পর্দা নেমেছে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে শুরু হওয়া মাসব্যাপী লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসবের। দেশের লুপ্তপ্রায় লোকজ ঐতিহ্যের সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রদর্শণ ও নতুন প্রজন্মকে এর সাথে পরিচয় করে দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে শুরু হওয়া এই মেলা ও উৎসবের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তী ঘোষণা করা হয় আজ রোববার বিকেলে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের ময়ূরপঙ্খী লোকজ মঞ্চে। এবারের মেলায় রাজশাহীর শখের হাড়ী, মণিপুরী তাঁত শিল্প, রংপুরের শতরঞ্জি, সোনারগাঁয়ের কাঠের কারুশিল্প ও নকশী কাঁথা, সিলেটের শীতল পাটি, বান্দরবান ও রাঙামাটির ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির কারুপণ্যসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কারুশিল্পীদের ঐতিহ্যবাহী পণ্য প্রদর্শণ ও বিক্রির জন্য ৩২টি স্টল স্থান পায়। এছাড়াও দেশী বিভিন্ন পণ্য বিক্রির জন্য আরো প্রায় ৭০টি দেয়া হয় বানিজ্যিক স্টল। মেলার পাশাপাশি লোকজ মঞ্চে প্রতিদিন পরিবেশন করা হয় বাউলগান, কবিগান, পালাগান, জারি-সারি ও ভাটিয়ালি, ভাওয়াইয়া গান এবং লোকজ নাটক। এছাড়াও স্থানীয় স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের মাধ্যমে লোক জীবন প্রদর্শণীসহ গ্রামীন খেলাধুলা প্রদর্শিত হয় প্রতিদিন। বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক এ কে এম আজাদ সরকার জানান, মাসব্যাপী লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসবে অংশ নেয়া ঝিনাইদাহ ও মাগুরার শেলা শিল্প, রাজশাহীর শখের হাড়ী, মণিপুরী তাঁত শিল্প, রংপুরের শতরঞ্জি, সোনারগাঁয়ের কাঠের কারুশিল্প ও নকশী কাঁথা, সিলেটের শীতল পাটি, বান্দরবান ও রাঙামাটির ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির কারুপণ্য ও টাঙ্গাইলের বাঁশের কারুশিল্পসহ ৬৪ জন কারুশিল্পিকে দেয়া হয়েছে সনদপত্র, ক্রেস্ট ও শিল্পি সম্মানী। গত ১৮ জানুয়ারি শুরু হয় মাসব্যাপী লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসব
রোববার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
পর্দা নেমেছে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে শুরু হওয়া মাসব্যাপী লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসবের। দেশের লুপ্তপ্রায় লোকজ ঐতিহ্যের সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রদর্শণ ও নতুন প্রজন্মকে এর সাথে পরিচয় করে দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে শুরু হওয়া এই মেলা ও উৎসবের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তী ঘোষণা করা হয় আজ রোববার বিকেলে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের ময়ূরপঙ্খী লোকজ মঞ্চে। এবারের মেলায় রাজশাহীর শখের হাড়ী, মণিপুরী তাঁত শিল্প, রংপুরের শতরঞ্জি, সোনারগাঁয়ের কাঠের কারুশিল্প ও নকশী কাঁথা, সিলেটের শীতল পাটি, বান্দরবান ও রাঙামাটির ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির কারুপণ্যসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কারুশিল্পীদের ঐতিহ্যবাহী পণ্য প্রদর্শণ ও বিক্রির জন্য ৩২টি স্টল স্থান পায়। এছাড়াও দেশী বিভিন্ন পণ্য বিক্রির জন্য আরো প্রায় ৭০টি দেয়া হয় বানিজ্যিক স্টল। মেলার পাশাপাশি লোকজ মঞ্চে প্রতিদিন পরিবেশন করা হয় বাউলগান, কবিগান, পালাগান, জারি-সারি ও ভাটিয়ালি, ভাওয়াইয়া গান এবং লোকজ নাটক। এছাড়াও স্থানীয় স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের মাধ্যমে লোক জীবন প্রদর্শণীসহ গ্রামীন খেলাধুলা প্রদর্শিত হয় প্রতিদিন। বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক এ কে এম আজাদ সরকার জানান, মাসব্যাপী লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসবে অংশ নেয়া ঝিনাইদাহ ও মাগুরার শেলা শিল্প, রাজশাহীর শখের হাড়ী, মণিপুরী তাঁত শিল্প, রংপুরের শতরঞ্জি, সোনারগাঁয়ের কাঠের কারুশিল্প ও নকশী কাঁথা, সিলেটের শীতল পাটি, বান্দরবান ও রাঙামাটির ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির কারুপণ্য ও টাঙ্গাইলের বাঁশের কারুশিল্পসহ ৬৪ জন কারুশিল্পিকে দেয়া হয়েছে সনদপত্র, ক্রেস্ট ও শিল্পি সম্মানী। গত ১৮ জানুয়ারি শুরু হয় মাসব্যাপী লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসব