জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো বুলবুল একাডেমি অব ফাইন আর্টস (বাফা) গুলশান-বাড্ডা শাখার নবীন বরণ ও বাৎসরিক সাংস্কৃতিক উৎসব। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট কবি ও দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক আব্দুল হাই শিকদার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নজরুল সংগীত শিল্পী ফাতেমা তুজ জোহরা। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খান মোহাম্মদ সালেক (সম্পাদক, ডেইলি ঢাকা প্রেস), লেখক ও অগ্রণী ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক আবু হাসান তালুকদার, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি (বাচসাস)-এর সভাপতি কামরুল হাসান দর্পণ এবং বেইজক্যাম্প গ্রামার স্কুলের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ বদরুজ্জামান তালুকদার। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন শাখা প্রধান নাসির আহমেদ এবং স্বাগত বক্তব্য দেন অধ্যক্ষ তৌফিক অপু।
উৎসবের সূচনা হয় চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে। আমন্ত্রিত অতিথিরা প্রতিযোগিতার ফলাফল ঘোষণা করেন। এরপর রাগ বাগেশ্রী ও ভূপালি দিয়ে শুরু হয় সংগীত পরিবেশনা। পুরো অনুষ্ঠান জুড়ে ছিল দেশীয় সাংস্কৃতিক আবহ। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের গান, নৃত্য, আবৃত্তি এবং গিটার পরিবেশনায় ফুটে উঠেছে দেশীয় কৃষ্টি ও সংস্কৃতির ছোঁয়া। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর চিত্রশালা অডিটোরিয়াম শিক্ষার্থীদের নান্দনিক পরিবেশনায় মুখরিত ছিল।
বিশেষ অতিথি ফাতেমা তুজ জোহরা অনুষ্ঠানে বলেন, “আমরা কি শিকড় ভুলে যাচ্ছি? শুদ্ধ সংস্কৃতির শিক্ষা না দিয়ে ব্য ব্যয বা ব্ল্যাকশিপ শেখালে কি ক্ষতি হবে না? আশা করি বাফা’র এই শাখা প্রকৃত সংগীত চর্চা ও শুদ্ধ সাংস্কৃতিক চর্চার দিকে এগিয়ে যাবে।” প্রধান অতিথি আব্দুল হাই শিকদার বলেন, “আমাদের দেশে চাইলেই একটি সাংস্কৃতিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা যেত, কিন্তু দুঃখজনক হলেও তা হয়নি। আশা করি ভবিষ্যতে এটি সম্ভব হবে।”
স্বাগত বক্তব্যে তৌফিক অপু জানান, “শুদ্ধ সংস্কৃতি চর্চায় নিবেদিত এই শাখা শিক্ষার মান নিশ্চিত করতে আপোষহীন। প্রতিটি ডিপার্টমেন্টের শিক্ষক শিক্ষিকারা সিলেবাস নিশ্চিত করেন, ফলে আমাদের শিক্ষার্থীরা দেশের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হচ্ছে।”
অনুষ্ঠানের শেষে সভাপতি নাসির আহমেদ স্পন্সর প্রতিষ্ঠান ডিমান্ড, তাভাস, গোল্ডস্যান্ড, এ এস এন কনসার্ন, এম বি এন ইঞ্জিনিয়ারিং এবং রে কমিউনিকেশনসহ সকল অতিথি, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ধন্যবাদ জানিয়ে অনুষ্ঠান সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
রোববার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো বুলবুল একাডেমি অব ফাইন আর্টস (বাফা) গুলশান-বাড্ডা শাখার নবীন বরণ ও বাৎসরিক সাংস্কৃতিক উৎসব। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট কবি ও দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক আব্দুল হাই শিকদার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নজরুল সংগীত শিল্পী ফাতেমা তুজ জোহরা। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খান মোহাম্মদ সালেক (সম্পাদক, ডেইলি ঢাকা প্রেস), লেখক ও অগ্রণী ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক আবু হাসান তালুকদার, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি (বাচসাস)-এর সভাপতি কামরুল হাসান দর্পণ এবং বেইজক্যাম্প গ্রামার স্কুলের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ বদরুজ্জামান তালুকদার। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন শাখা প্রধান নাসির আহমেদ এবং স্বাগত বক্তব্য দেন অধ্যক্ষ তৌফিক অপু।
উৎসবের সূচনা হয় চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে। আমন্ত্রিত অতিথিরা প্রতিযোগিতার ফলাফল ঘোষণা করেন। এরপর রাগ বাগেশ্রী ও ভূপালি দিয়ে শুরু হয় সংগীত পরিবেশনা। পুরো অনুষ্ঠান জুড়ে ছিল দেশীয় সাংস্কৃতিক আবহ। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের গান, নৃত্য, আবৃত্তি এবং গিটার পরিবেশনায় ফুটে উঠেছে দেশীয় কৃষ্টি ও সংস্কৃতির ছোঁয়া। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর চিত্রশালা অডিটোরিয়াম শিক্ষার্থীদের নান্দনিক পরিবেশনায় মুখরিত ছিল।
বিশেষ অতিথি ফাতেমা তুজ জোহরা অনুষ্ঠানে বলেন, “আমরা কি শিকড় ভুলে যাচ্ছি? শুদ্ধ সংস্কৃতির শিক্ষা না দিয়ে ব্য ব্যয বা ব্ল্যাকশিপ শেখালে কি ক্ষতি হবে না? আশা করি বাফা’র এই শাখা প্রকৃত সংগীত চর্চা ও শুদ্ধ সাংস্কৃতিক চর্চার দিকে এগিয়ে যাবে।” প্রধান অতিথি আব্দুল হাই শিকদার বলেন, “আমাদের দেশে চাইলেই একটি সাংস্কৃতিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা যেত, কিন্তু দুঃখজনক হলেও তা হয়নি। আশা করি ভবিষ্যতে এটি সম্ভব হবে।”
স্বাগত বক্তব্যে তৌফিক অপু জানান, “শুদ্ধ সংস্কৃতি চর্চায় নিবেদিত এই শাখা শিক্ষার মান নিশ্চিত করতে আপোষহীন। প্রতিটি ডিপার্টমেন্টের শিক্ষক শিক্ষিকারা সিলেবাস নিশ্চিত করেন, ফলে আমাদের শিক্ষার্থীরা দেশের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হচ্ছে।”
অনুষ্ঠানের শেষে সভাপতি নাসির আহমেদ স্পন্সর প্রতিষ্ঠান ডিমান্ড, তাভাস, গোল্ডস্যান্ড, এ এস এন কনসার্ন, এম বি এন ইঞ্জিনিয়ারিং এবং রে কমিউনিকেশনসহ সকল অতিথি, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ধন্যবাদ জানিয়ে অনুষ্ঠান সমাপ্তি ঘোষণা করেন।