ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সিরাজগঞ্জে ফকির লালন সাঁইয়ের ১৩৫ তম তিরোধান দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। জেলা প্রশাসন সিরাজগঞ্জ ও জেলা শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে, শুক্রবার সন্ধ্যায় জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে- ফকির লালন সাঁইয়ের ১৩৫তম তিরোধান দিবস আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক গণপতি রায়।
আলোচনা সভায় অতিথিগন বক্তব্য রাখেন। এ সময় সিরাজগঞ্জ জেলার লালনভক্ত প্রখ্যাত শিল্পীগণ মহাত্মা লালন শাহর বিখ্যাত গান এবং গানের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেন।
উল্লেখ্য, বাউল সম্রাট ফকির লালন সাঁইয়ের ১৩৫তম তিরোধান দিবস। কুষ্টিয়ার ছেঁউড়িয়ার আখড়াবাড়িতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্ত-অনুরাগীরা মিলিত হয়ে গাইবেন লালনের গান, শোনাবেন তার দর্শন। এবছরে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হচ্ছে দিবসটি। ১৮৯০ সালের ১৭ই অক্টোবর (১২৯৭ সনের পহেলা কার্তিক) আধ্যাত্মিক সাধক ফকির লালন সাঁই দেহত্যাগ করেন। ধারণা করা হয় বয়স ও শারীরিক দুর্বলতার কারণে। মৃত্যুর পরেও লালনের জীবন ও দর্শন বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে স্বীকৃত।
লালনের গান ও দর্শন আজও বাংলার মানুষের মধ্যে একত্ববোধ ও মানবতাবোধ জাগ্রত করে। তিনি লিখিতভাবে গান রচনা না করলেও মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়া বিপুল সংখ্যক গান সরল হলেও অর্থবহ, মানুষ ও সমাজের প্রগতিশীলতা নিয়ে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫
সিরাজগঞ্জে ফকির লালন সাঁইয়ের ১৩৫ তম তিরোধান দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। জেলা প্রশাসন সিরাজগঞ্জ ও জেলা শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে, শুক্রবার সন্ধ্যায় জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে- ফকির লালন সাঁইয়ের ১৩৫তম তিরোধান দিবস আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক গণপতি রায়।
আলোচনা সভায় অতিথিগন বক্তব্য রাখেন। এ সময় সিরাজগঞ্জ জেলার লালনভক্ত প্রখ্যাত শিল্পীগণ মহাত্মা লালন শাহর বিখ্যাত গান এবং গানের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেন।
উল্লেখ্য, বাউল সম্রাট ফকির লালন সাঁইয়ের ১৩৫তম তিরোধান দিবস। কুষ্টিয়ার ছেঁউড়িয়ার আখড়াবাড়িতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্ত-অনুরাগীরা মিলিত হয়ে গাইবেন লালনের গান, শোনাবেন তার দর্শন। এবছরে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হচ্ছে দিবসটি। ১৮৯০ সালের ১৭ই অক্টোবর (১২৯৭ সনের পহেলা কার্তিক) আধ্যাত্মিক সাধক ফকির লালন সাঁই দেহত্যাগ করেন। ধারণা করা হয় বয়স ও শারীরিক দুর্বলতার কারণে। মৃত্যুর পরেও লালনের জীবন ও দর্শন বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে স্বীকৃত।
লালনের গান ও দর্শন আজও বাংলার মানুষের মধ্যে একত্ববোধ ও মানবতাবোধ জাগ্রত করে। তিনি লিখিতভাবে গান রচনা না করলেও মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়া বিপুল সংখ্যক গান সরল হলেও অর্থবহ, মানুষ ও সমাজের প্রগতিশীলতা নিয়ে।