শহীদ সাংবাদিক সিরাজউদ্দীন হোসেনের ছেলে ও প্রজন্ম’৭১ এর সাবেক সভাপতি সাংবাদিক শাহীন রেজা নূরের কফিনে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন
লেখক, সাহিত্যিক, রাজনীতিবিদ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এবং তার সাবেক সহকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ।
বুধবার সকালে তার মরদেহ নিয়ো আসা হয় রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন তার নেতৃত্ব গড়ে ওঠা সংগঠন প্রজন্ম ৭১, গণ সংগীত সমন্বয় পরিষদ, র্যামন পাবলিশার্স, ঢাকা ইউনিভার্সিটি এ্যালামনাই এ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সাংস্কৃতিক লীগ , আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, প্রেস ইনিস্টিউট বাংলাদেশসহ সর্বস্তরের মানুষ।
ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি কানাডার ভ্যাঙ্কুভারে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান শাহীন রেজা নূর।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পররাষ্ট্র মন্ত্রী আবুল কালাম আব্দুল মোমেন বলেন, ‘আজ আমরা একজন নক্ষত্র হারালাম। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা স্বপক্ষের লোক, যাদের উপর আমরা সব সময় নির্ভর করতে পারি, আজকে সেরকম একজন লোক চলে গেলেন, আমরা তার মাগফিরাত কামনা করি।’
শাহীন রেজা নূরের বড় ছেলে সৌরভ রেজা বলেন, ‘এরকম ঘটনার তো প্রস্তুতি হয় না। আব্বুর মৃত্যুতেও আমি সাঙ্ঘাতিকভাবে অপ্রস্তুত ছিলাম। আব্বু দেশের মানুষকে অনেক ভালোবাসতো, তার পরিবারকে ভালোবাসতো, সে সবকিছুতেই তা প্রকাশ করতো কোনো না কোনোভাবে। তার লেখনীগুলো দেখলে তার পরিচয় পাওয়া যায়। সে মানুষ হিসেবে কিরকম ছিলো, সেটা তার লেখা, মানুষের সাথে তার আচার-ব্যবহারে আপনারা বিচার করবেন কিন্তু তিনি পিতা হিসেবে আমার কাছে শ্রেষ্ঠ ছিলো।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া–৩ আসনের সাংসদ মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের জন্য, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য তারা প্রচণ্ড রকমের একটা আবেগ কাজ করতো। যখনি তিনি কলম ধরেছেন, কথা বলেছেন, তখনি স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি যেন মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে, তার জন্য কাজ করেছেন।
এর আগে সকাল ৬টায় তার মরদেহ বিমানবন্দর থেকে রাজধানীর আসাদ এভিনিউয়ে তার বাসায় নেয়া হয়। সেখানে তারা পরিবার ও অনুরাগীরা তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এর পরে মোহাম্মদপুর ইকবাল রোড মসজিদে সকাল ১০টায় তার প্রথম নামাজ-ই-জানাজা দেয়া হয়। জানাজা শেষে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে শহীদ মিনার নিয়ে আসা হয়।
শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদে তার দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। বিকেলে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণে তৃতীয় জানাজা শেষে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
বুধবার, ০৩ মার্চ ২০২১
শহীদ সাংবাদিক সিরাজউদ্দীন হোসেনের ছেলে ও প্রজন্ম’৭১ এর সাবেক সভাপতি সাংবাদিক শাহীন রেজা নূরের কফিনে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন
লেখক, সাহিত্যিক, রাজনীতিবিদ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এবং তার সাবেক সহকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ।
বুধবার সকালে তার মরদেহ নিয়ো আসা হয় রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন তার নেতৃত্ব গড়ে ওঠা সংগঠন প্রজন্ম ৭১, গণ সংগীত সমন্বয় পরিষদ, র্যামন পাবলিশার্স, ঢাকা ইউনিভার্সিটি এ্যালামনাই এ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সাংস্কৃতিক লীগ , আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, প্রেস ইনিস্টিউট বাংলাদেশসহ সর্বস্তরের মানুষ।
ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি কানাডার ভ্যাঙ্কুভারে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান শাহীন রেজা নূর।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে পররাষ্ট্র মন্ত্রী আবুল কালাম আব্দুল মোমেন বলেন, ‘আজ আমরা একজন নক্ষত্র হারালাম। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা স্বপক্ষের লোক, যাদের উপর আমরা সব সময় নির্ভর করতে পারি, আজকে সেরকম একজন লোক চলে গেলেন, আমরা তার মাগফিরাত কামনা করি।’
শাহীন রেজা নূরের বড় ছেলে সৌরভ রেজা বলেন, ‘এরকম ঘটনার তো প্রস্তুতি হয় না। আব্বুর মৃত্যুতেও আমি সাঙ্ঘাতিকভাবে অপ্রস্তুত ছিলাম। আব্বু দেশের মানুষকে অনেক ভালোবাসতো, তার পরিবারকে ভালোবাসতো, সে সবকিছুতেই তা প্রকাশ করতো কোনো না কোনোভাবে। তার লেখনীগুলো দেখলে তার পরিচয় পাওয়া যায়। সে মানুষ হিসেবে কিরকম ছিলো, সেটা তার লেখা, মানুষের সাথে তার আচার-ব্যবহারে আপনারা বিচার করবেন কিন্তু তিনি পিতা হিসেবে আমার কাছে শ্রেষ্ঠ ছিলো।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া–৩ আসনের সাংসদ মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের জন্য, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য তারা প্রচণ্ড রকমের একটা আবেগ কাজ করতো। যখনি তিনি কলম ধরেছেন, কথা বলেছেন, তখনি স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি যেন মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে, তার জন্য কাজ করেছেন।
এর আগে সকাল ৬টায় তার মরদেহ বিমানবন্দর থেকে রাজধানীর আসাদ এভিনিউয়ে তার বাসায় নেয়া হয়। সেখানে তারা পরিবার ও অনুরাগীরা তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এর পরে মোহাম্মদপুর ইকবাল রোড মসজিদে সকাল ১০টায় তার প্রথম নামাজ-ই-জানাজা দেয়া হয়। জানাজা শেষে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে শহীদ মিনার নিয়ে আসা হয়।
শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদে তার দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। বিকেলে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণে তৃতীয় জানাজা শেষে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।