নোয়াখালীতে ‘হাশেম উৎসব’ । ছবি: সংগৃহীত
নোয়াখালীর আঞ্চলিক গানের জনক অধ্যাপক মোহাম্মদ হাশেমের ৭৫তম জন্মজয়ন্তীতে আয়োজিত ‘হাশেম উৎসব’ এ দেশ বরেণ্য গীতিকার, সুরকার ও সংগীত পরিচালক হাসান মতিউর রহমান এবং বাংলাদেশ বেতারের সাবেক মহাপরিচালক ও ছায়ানটের শিক্ষক নারায়ণ চন্দ্র শীলকে মোহাম্মদ হাশেম পদক-২০২২ প্রদান করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার (১০ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় নোয়াখালী জেলা শিল্পকলা একাডেমির বঙ্গবন্ধু মুক্তমঞ্চে মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘হাশেম উৎসব’ এ এই পদক প্রদা করা হয়। এছাড়াও শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতিসহ জনকল্যাণে বিশেষ অবদানের জন্য ফাউন্ডেশনের জুরি বোর্ড মনোনীত ১৩ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
গুনিজনদের হাতে মোহাম্মদ হাশেম পদক-২০২২ পদক তুলে দেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. দিদার-উল আলম।
এরআগে বিকাল ৫টায় বঙ্গবন্ধু মুক্তমঞ্চে ‘গণমানুষের শিল্পী মোহাম্মদ হাশেম’ শিরোনামে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, উপাচার্য প্রফেসর ড. দিদার-উল আলম। এতে সভাপতিত্ব করবেন ফাউন্ডেশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট মানছুরুল হক খসরু। এসময় উপস্থিত ছিলেন, পদক প্রাপ্ত বরেণ্য ব্যক্তিত্ব নারায়ণ চন্দ্র শীল।
সন্ধ্যায় একই মঞ্চে সংগীত ও নৃত্য পরিবেশন করেন স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের শিল্পীরা। রাত ৮টায় হাশেমের সৃষ্টি ও বর্নাঢ্য জীবনের ওপর সাজ্জাদ রাহমান ও সানজিদা সুলতানা নির্মিত আলাদা দুটি স্বল্পদৈর্ঘ তথ্যচিত্র প্রদর্শনীর পরপরই সংগীত প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
নোয়াখালীর প্রধান সংগীত খ্যাত ‘আঙ্গো বাড়ি নোয়াখালী রয়াল ডিস্ট্রিক ভাই/হেনী মাইজদী চৌমুহনীর নাম কে হুনে নাই’সহ হাজারো গানের গীতিকার ও সুরকার মোহাম্মদ হাশেমের জন্ম ১৯৪৭ সালের ১০ জানুয়ারি। নোয়াখালী সদরের চরমটুয়া ইউনিয়নের শ্রীকৃষ্ণপুর গ্রামে তার বাড়ি।
মোহাম্মদ হাশেম ২০২০ সালের ২৩ মার্চ ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। মাইজদী শহরের বড় দিঘির উত্তর পাড়ে কোর্ট মসজিদের পাশে তাকে সমাহিত করা হয়।
নোয়াখালীতে ‘হাশেম উৎসব’ । ছবি: সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ১১ জানুয়ারী ২০২২
নোয়াখালীর আঞ্চলিক গানের জনক অধ্যাপক মোহাম্মদ হাশেমের ৭৫তম জন্মজয়ন্তীতে আয়োজিত ‘হাশেম উৎসব’ এ দেশ বরেণ্য গীতিকার, সুরকার ও সংগীত পরিচালক হাসান মতিউর রহমান এবং বাংলাদেশ বেতারের সাবেক মহাপরিচালক ও ছায়ানটের শিক্ষক নারায়ণ চন্দ্র শীলকে মোহাম্মদ হাশেম পদক-২০২২ প্রদান করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার (১০ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় নোয়াখালী জেলা শিল্পকলা একাডেমির বঙ্গবন্ধু মুক্তমঞ্চে মোহাম্মদ হাশেম ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘হাশেম উৎসব’ এ এই পদক প্রদা করা হয়। এছাড়াও শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতিসহ জনকল্যাণে বিশেষ অবদানের জন্য ফাউন্ডেশনের জুরি বোর্ড মনোনীত ১৩ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
গুনিজনদের হাতে মোহাম্মদ হাশেম পদক-২০২২ পদক তুলে দেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. দিদার-উল আলম।
এরআগে বিকাল ৫টায় বঙ্গবন্ধু মুক্তমঞ্চে ‘গণমানুষের শিল্পী মোহাম্মদ হাশেম’ শিরোনামে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, উপাচার্য প্রফেসর ড. দিদার-উল আলম। এতে সভাপতিত্ব করবেন ফাউন্ডেশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট মানছুরুল হক খসরু। এসময় উপস্থিত ছিলেন, পদক প্রাপ্ত বরেণ্য ব্যক্তিত্ব নারায়ণ চন্দ্র শীল।
সন্ধ্যায় একই মঞ্চে সংগীত ও নৃত্য পরিবেশন করেন স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের শিল্পীরা। রাত ৮টায় হাশেমের সৃষ্টি ও বর্নাঢ্য জীবনের ওপর সাজ্জাদ রাহমান ও সানজিদা সুলতানা নির্মিত আলাদা দুটি স্বল্পদৈর্ঘ তথ্যচিত্র প্রদর্শনীর পরপরই সংগীত প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
নোয়াখালীর প্রধান সংগীত খ্যাত ‘আঙ্গো বাড়ি নোয়াখালী রয়াল ডিস্ট্রিক ভাই/হেনী মাইজদী চৌমুহনীর নাম কে হুনে নাই’সহ হাজারো গানের গীতিকার ও সুরকার মোহাম্মদ হাশেমের জন্ম ১৯৪৭ সালের ১০ জানুয়ারি। নোয়াখালী সদরের চরমটুয়া ইউনিয়নের শ্রীকৃষ্ণপুর গ্রামে তার বাড়ি।
মোহাম্মদ হাশেম ২০২০ সালের ২৩ মার্চ ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। মাইজদী শহরের বড় দিঘির উত্তর পাড়ে কোর্ট মসজিদের পাশে তাকে সমাহিত করা হয়।