নওগাঁ’র রানীনগর উপজেলায় আতাইকুলা পালপাড়া গ্রামে ১৯৭১ সালেসংঘটিত জেলার অন্যতম গণহত্যার স্মৃতিস্থলে অনুষ্টিত হলো ঐ স্মৃতিসম্বলিত নাটক “পালপাড়ার রক্ত প্লাবন”। স্বাধীনতার সূবর্নজয়ন্তীউপলক্ষ্যে বাংলাদেশে শিল্পকলা একাডেমী’র দেশের ৬৪টি জেলায় গৃহিতকর্মসূচীর অংশ হিসেবে নওগাঁ জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় জেলাশিল্পকলা একাডেমী এই নাটক মঞ্চায়নের আয়োজন করে।বৃহস্পতিবার রাত ৯টায় আতাইকুলা পালপাড়ায় অবস্থিত বৌদ্ধভুমিরপাশেই মুক্ত আঙিনার পুরোটি ব্যবহৃত হয় মঞ্চ হিসেবে। এ সময় নওগাঁ’রঅতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মিল্টন চন্দ্র রায়, রানীনগর উপজেলা নির্বাহীঅফিসার সুশান্ত কুমার মাহাতো, রানীন উপজেলার সাবেক মুক্তিযোদ্ধাকমান্ডার এ্যাড. মোঃ ইসমাইল হোসেন, নওগাঁ জেলা প্রেরসক্লাবেরসভাপতি মোঃ কায়েস উদ্দিন, রানীনগরে উপজলার কাশিমপুর ইউনিয়নপরিষদের চেয়ারম্যান মোখলেছুর রহমান বাবু, রানীনগর সরকারী শের-ই-বাংলাকলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোফাখখার হোসেন খান পথিক, জেলা শিল্পএকাডেমীর কালচারাল অফিসার আসাদুজ্জামান সরকারসহ নওগাঁ ওরানীনগর উপজেলার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এবং সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিতছিলেন। ১৯৭১ সালের ২৫শে এপ্রিল ১১ বৈশাখ আতাইকুলা পালপাড়া গ্রামে সকাল৯টা থেকে বিকাল প্রায় সাড়ে ৫টায় সংঘটিত গণহত্যার অবর্ননীয়ঘটনাপ্রবাহ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই নাটকে। সেদিন ঐ গ্রামে প্রায়১শ ১১ জন পাঞ্জাবী ও বেলুচ সেনা সাথে ১৫০ থেকে ২০০ জন বিহারী,রাজাকার, আলবদর, আল শামস সদস্যদের সমন্বয়ে প্রায় ৬ থেকে ৭ঘন্টাব্যপী নারকীয় তান্ডব চালিয়ে এই নারকীয় গণহত্যা, নারী নির্যাতনআর লুটপাঠের ঘটনা ঘটায়। এই কাহিনী সম্বলিত নাটকের কাহিনী বিন্যাস করেছেন কালচারালঅফিসার আসাদুজ্জামাস সরকার এবং নাটকটির নির্দেশনা দিয়েছেনশঙ্কর কুমার বিশ্বাস। এলাকার প্রচুর সংখ্যক নারী পুরুষ দর্শক ৫০ মিনিট ব্যপ্তির এই নাটকটিউপভোগ করেছেন। উপস্থিত দর্শকবৃন্দ সকলেই সেদিনের বাস্তব কাহিনীপ্রত্যক্ষ করে অশ্রুসিক্ত হয় পড়েন।
শুক্রবার, ০১ এপ্রিল ২০২২
নওগাঁ’র রানীনগর উপজেলায় আতাইকুলা পালপাড়া গ্রামে ১৯৭১ সালেসংঘটিত জেলার অন্যতম গণহত্যার স্মৃতিস্থলে অনুষ্টিত হলো ঐ স্মৃতিসম্বলিত নাটক “পালপাড়ার রক্ত প্লাবন”। স্বাধীনতার সূবর্নজয়ন্তীউপলক্ষ্যে বাংলাদেশে শিল্পকলা একাডেমী’র দেশের ৬৪টি জেলায় গৃহিতকর্মসূচীর অংশ হিসেবে নওগাঁ জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় জেলাশিল্পকলা একাডেমী এই নাটক মঞ্চায়নের আয়োজন করে।বৃহস্পতিবার রাত ৯টায় আতাইকুলা পালপাড়ায় অবস্থিত বৌদ্ধভুমিরপাশেই মুক্ত আঙিনার পুরোটি ব্যবহৃত হয় মঞ্চ হিসেবে। এ সময় নওগাঁ’রঅতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মিল্টন চন্দ্র রায়, রানীনগর উপজেলা নির্বাহীঅফিসার সুশান্ত কুমার মাহাতো, রানীন উপজেলার সাবেক মুক্তিযোদ্ধাকমান্ডার এ্যাড. মোঃ ইসমাইল হোসেন, নওগাঁ জেলা প্রেরসক্লাবেরসভাপতি মোঃ কায়েস উদ্দিন, রানীনগরে উপজলার কাশিমপুর ইউনিয়নপরিষদের চেয়ারম্যান মোখলেছুর রহমান বাবু, রানীনগর সরকারী শের-ই-বাংলাকলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোফাখখার হোসেন খান পথিক, জেলা শিল্পএকাডেমীর কালচারাল অফিসার আসাদুজ্জামান সরকারসহ নওগাঁ ওরানীনগর উপজেলার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এবং সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিতছিলেন। ১৯৭১ সালের ২৫শে এপ্রিল ১১ বৈশাখ আতাইকুলা পালপাড়া গ্রামে সকাল৯টা থেকে বিকাল প্রায় সাড়ে ৫টায় সংঘটিত গণহত্যার অবর্ননীয়ঘটনাপ্রবাহ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই নাটকে। সেদিন ঐ গ্রামে প্রায়১শ ১১ জন পাঞ্জাবী ও বেলুচ সেনা সাথে ১৫০ থেকে ২০০ জন বিহারী,রাজাকার, আলবদর, আল শামস সদস্যদের সমন্বয়ে প্রায় ৬ থেকে ৭ঘন্টাব্যপী নারকীয় তান্ডব চালিয়ে এই নারকীয় গণহত্যা, নারী নির্যাতনআর লুটপাঠের ঘটনা ঘটায়। এই কাহিনী সম্বলিত নাটকের কাহিনী বিন্যাস করেছেন কালচারালঅফিসার আসাদুজ্জামাস সরকার এবং নাটকটির নির্দেশনা দিয়েছেনশঙ্কর কুমার বিশ্বাস। এলাকার প্রচুর সংখ্যক নারী পুরুষ দর্শক ৫০ মিনিট ব্যপ্তির এই নাটকটিউপভোগ করেছেন। উপস্থিত দর্শকবৃন্দ সকলেই সেদিনের বাস্তব কাহিনীপ্রত্যক্ষ করে অশ্রুসিক্ত হয় পড়েন।