শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে শুরু হয়েছে তিনদিন ব্যাপী ‘জাতীয় নৃত্যনাট্য উৎসব, ২০২২’।
আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়।
প্রথম দিন তিনটি নৃত্যনাট্য ‘কবর’, ‘প্রসঙ্গ ৪৭’ এবং ‘চন্ডালিকা’ পরিবেশিত হয়।
দীপা খন্দকার এর গ্রন্থনা, নৃত্য পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় মঞ্চস্থ হয় পল্লী কবি জসীম উদ্দীনের ‘কবর’ কবিতা অবলম্বনে নৃত্যনাট্য ‘কবর’।
নৃত্যনাট্য এর মূল চরিত্র দাদু ভাই ছিলেন আবদুর রশীদ স্বপন, আতাউর রহমান মোহন ও নিলয় পাল। এছাড়াও অন্যান্য চরিত্রে ছিলেন ফারাহ শাহওয়ার ঝুন ঝুন, মেহেরীন, আব্দুস সাত্তার, সামিয়া রফিক, সুমন আহমেদ, সারাফ প্রমুখ।
নৃত্যনাট্য-এর সংগীত পরিচালনায় ছিলেন সুজেয় শ্যাম, সংলাপে ছিলেন মুজিবুর রহমান দীলু এবং কন্ঠ সংগীতে ছিলেন রবীন্দ্রনাথ রায়।
সাজু আহমেদের রচনা, সংগীত ও নৃত্য নির্দেশনায় এবং কথক নৃত্য সম্প্রদায়ের পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হয় ‘প্রসঙ্গ ৪৭’।
নৃত্যনাট্যর মূল চরিত্র সিফাত ছিলেন ফাইজা বারসাত পূর্ণ এবং প্রদীপনাথ এর চরিত্রে ছিলেন সাম্যদীপ।
এছাড়াও বিভিন্ন চরিত্রে ছিলেন প্রভা, অভিজিৎ কুন্ডু কর্মকার, রামিম,রাদিফা, জারিন, শেওতি, ইমামা, প্রকৃতি, অয়োকা, বন্ধন, শ্রুতি, তন্বী প্রমুখ। নৃত্যনাট্যর কথাকার হিসেবে ছিলেন প্রিয়াংকা সাহা।
সবশেষে অনিক বোস এর পরিচালনায় পরিবেশিত হয় নৃত্যনাট্য ‘চন্ডালিকা’।
‘চন্ডালিকা’ হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক বাংলা ভাষায় রচিত একটি উল্লেখযোগ্য নৃত্যনাট্য। মা ও মেয়ে চরিত্রে ছিলেন যথাক্রমে কস্তরী মুখার্জী এবং স্মিতা দে।
একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর পরিকল্পনায় উৎসবটি সমন্বয় করছেন একাডেমির প্রযোজনা বিভাগের পরিচালক সোহাইলা আফসানা ইকো।
উৎসবের দ্বিতীয়দিন আগামী ২৪ জুলাই বিকাল ৫টা থেকে ওয়ার্দা রিহাবের পরিচালনা ও ধৃতি নর্তনালয় পরিবেশনায় ‘হাজার বছরের বাঙালি’।
মাহবুব হাসান সোহাগের পরিচালনা ও আমরা কজন শিল্পীগোষ্ঠি বগুড়া এর পরিবেশনায় ‘বারামখানা’; নীলাঞ্জনা জুঁই এর পরিচালনা ও নৃত্যশৈল সিলেট এর পরিবেশনায় ‘রূপান্তরের গান’ এবং সাহিদা রহমান সুরভীর পরিচালনা ও বহিৃশিখার পরিবেশনায় পরিবেশিত হবে নৃত্যনাট্য ‘কুঞ্জ সাজাও গো’।
আগামী ২৫ জুলাই বিকাল ৫টা থেকে সমাপনী দিনে লুবনা মরিয়ম পরিচালিত ও সাধনা নৃতদলের পরিবেশনায় ‘মায়ার খেলা’; কবিরুল ইসলাম রতন পরিচালিত ও নৃত্যলোক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের পরিবেশনায় ‘শ্যামা’; নিলুফার ওয়াহিদ পাপড়ি পরিচালিত ও নান্দনিক নৃত্য সংগঠনের পরিবেশনায় ‘মেহের নেগার’ এবং এনামুল হক বাচ্চু পরিচালিত ও নৃত্যবিহার এর পরিবেশনায় পরিবেশিত হবে নৃত্যনাট্য ‘রঙ্গিলা নায়ের মাঝি’।
বুধবার, ২০ জুলাই ২০২২
শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে শুরু হয়েছে তিনদিন ব্যাপী ‘জাতীয় নৃত্যনাট্য উৎসব, ২০২২’।
আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়।
প্রথম দিন তিনটি নৃত্যনাট্য ‘কবর’, ‘প্রসঙ্গ ৪৭’ এবং ‘চন্ডালিকা’ পরিবেশিত হয়।
দীপা খন্দকার এর গ্রন্থনা, নৃত্য পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় মঞ্চস্থ হয় পল্লী কবি জসীম উদ্দীনের ‘কবর’ কবিতা অবলম্বনে নৃত্যনাট্য ‘কবর’।
নৃত্যনাট্য এর মূল চরিত্র দাদু ভাই ছিলেন আবদুর রশীদ স্বপন, আতাউর রহমান মোহন ও নিলয় পাল। এছাড়াও অন্যান্য চরিত্রে ছিলেন ফারাহ শাহওয়ার ঝুন ঝুন, মেহেরীন, আব্দুস সাত্তার, সামিয়া রফিক, সুমন আহমেদ, সারাফ প্রমুখ।
নৃত্যনাট্য-এর সংগীত পরিচালনায় ছিলেন সুজেয় শ্যাম, সংলাপে ছিলেন মুজিবুর রহমান দীলু এবং কন্ঠ সংগীতে ছিলেন রবীন্দ্রনাথ রায়।
সাজু আহমেদের রচনা, সংগীত ও নৃত্য নির্দেশনায় এবং কথক নৃত্য সম্প্রদায়ের পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হয় ‘প্রসঙ্গ ৪৭’।
নৃত্যনাট্যর মূল চরিত্র সিফাত ছিলেন ফাইজা বারসাত পূর্ণ এবং প্রদীপনাথ এর চরিত্রে ছিলেন সাম্যদীপ।
এছাড়াও বিভিন্ন চরিত্রে ছিলেন প্রভা, অভিজিৎ কুন্ডু কর্মকার, রামিম,রাদিফা, জারিন, শেওতি, ইমামা, প্রকৃতি, অয়োকা, বন্ধন, শ্রুতি, তন্বী প্রমুখ। নৃত্যনাট্যর কথাকার হিসেবে ছিলেন প্রিয়াংকা সাহা।
সবশেষে অনিক বোস এর পরিচালনায় পরিবেশিত হয় নৃত্যনাট্য ‘চন্ডালিকা’।
‘চন্ডালিকা’ হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক বাংলা ভাষায় রচিত একটি উল্লেখযোগ্য নৃত্যনাট্য। মা ও মেয়ে চরিত্রে ছিলেন যথাক্রমে কস্তরী মুখার্জী এবং স্মিতা দে।
একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর পরিকল্পনায় উৎসবটি সমন্বয় করছেন একাডেমির প্রযোজনা বিভাগের পরিচালক সোহাইলা আফসানা ইকো।
উৎসবের দ্বিতীয়দিন আগামী ২৪ জুলাই বিকাল ৫টা থেকে ওয়ার্দা রিহাবের পরিচালনা ও ধৃতি নর্তনালয় পরিবেশনায় ‘হাজার বছরের বাঙালি’।
মাহবুব হাসান সোহাগের পরিচালনা ও আমরা কজন শিল্পীগোষ্ঠি বগুড়া এর পরিবেশনায় ‘বারামখানা’; নীলাঞ্জনা জুঁই এর পরিচালনা ও নৃত্যশৈল সিলেট এর পরিবেশনায় ‘রূপান্তরের গান’ এবং সাহিদা রহমান সুরভীর পরিচালনা ও বহিৃশিখার পরিবেশনায় পরিবেশিত হবে নৃত্যনাট্য ‘কুঞ্জ সাজাও গো’।
আগামী ২৫ জুলাই বিকাল ৫টা থেকে সমাপনী দিনে লুবনা মরিয়ম পরিচালিত ও সাধনা নৃতদলের পরিবেশনায় ‘মায়ার খেলা’; কবিরুল ইসলাম রতন পরিচালিত ও নৃত্যলোক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের পরিবেশনায় ‘শ্যামা’; নিলুফার ওয়াহিদ পাপড়ি পরিচালিত ও নান্দনিক নৃত্য সংগঠনের পরিবেশনায় ‘মেহের নেগার’ এবং এনামুল হক বাচ্চু পরিচালিত ও নৃত্যবিহার এর পরিবেশনায় পরিবেশিত হবে নৃত্যনাট্য ‘রঙ্গিলা নায়ের মাঝি’।