ডেঙ্গু মৌসুম সামনে রেখে ডেঙ্গু প্রতিরোধে শিক্ষার্থীদের সচেতন হতে ও ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উদ্যোগে স্বাস্থ্য শিক্ষা ব্যুরোর আওতাধীন ‘লাইফস্টাইল, হেল্থ এডুকেশন এন্ড প্রমোশন’-এর প্রচরণামূলক ভিডিও বার্তায় এ আহ্বান জানান উপাচার্য।
ভিডিও বার্তায় উপাচার্য বলেন, ‘শত ব্যস্ততার মাঝেও আমাদের শরীরের দিকে নজর দিতে হবে। বিশেষ করে আমি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলছি, যারা বাবা-মার সঙ্গে থাকে না, বিভিন্ন হলে থাকে, ডরমেটিরতে থাকে বা মেসে থাকে তাদের স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দিতে হবে। কেননা তারা নিজেরাই নিজেদের অভিভাবক।’
তিনি আরও বলেন, ‘সামনে আমাদের বৃষ্টির মৌসুম আসছে, সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনেক বৃষ্টি হওয়ার সম্ভবনা আছে। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে আমাদের বাংলাদেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। এদিকে লক্ষ রেখে শিক্ষার্থীদের অনেক কিছু করার আছে, তারা যখন চলাফেরা করছে, কোচিং-এ যাচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে যাচ্ছে বা তারা যেখানে থাকছে, যেখানে তাদের বাবা-মা যেখানে থাকছে, সেসব বাড়িঘরে যেনো পানি না জমে, ফুলের টবে যেনো পানি না জমে, পুরোনো জিনিসপত্র যেনো কোথাও পড়ে না থাকে এবং পানি জমা যেনো না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।’
রোববার, ২৬ মে ২০২৪
ডেঙ্গু মৌসুম সামনে রেখে ডেঙ্গু প্রতিরোধে শিক্ষার্থীদের সচেতন হতে ও ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উদ্যোগে স্বাস্থ্য শিক্ষা ব্যুরোর আওতাধীন ‘লাইফস্টাইল, হেল্থ এডুকেশন এন্ড প্রমোশন’-এর প্রচরণামূলক ভিডিও বার্তায় এ আহ্বান জানান উপাচার্য।
ভিডিও বার্তায় উপাচার্য বলেন, ‘শত ব্যস্ততার মাঝেও আমাদের শরীরের দিকে নজর দিতে হবে। বিশেষ করে আমি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলছি, যারা বাবা-মার সঙ্গে থাকে না, বিভিন্ন হলে থাকে, ডরমেটিরতে থাকে বা মেসে থাকে তাদের স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দিতে হবে। কেননা তারা নিজেরাই নিজেদের অভিভাবক।’
তিনি আরও বলেন, ‘সামনে আমাদের বৃষ্টির মৌসুম আসছে, সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনেক বৃষ্টি হওয়ার সম্ভবনা আছে। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে আমাদের বাংলাদেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। এদিকে লক্ষ রেখে শিক্ষার্থীদের অনেক কিছু করার আছে, তারা যখন চলাফেরা করছে, কোচিং-এ যাচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে যাচ্ছে বা তারা যেখানে থাকছে, যেখানে তাদের বাবা-মা যেখানে থাকছে, সেসব বাড়িঘরে যেনো পানি না জমে, ফুলের টবে যেনো পানি না জমে, পুরোনো জিনিসপত্র যেনো কোথাও পড়ে না থাকে এবং পানি জমা যেনো না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।’