সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাতিলের দাবিতে সপ্তম দিনের মতো সর্বাত্মক কর্মবিরতি ও পঞ্চম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।
আজ রবিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার চত্বরে দুপুর বারোটা থেকে একটা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষকরা।
কর্মবিরতিতে জড়ো হয়ে শিক্ষকরা বলেন, আমরা এখানে জড়ো হয়ে বক্তব্য দিচ্ছি, এটা আমাদের সাথে যায় না। আমাদেরকে মানায় শিক্ষার্থীদের সামনে বই হাতে। কিন্তু আমাদের সুবিধা কর্তন করা হয়েছে, এটা অন্যায়, অবিচার। আমরা আন্দোলন করতে চাই না, তারা ক্লাসে ফিরতে চাই। আমরা আন্দোলন না করলে আমাদের ক্ষতি নেই। কিন্ত পরবর্তী প্রজন্ম আমাদের স্বার্থপর বলবে।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. শেখ মাশরিক হাসান বলেন, আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। আমরা জ্ঞান সৃষ্টি এবং বিতরন আমাদের মূল কাজ। ছাত্র-ছাত্রীরা আমাদের প্রান, বই ,খাতা, কলম, গবেষণা নিয়ে থাকতে চাই। শ্রেণীকক্ষ ও গবেষণাগারই আমাদের ঠিকানা। আমরা ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ফিরে যেতে চাই। শিক্ষকদের মান-মর্যাদা রক্ষা, বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষাকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষার জন্য বৈষম্যমূলক পেনশন প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার চাই ।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অধ্যাপক মো. মমিন উদ্দীন বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করব শিক্ষকদের দাবি মেনে নেন এবং ক্লাসে ফিরতে দিন। এটা আমাদের ন্যায়সংগত দাবি। শিক্ষকরা নতুন কিচ্ছু চাচ্ছে না, তারা একটা স্কিমে আছে সেটাতেই সন্তষ্ট। আমাদের জন্য আর ভালো করার দরকার নেই। আমাদের এতো চাহিদা নেই, এতো ভালো আমাদের দরকার। আমাদের যেটুকু আছে তা নিয়েই সন্তষ্ট থাকতে দেন। বঙ্গবন্ধুর কন্যা যখন প্রধানমন্ত্রী তখন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সুবিধা কর্তন করা হলো, এটা আমাদের জন্য দুঃখজনক।
রোববার, ০৭ জুলাই ২০২৪
সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাতিলের দাবিতে সপ্তম দিনের মতো সর্বাত্মক কর্মবিরতি ও পঞ্চম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।
আজ রবিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার চত্বরে দুপুর বারোটা থেকে একটা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষকরা।
কর্মবিরতিতে জড়ো হয়ে শিক্ষকরা বলেন, আমরা এখানে জড়ো হয়ে বক্তব্য দিচ্ছি, এটা আমাদের সাথে যায় না। আমাদেরকে মানায় শিক্ষার্থীদের সামনে বই হাতে। কিন্তু আমাদের সুবিধা কর্তন করা হয়েছে, এটা অন্যায়, অবিচার। আমরা আন্দোলন করতে চাই না, তারা ক্লাসে ফিরতে চাই। আমরা আন্দোলন না করলে আমাদের ক্ষতি নেই। কিন্ত পরবর্তী প্রজন্ম আমাদের স্বার্থপর বলবে।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. শেখ মাশরিক হাসান বলেন, আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। আমরা জ্ঞান সৃষ্টি এবং বিতরন আমাদের মূল কাজ। ছাত্র-ছাত্রীরা আমাদের প্রান, বই ,খাতা, কলম, গবেষণা নিয়ে থাকতে চাই। শ্রেণীকক্ষ ও গবেষণাগারই আমাদের ঠিকানা। আমরা ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ফিরে যেতে চাই। শিক্ষকদের মান-মর্যাদা রক্ষা, বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষাকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষার জন্য বৈষম্যমূলক পেনশন প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার চাই ।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অধ্যাপক মো. মমিন উদ্দীন বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করব শিক্ষকদের দাবি মেনে নেন এবং ক্লাসে ফিরতে দিন। এটা আমাদের ন্যায়সংগত দাবি। শিক্ষকরা নতুন কিচ্ছু চাচ্ছে না, তারা একটা স্কিমে আছে সেটাতেই সন্তষ্ট। আমাদের জন্য আর ভালো করার দরকার নেই। আমাদের এতো চাহিদা নেই, এতো ভালো আমাদের দরকার। আমাদের যেটুকু আছে তা নিয়েই সন্তষ্ট থাকতে দেন। বঙ্গবন্ধুর কন্যা যখন প্রধানমন্ত্রী তখন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সুবিধা কর্তন করা হলো, এটা আমাদের জন্য দুঃখজনক।