বাংলাদেশের নতুন কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবে স্টিফেন ফোর্বসকে নিযুক্ত করেছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। ব্রিটিশ কাউন্সিলে স্টিফেন ফোর্বসের ২০ বছরেরও বেশি কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে এবং নতুন পদে তিনি শিক্ষা, শিল্পকলা ও ইংরেজি ভাষার সাথে সম্পর্কিত বিষয়গুলোতে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।
স্টিফেন তার কর্মজীবনে সুদান, কুয়েত ও বতসোয়ানায় কান্ট্রি ডিরেক্টর এবং পূর্ব এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় রিজিওনাল প্রোগ্রামস ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) অর্থায়নে পরিচালিত চীনের লিগ্যাল রিফর্ম প্রোগ্রামের ইউরোপীয় কো-ডিরেক্টর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি লন্ডন বিজনেস স্কুল থেকে বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিষয়ে এমএসসি এবং এডিনবরা ইউনিভার্সিটি থেকে মান্দারিন চাইনিজে এমএ (সম্মান) ডিগ্রি অর্জন করেন।
স্টিফেন বলেন, “ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের ডিরেক্টর পদে দায়িত্ব গ্রহণ করতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। দেশের মানুষ বিশেষ করে তরুণদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত হয়েছে। বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মানুষের মাঝে ইতোমধ্যে তৈরি হওয়া বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করা এবং আমাদের বহুমুখী কার্যক্রমের মাধ্যমে নানাবিধ সুযোগ সৃষ্টি করাই হবে আমার লক্ষ্য। শিল্পকলা, শিক্ষা ও ইংরেজি ভাষার বিকাশে পরিচালিত আমাদের সুদূরপ্রসারী উদ্যোগ ও প্রকল্প এই লক্ষ্যকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে। বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের সম্পর্ক আরও জোরদার করার ক্ষেত্রে আমি ব্রিটিশ কাউন্সিল টিম এবং একইসাথে, আমাদের বন্ধু ও অংশীদারদের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করতে চাই। আমার প্রত্যাশা, মানুষের জন্য সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রকে আরও প্রশস্ত করতে, আমাদের শান্তিপূর্ণ সম্পর্ককে আরও টেকসই করতে এবং দীর্ঘস্থায়ী পরিবর্তনের জন্য ইতিবাচক প্রভাব তৈরির ক্ষেত্রে আমরা সবাই একসাথে কাজ করব।”
বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতা বৃদ্ধি ও মানুষের জীবনযাত্রায় ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে আসার লক্ষ্যে বাংলাদেশে ৭৩ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রমের নেতৃত্ব দিবেন স্টিফেন।
মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের নতুন কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবে স্টিফেন ফোর্বসকে নিযুক্ত করেছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। ব্রিটিশ কাউন্সিলে স্টিফেন ফোর্বসের ২০ বছরেরও বেশি কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে এবং নতুন পদে তিনি শিক্ষা, শিল্পকলা ও ইংরেজি ভাষার সাথে সম্পর্কিত বিষয়গুলোতে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।
স্টিফেন তার কর্মজীবনে সুদান, কুয়েত ও বতসোয়ানায় কান্ট্রি ডিরেক্টর এবং পূর্ব এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় রিজিওনাল প্রোগ্রামস ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) অর্থায়নে পরিচালিত চীনের লিগ্যাল রিফর্ম প্রোগ্রামের ইউরোপীয় কো-ডিরেক্টর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি লন্ডন বিজনেস স্কুল থেকে বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিষয়ে এমএসসি এবং এডিনবরা ইউনিভার্সিটি থেকে মান্দারিন চাইনিজে এমএ (সম্মান) ডিগ্রি অর্জন করেন।
স্টিফেন বলেন, “ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের ডিরেক্টর পদে দায়িত্ব গ্রহণ করতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। দেশের মানুষ বিশেষ করে তরুণদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত হয়েছে। বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মানুষের মাঝে ইতোমধ্যে তৈরি হওয়া বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করা এবং আমাদের বহুমুখী কার্যক্রমের মাধ্যমে নানাবিধ সুযোগ সৃষ্টি করাই হবে আমার লক্ষ্য। শিল্পকলা, শিক্ষা ও ইংরেজি ভাষার বিকাশে পরিচালিত আমাদের সুদূরপ্রসারী উদ্যোগ ও প্রকল্প এই লক্ষ্যকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে। বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের সম্পর্ক আরও জোরদার করার ক্ষেত্রে আমি ব্রিটিশ কাউন্সিল টিম এবং একইসাথে, আমাদের বন্ধু ও অংশীদারদের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করতে চাই। আমার প্রত্যাশা, মানুষের জন্য সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রকে আরও প্রশস্ত করতে, আমাদের শান্তিপূর্ণ সম্পর্ককে আরও টেকসই করতে এবং দীর্ঘস্থায়ী পরিবর্তনের জন্য ইতিবাচক প্রভাব তৈরির ক্ষেত্রে আমরা সবাই একসাথে কাজ করব।”
বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতা বৃদ্ধি ও মানুষের জীবনযাত্রায় ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে আসার লক্ষ্যে বাংলাদেশে ৭৩ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রমের নেতৃত্ব দিবেন স্টিফেন।