‘দুর্নীতি ও অদক্ষতার’ অভিযোগে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) প্রধান প্রকৌশলী রায়হান বাদশাসহ তিন শীর্ষ কর্মকর্তাকে ওএসডি (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) করা হয়েছে। ইইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সংস্থার চট্টগ্রাম সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জালাল উদ্দিন চৌধুরী।
বুধবার (২০ নভেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের এক আদেশে এই রদবদল করা হয়েছে।
অন্যদের মধ্যে প্রধান কার্যালয়ের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাসকে ওএসডি করা হয়েছে।
আর ইইডির সিলেট সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম ও রাজশাহী সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আলতাফ হোসেনকে প্রধান কার্যালয়ে পদায়ন করা হয়েছে।
ওএসডি হওয়া তিন প্রকৌশলী ‘বঙ্গবন্ধু প্রকৌশল পরিষদের’ সদস্য ছিলেন। এর মধ্যে রায়হান বাদশাকে গত ২৪ আগস্ট প্রধান প্রকৌশলীর রুটিন দায়িত্ব দিয়েছিল সরকার। এরপরও তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠতে থাকে। তার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকবার ঠিকাদারদের কাছে ‘অপদস্ত’ হওয়া এবং দুটি গাড়ি হাঁকানোর অভিযোগ রয়েছে। তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলাও ছিল। তার ‘এসিআর’ও নেই বলে প্রকৌশলীরা জানিয়েছেন।
এছাড়া সিলেটের অন্তত ১১৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতি ধামাচাপা দেয়ার অভিযোগ রয়েছে রায়হান বাদশার বিরুদ্ধে। তিনি দুর্নীতি আড়াল করতে সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলীকে জোরপূর্বক অনির্দিষ্টকালের ছুটিতে পাঠিয়েছেন।
আর সমীর কুমার রজক দাসের বিরুদ্ধে নিয়মিত দপ্তরে না থাকা এবং নথিপত্র ও ড্রয়িং-ডিজাইন আটকে রেখে ঠিকাদারদের হয়রানি করার রয়েছে।
বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪
‘দুর্নীতি ও অদক্ষতার’ অভিযোগে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) প্রধান প্রকৌশলী রায়হান বাদশাসহ তিন শীর্ষ কর্মকর্তাকে ওএসডি (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) করা হয়েছে। ইইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সংস্থার চট্টগ্রাম সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জালাল উদ্দিন চৌধুরী।
বুধবার (২০ নভেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের এক আদেশে এই রদবদল করা হয়েছে।
অন্যদের মধ্যে প্রধান কার্যালয়ের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আফরোজা বেগম ও সমীর কুমার রজক দাসকে ওএসডি করা হয়েছে।
আর ইইডির সিলেট সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর আলম ও রাজশাহী সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আলতাফ হোসেনকে প্রধান কার্যালয়ে পদায়ন করা হয়েছে।
ওএসডি হওয়া তিন প্রকৌশলী ‘বঙ্গবন্ধু প্রকৌশল পরিষদের’ সদস্য ছিলেন। এর মধ্যে রায়হান বাদশাকে গত ২৪ আগস্ট প্রধান প্রকৌশলীর রুটিন দায়িত্ব দিয়েছিল সরকার। এরপরও তার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠতে থাকে। তার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকবার ঠিকাদারদের কাছে ‘অপদস্ত’ হওয়া এবং দুটি গাড়ি হাঁকানোর অভিযোগ রয়েছে। তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলাও ছিল। তার ‘এসিআর’ও নেই বলে প্রকৌশলীরা জানিয়েছেন।
এছাড়া সিলেটের অন্তত ১১৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতি ধামাচাপা দেয়ার অভিযোগ রয়েছে রায়হান বাদশার বিরুদ্ধে। তিনি দুর্নীতি আড়াল করতে সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলীকে জোরপূর্বক অনির্দিষ্টকালের ছুটিতে পাঠিয়েছেন।
আর সমীর কুমার রজক দাসের বিরুদ্ধে নিয়মিত দপ্তরে না থাকা এবং নথিপত্র ও ড্রয়িং-ডিজাইন আটকে রেখে ঠিকাদারদের হয়রানি করার রয়েছে।