জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেকারত্বের হার ২৮ দশমিক ২৪ শতাংশ। এদের মধ্যে বেশিরভাগই স্বল্প আয়ের চাকরিতে নিযুক্ত হন, এবং নারী ও গ্রামের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেকারত্বের হার তুলনামূলকভাবে বেশি।
আজ সোমবার রাজধানীতে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) আয়োজিত বার্ষিক উন্নয়ন সম্মেলনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। বিআইডিএসের রিসার্চ পরিচালক এস এম জুলফিকার আলী গবেষণার এই ফলাফল তুলে ধরেন।
গবেষণার জন্য ৬১টি কলেজের ১ হাজার ৩৪০ জন পাস করা শিক্ষার্থী, ৬৭০ জন অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী, ৬১ জন অধ্যক্ষ এবং ১০০ জন নিয়োগদাতার তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়।
গবেষণায় দেখা যায়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন কলেজগুলোতে ব্যবসা শিক্ষা (৪৪ দশমিক ২৬ শতাংশ) এবং সমাজবিজ্ঞান ও মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি। বিজ্ঞানভিত্তিক বিষয়ের শিক্ষার্থী কম—স্নাতকে ৩ দশমিক ৮২ শতাংশ এবং স্নাতকোত্তরে ৩ দশমিক ১০ শতাংশ।
বিএ (পাস কোর্স), পলিটিক্যাল সায়েন্স, লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট, বাংলা এবং ইসলামিক হিস্ট্রি অ্যান্ড কালচার থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের বেকারত্বের হার বেশি। তবে ইংরেজি, অর্থনীতি, অ্যাকাউন্টিং, সোসিওলজি, ফাইন্যান্স এবং ব্যাংকিং থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেকারত্বের হার কম।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৪৩ দশমিক ১৩ শতাংশ সরকারি চাকরি করতে আগ্রহী। এদের প্রায় ৩৬ শতাংশ শিক্ষকতা পেশায় যুক্ত, এবং অনেকেই অফিসার বা অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার পদে কর্মরত। উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করছেন ১৬ দশমিক ২৪ শতাংশ।
গবেষণায় কলেজগুলোর মানের ঘাটতি, শিক্ষার্থীদের কম উপস্থিতি, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ ও প্রণোদনার অভাব এবং চাকরির বাজারমুখী শিক্ষার অভাবকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
গ্রামীণ অঞ্চলের শিক্ষার্থী এবং নারী শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে শিক্ষাব্যবস্থায় যুগোপযোগী পরিবর্তন আনার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়।
সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেকারত্বের হার ২৮ দশমিক ২৪ শতাংশ। এদের মধ্যে বেশিরভাগই স্বল্প আয়ের চাকরিতে নিযুক্ত হন, এবং নারী ও গ্রামের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেকারত্বের হার তুলনামূলকভাবে বেশি।
আজ সোমবার রাজধানীতে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) আয়োজিত বার্ষিক উন্নয়ন সম্মেলনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। বিআইডিএসের রিসার্চ পরিচালক এস এম জুলফিকার আলী গবেষণার এই ফলাফল তুলে ধরেন।
গবেষণার জন্য ৬১টি কলেজের ১ হাজার ৩৪০ জন পাস করা শিক্ষার্থী, ৬৭০ জন অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী, ৬১ জন অধ্যক্ষ এবং ১০০ জন নিয়োগদাতার তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়।
গবেষণায় দেখা যায়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন কলেজগুলোতে ব্যবসা শিক্ষা (৪৪ দশমিক ২৬ শতাংশ) এবং সমাজবিজ্ঞান ও মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি। বিজ্ঞানভিত্তিক বিষয়ের শিক্ষার্থী কম—স্নাতকে ৩ দশমিক ৮২ শতাংশ এবং স্নাতকোত্তরে ৩ দশমিক ১০ শতাংশ।
বিএ (পাস কোর্স), পলিটিক্যাল সায়েন্স, লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট, বাংলা এবং ইসলামিক হিস্ট্রি অ্যান্ড কালচার থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের বেকারত্বের হার বেশি। তবে ইংরেজি, অর্থনীতি, অ্যাকাউন্টিং, সোসিওলজি, ফাইন্যান্স এবং ব্যাংকিং থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেকারত্বের হার কম।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৪৩ দশমিক ১৩ শতাংশ সরকারি চাকরি করতে আগ্রহী। এদের প্রায় ৩৬ শতাংশ শিক্ষকতা পেশায় যুক্ত, এবং অনেকেই অফিসার বা অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার পদে কর্মরত। উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করছেন ১৬ দশমিক ২৪ শতাংশ।
গবেষণায় কলেজগুলোর মানের ঘাটতি, শিক্ষার্থীদের কম উপস্থিতি, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ ও প্রণোদনার অভাব এবং চাকরির বাজারমুখী শিক্ষার অভাবকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
গ্রামীণ অঞ্চলের শিক্ষার্থী এবং নারী শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে শিক্ষাব্যবস্থায় যুগোপযোগী পরিবর্তন আনার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়।