ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার (২৭ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজধানীর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ দেশের সাতটি বিভাগীয় শহরে একযোগে এই পরীক্ষা নেওয়া হয়।
পরীক্ষা চলাকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শন শেষে তিনি জানান, "এবারের পরীক্ষা অত্যন্ত সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং কোনো ধরনের প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ পাওয়া যায়নি।"
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কোটা নিয়ে যৌক্তিক সংস্কার আনা হয়েছে। শুধুমাত্র মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের কোটা রাখা হলেও, নাতি-নাতনিদের কোটা বাদ দেওয়া হয়েছে।
এ বছর কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটে মোট ২,৯৩৪টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ১,২৫,৫০০ জন শিক্ষার্থী। মানবিক শাখায় ১,৭০৭টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ৫৫,১৬৫ জন, বিজ্ঞান শাখায় ৯৪৪টি আসনের বিপরীতে ৫৬,৩৩০ জন, এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ২৮৩টি আসনের বিপরীতে ১৪,০০৫ জন আবেদন করেছেন। প্রতিটি আসনের জন্য প্রায় ৪৩ জন শিক্ষার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
উপাচার্য নিয়াজ আহমদ বলেন, "সবাই টিকবে না, কিন্তু পরীক্ষার মাধ্যমে অনেক কিছু শেখার সুযোগ থাকে। এতে শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাস ও সাহস বাড়ে।" তিনি আরও জানান, এবার অভিভাবকদের জন্য আলাদা ছাউনির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
পরীক্ষা পরিদর্শনের সময় আরও উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশা, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মামুন আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক এম. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান এবং প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ।
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার (২৭ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজধানীর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ দেশের সাতটি বিভাগীয় শহরে একযোগে এই পরীক্ষা নেওয়া হয়।
পরীক্ষা চলাকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খান বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শন শেষে তিনি জানান, "এবারের পরীক্ষা অত্যন্ত সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং কোনো ধরনের প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ পাওয়া যায়নি।"
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কোটা নিয়ে যৌক্তিক সংস্কার আনা হয়েছে। শুধুমাত্র মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের কোটা রাখা হলেও, নাতি-নাতনিদের কোটা বাদ দেওয়া হয়েছে।
এ বছর কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটে মোট ২,৯৩৪টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ১,২৫,৫০০ জন শিক্ষার্থী। মানবিক শাখায় ১,৭০৭টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ৫৫,১৬৫ জন, বিজ্ঞান শাখায় ৯৪৪টি আসনের বিপরীতে ৫৬,৩৩০ জন, এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ২৮৩টি আসনের বিপরীতে ১৪,০০৫ জন আবেদন করেছেন। প্রতিটি আসনের জন্য প্রায় ৪৩ জন শিক্ষার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
উপাচার্য নিয়াজ আহমদ বলেন, "সবাই টিকবে না, কিন্তু পরীক্ষার মাধ্যমে অনেক কিছু শেখার সুযোগ থাকে। এতে শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাস ও সাহস বাড়ে।" তিনি আরও জানান, এবার অভিভাবকদের জন্য আলাদা ছাউনির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
পরীক্ষা পরিদর্শনের সময় আরও উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশা, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মামুন আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক এম. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান এবং প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ।