রিট আবেদনের পর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর ও ফিজিক্যাল এডুকেশন ইন্সট্রাক্টর পদে নিয়োগ স্থগিত
হাই কোর্টের আদেশে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দেশের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও টেকনিক্যাল স্কুলে জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর এবং ফিজিক্যাল এডুকেশন ইন্সট্রাক্টর পদে নিয়োগ স্থগিত করা হয়েছে। এ ছাড়া, নিয়োগ প্রশ্নে রুলও জারি করা হয়েছে।
রিট আবেদনটির শুনানি সোমবার বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ও কে এম রাশেদুজ্জামান রাজার বেঞ্চে অনুষ্ঠিত হয়। রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
কায়সার কামাল সাংবাদিকদের বলেন, সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) কর্তৃক প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর ও ফিজিক্যাল এডুকেশন ইন্সট্রাক্টর (নবম ও দশম গ্রেড) পদে মোট ৩,৫৩৪ জন নিয়োগের জন্য আবেদন গ্রহণ করা হয়েছিল। তবে, এ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ‘অনিয়ম ও চাতুর্যের আশ্রয় নেওয়া’ হয়েছিল বলে অভিযোগ করেন আবেদনকারীরা।
তিনি আরও জানান, নিয়োগে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে রিট আবেদন দায়ের করা হয়েছে এবং এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার ফলে ২৯ জানুয়ারির মধ্যে ৩,৫৩৪ জনের চাকরিতে যোগদানের কথা ছিল। তবে, হাই কোর্টের আদেশে এখন তাদের চাকরিতে যোগদান স্থগিত হয়ে গেছে।
এছাড়া, রিটে সরকারি কর্ম কমিশনসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে এবং অভিযোগ করা হয় যে, নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি ও প্রশ্ন বিক্রির ঘটনা ঘটেছে। ১৮ জন পরীক্ষার্থী এই রিট দায়ের করেছেন।
রিট আবেদনের পর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর ও ফিজিক্যাল এডুকেশন ইন্সট্রাক্টর পদে নিয়োগ স্থগিত
সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫
হাই কোর্টের আদেশে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে দেশের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও টেকনিক্যাল স্কুলে জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর এবং ফিজিক্যাল এডুকেশন ইন্সট্রাক্টর পদে নিয়োগ স্থগিত করা হয়েছে। এ ছাড়া, নিয়োগ প্রশ্নে রুলও জারি করা হয়েছে।
রিট আবেদনটির শুনানি সোমবার বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ও কে এম রাশেদুজ্জামান রাজার বেঞ্চে অনুষ্ঠিত হয়। রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
কায়সার কামাল সাংবাদিকদের বলেন, সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) কর্তৃক প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর ও ফিজিক্যাল এডুকেশন ইন্সট্রাক্টর (নবম ও দশম গ্রেড) পদে মোট ৩,৫৩৪ জন নিয়োগের জন্য আবেদন গ্রহণ করা হয়েছিল। তবে, এ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ‘অনিয়ম ও চাতুর্যের আশ্রয় নেওয়া’ হয়েছিল বলে অভিযোগ করেন আবেদনকারীরা।
তিনি আরও জানান, নিয়োগে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে রিট আবেদন দায়ের করা হয়েছে এবং এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার ফলে ২৯ জানুয়ারির মধ্যে ৩,৫৩৪ জনের চাকরিতে যোগদানের কথা ছিল। তবে, হাই কোর্টের আদেশে এখন তাদের চাকরিতে যোগদান স্থগিত হয়ে গেছে।
এছাড়া, রিটে সরকারি কর্ম কমিশনসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে এবং অভিযোগ করা হয় যে, নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি ও প্রশ্ন বিক্রির ঘটনা ঘটেছে। ১৮ জন পরীক্ষার্থী এই রিট দায়ের করেছেন।