ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এক ছাত্রীকে হেনস্তার অভিযোগে গ্রেপ্তার ব্যক্তির মুক্তির দাবিতে শাহবাগ থানার সামনে অবস্থান নিয়েছেন একদল ব্যক্তি।
গতকাল বুধবার দিবাগত রাত থেকে তারা থানার সামনে অবস্থান করছেন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্তও তারা সেখানে ছিলেন বলে জানিয়েছেন শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খালিদ মনসুর।
নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তার অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সহকারী বাইন্ডার মোস্তফা আসিফকে (অর্ণব) গতকাল সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার করে শাহবাগ থানা পুলিশ। হেনস্তার শিকার নারী শিক্ষার্থী প্রথমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে অভিযোগ করেন এবং পরে শাহবাগ থানায় মামলা করেন।
গ্রেপ্তার হওয়া আসিফের মুক্তির দাবিতে গতকাল মাঝরাতের পর শাহবাগ থানায় জড়ো হন একদল ব্যক্তি। ওসি খালিদ মনসুর বলেন, “মোস্তফা আসিফকে গ্রেপ্তারের পর তাঁর মুক্তির দাবিতে একদল ব্যক্তি গতকাল রাত থেকে থানায় অবস্থান নিয়েছেন। তাঁরা এখনো আছেন। আসিফকে আদালতে পাঠানো হবে এবং এ বিষয়ে কাজ চলছে।”
হেনস্তার শিকার ছাত্রীটি গতকাল শাহবাগ থেকে ক্যাম্পাসে যাওয়ার পথে হেনস্তার শিকার হন বলে ফেসবুকে একটি পোস্টে অভিযোগ করেন। তিনি লেখেন, “এই লোকটা আজকে আমাকে শাহবাগ থেকে আসার পথে হ্যারাস করেছে। সে আমাকে হুট করে রাস্তায় দাঁড় করায় দিয়ে বলতেসে, আমার ড্রেস ঠিক নাই, আমি পর্দা করি নাই ইত্যাদি ইত্যাদি এবং তার আচরণ খুবই অ্যাগ্রেসিভ ছিল। পরবর্তীতে তাঁকে আমি জিজ্ঞাসা করি, আপনি কোন হলে থাকেন, কোন ডিপার্টমেন্টে পড়েন। সে বলে সে এই ক্যাম্পাসের কেউ না।”
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমেদ বলেন, “ওই ব্যক্তি ছাত্রীটিকে তাঁর পোশাক নিয়ে রাস্তায় হেনস্তা করেন। ছাত্রীটি এ নিয়ে প্রথমে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট দেন এবং পরে প্রক্টর অফিসে অভিযোগ করেন। পরে বিকেলে শিক্ষার্থীরা অভিযুক্তকে শনাক্ত করে প্রক্টর অফিসে নিয়ে আসে। এ সময় ওই ব্যক্তি ছাত্রীটিকে হেনস্তার করার কথা স্বীকার করেন। পরে তাঁকে শাহবাগ থানায় পাঠানো হয় এবং গ্রন্থাগারকে এ বিষয়ে জানানো হয়।”
বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এক ছাত্রীকে হেনস্তার অভিযোগে গ্রেপ্তার ব্যক্তির মুক্তির দাবিতে শাহবাগ থানার সামনে অবস্থান নিয়েছেন একদল ব্যক্তি।
গতকাল বুধবার দিবাগত রাত থেকে তারা থানার সামনে অবস্থান করছেন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্তও তারা সেখানে ছিলেন বলে জানিয়েছেন শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খালিদ মনসুর।
নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তার অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সহকারী বাইন্ডার মোস্তফা আসিফকে (অর্ণব) গতকাল সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার করে শাহবাগ থানা পুলিশ। হেনস্তার শিকার নারী শিক্ষার্থী প্রথমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে অভিযোগ করেন এবং পরে শাহবাগ থানায় মামলা করেন।
গ্রেপ্তার হওয়া আসিফের মুক্তির দাবিতে গতকাল মাঝরাতের পর শাহবাগ থানায় জড়ো হন একদল ব্যক্তি। ওসি খালিদ মনসুর বলেন, “মোস্তফা আসিফকে গ্রেপ্তারের পর তাঁর মুক্তির দাবিতে একদল ব্যক্তি গতকাল রাত থেকে থানায় অবস্থান নিয়েছেন। তাঁরা এখনো আছেন। আসিফকে আদালতে পাঠানো হবে এবং এ বিষয়ে কাজ চলছে।”
হেনস্তার শিকার ছাত্রীটি গতকাল শাহবাগ থেকে ক্যাম্পাসে যাওয়ার পথে হেনস্তার শিকার হন বলে ফেসবুকে একটি পোস্টে অভিযোগ করেন। তিনি লেখেন, “এই লোকটা আজকে আমাকে শাহবাগ থেকে আসার পথে হ্যারাস করেছে। সে আমাকে হুট করে রাস্তায় দাঁড় করায় দিয়ে বলতেসে, আমার ড্রেস ঠিক নাই, আমি পর্দা করি নাই ইত্যাদি ইত্যাদি এবং তার আচরণ খুবই অ্যাগ্রেসিভ ছিল। পরবর্তীতে তাঁকে আমি জিজ্ঞাসা করি, আপনি কোন হলে থাকেন, কোন ডিপার্টমেন্টে পড়েন। সে বলে সে এই ক্যাম্পাসের কেউ না।”
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমেদ বলেন, “ওই ব্যক্তি ছাত্রীটিকে তাঁর পোশাক নিয়ে রাস্তায় হেনস্তা করেন। ছাত্রীটি এ নিয়ে প্রথমে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট দেন এবং পরে প্রক্টর অফিসে অভিযোগ করেন। পরে বিকেলে শিক্ষার্থীরা অভিযুক্তকে শনাক্ত করে প্রক্টর অফিসে নিয়ে আসে। এ সময় ওই ব্যক্তি ছাত্রীটিকে হেনস্তার করার কথা স্বীকার করেন। পরে তাঁকে শাহবাগ থানায় পাঠানো হয় এবং গ্রন্থাগারকে এ বিষয়ে জানানো হয়।”