রাজধানীর সরকারি সাত কলেজ নিয়ে যে নতুন বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে, তা প্রত্যাখ্যান করেছে সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম ‘তিতুমীর ঐক্য’। তারা তিতুমীর কলেজকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
রোববার বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে (ইউজিসি) সাত কলেজের শিক্ষার্থী প্রতিনিধিদের সঙ্গে ইউজিসি চেয়ারম্যান এস এম এ ফায়েজের বৈঠকে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ (ডিসিইউ) নির্ধারণ করা হয়। এই তালিকায় রয়েছে ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, সরকারি বাঙলা কলেজ ও সরকারি তিতুমীর কলেজ।
ইউজিসির সভার পর ‘তিতুমীর ঐক্যের’ দপ্তর সম্পাদক বেল্লাল হাসান জানান, তারা এই প্রক্রিয়াকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছেন এবং নিজেদের কলেজকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে অনড় রয়েছেন।
চারজন শিক্ষার্থীকে সভায় আমন্ত্রণ জানানো হলেও তিতুমীর কলেজের তিনজন প্রতিনিধি এতে অংশ নেননি। একজন প্রতিনিধি রেজায়ে রাব্বি জায়েদ অংশ নিলেও প্রতিবাদ জানিয়ে সভা ত্যাগ করেন।
এর আগে শনিবার রাতে সংবাদ সম্মেলনে, শিক্ষার্থীরা তাদের দাবির বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে কর্তৃপক্ষকে ১৫ ঘণ্টার সময়সীমা বেঁধে দেন।
গত ১৯ নভেম্বর শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে রূপান্তরের সম্ভাব্যতা যাচাই কমিটি গঠনের কথা জানানো হলেও এখনও সে কমিটির কোনো প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে।
এর আগে, ১২ ফেব্রুয়ারি সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে ‘দ্বিচারিতা’ করার অভিযোগ এনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের দাবি জানান।
তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরসহ সাত দফা দাবিতে শিক্ষার্থীরা ‘বারাসাত ব্যারিকেড টু নর্থ সিটি’ কর্মসূচির মাধ্যমে অনশন ও সড়ক অবরোধ করেন।
গত ৩ ফেব্রুয়ারি মহাখালী রেলক্রসিং ও সড়ক অবরোধ চলাকালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা কলেজ ক্যাম্পাসে এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করেন। কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবি বাস্তবায়ন সম্ভব নয় বলে জানানো হলেও অন্যান্য দাবির বিষয়ে আশ্বাস দেওয়ায় শিক্ষার্থীরা অনশন ও লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি স্থগিত করেন।
রোববার, ১৬ মার্চ ২০২৫
রাজধানীর সরকারি সাত কলেজ নিয়ে যে নতুন বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে, তা প্রত্যাখ্যান করেছে সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম ‘তিতুমীর ঐক্য’। তারা তিতুমীর কলেজকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
রোববার বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে (ইউজিসি) সাত কলেজের শিক্ষার্থী প্রতিনিধিদের সঙ্গে ইউজিসি চেয়ারম্যান এস এম এ ফায়েজের বৈঠকে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ (ডিসিইউ) নির্ধারণ করা হয়। এই তালিকায় রয়েছে ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, সরকারি বাঙলা কলেজ ও সরকারি তিতুমীর কলেজ।
ইউজিসির সভার পর ‘তিতুমীর ঐক্যের’ দপ্তর সম্পাদক বেল্লাল হাসান জানান, তারা এই প্রক্রিয়াকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছেন এবং নিজেদের কলেজকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে অনড় রয়েছেন।
চারজন শিক্ষার্থীকে সভায় আমন্ত্রণ জানানো হলেও তিতুমীর কলেজের তিনজন প্রতিনিধি এতে অংশ নেননি। একজন প্রতিনিধি রেজায়ে রাব্বি জায়েদ অংশ নিলেও প্রতিবাদ জানিয়ে সভা ত্যাগ করেন।
এর আগে শনিবার রাতে সংবাদ সম্মেলনে, শিক্ষার্থীরা তাদের দাবির বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে কর্তৃপক্ষকে ১৫ ঘণ্টার সময়সীমা বেঁধে দেন।
গত ১৯ নভেম্বর শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে রূপান্তরের সম্ভাব্যতা যাচাই কমিটি গঠনের কথা জানানো হলেও এখনও সে কমিটির কোনো প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে।
এর আগে, ১২ ফেব্রুয়ারি সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে ‘দ্বিচারিতা’ করার অভিযোগ এনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের দাবি জানান।
তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরসহ সাত দফা দাবিতে শিক্ষার্থীরা ‘বারাসাত ব্যারিকেড টু নর্থ সিটি’ কর্মসূচির মাধ্যমে অনশন ও সড়ক অবরোধ করেন।
গত ৩ ফেব্রুয়ারি মহাখালী রেলক্রসিং ও সড়ক অবরোধ চলাকালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা কলেজ ক্যাম্পাসে এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করেন। কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবি বাস্তবায়ন সম্ভব নয় বলে জানানো হলেও অন্যান্য দাবির বিষয়ে আশ্বাস দেওয়ায় শিক্ষার্থীরা অনশন ও লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি স্থগিত করেন।