ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ (গ ইউনিট) ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ দুই মাসের জন্য স্থগিত করেছে হাই কোর্ট। একইসঙ্গে পরীক্ষা বাতিলের বিষয়ে কারণ জানতে রুল জারি করা হয়েছে।
বুধবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি সিকদার মাহমুদুর রাজীর হাই কোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া এক শিক্ষার্থীর করা রিট আবেদনের শুনানি শেষে আদালত এ সিদ্ধান্ত নেয়।
রিট আবেদনকারী জিহান আল ফুয়াদ নিজেই তার পক্ষে শুনানি করেন, আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. শিশির মনির। আদালতের আদেশ অনুযায়ী, স্থগিতাদেশ চলাকালীন দুই মাসের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে যথাযথ সিদ্ধান্ত নিতে বলা হয়েছে।
৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ‘গ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় বহুনির্বাচনী (এমসিকিউ) অংশে চারটি প্রশ্ন পরপর পুনরাবৃত্তি হয়েছিল। দেশের আটটি বিভাগীয় শহরে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় ‘বি’ সেট প্রশ্নপত্রের অ্যাকাউন্টিং অংশে ১২টির মধ্যে চারটি প্রশ্ন হুবহু একই ছিল।
এই প্রসঙ্গে ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক মাহমুদ ওসমান ইমাম বলেছিলেন, ‘‘এটি অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল, তবে শিক্ষার্থীদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই। সংশ্লিষ্ট উত্তরপত্র চিহ্নিত করে যথাযথভাবে মূল্যায়ন করা হবে।”
তবে আশ্বাসে আস্থা রাখতে না পেরে পরীক্ষার্থী জিহান আল ফুয়াদ পুনরায় পরীক্ষা নেওয়ার আবেদন করেন। উপাচার্যের কাছে লিখিত আবেদন করেও সাড়া না পেয়ে ১৬ মার্চ তিনি হাই কোর্টে রিট আবেদন করেন।
বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ (গ ইউনিট) ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ দুই মাসের জন্য স্থগিত করেছে হাই কোর্ট। একইসঙ্গে পরীক্ষা বাতিলের বিষয়ে কারণ জানতে রুল জারি করা হয়েছে।
বুধবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি সিকদার মাহমুদুর রাজীর হাই কোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া এক শিক্ষার্থীর করা রিট আবেদনের শুনানি শেষে আদালত এ সিদ্ধান্ত নেয়।
রিট আবেদনকারী জিহান আল ফুয়াদ নিজেই তার পক্ষে শুনানি করেন, আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. শিশির মনির। আদালতের আদেশ অনুযায়ী, স্থগিতাদেশ চলাকালীন দুই মাসের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে যথাযথ সিদ্ধান্ত নিতে বলা হয়েছে।
৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ‘গ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় বহুনির্বাচনী (এমসিকিউ) অংশে চারটি প্রশ্ন পরপর পুনরাবৃত্তি হয়েছিল। দেশের আটটি বিভাগীয় শহরে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় ‘বি’ সেট প্রশ্নপত্রের অ্যাকাউন্টিং অংশে ১২টির মধ্যে চারটি প্রশ্ন হুবহু একই ছিল।
এই প্রসঙ্গে ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক মাহমুদ ওসমান ইমাম বলেছিলেন, ‘‘এটি অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল, তবে শিক্ষার্থীদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই। সংশ্লিষ্ট উত্তরপত্র চিহ্নিত করে যথাযথভাবে মূল্যায়ন করা হবে।”
তবে আশ্বাসে আস্থা রাখতে না পেরে পরীক্ষার্থী জিহান আল ফুয়াদ পুনরায় পরীক্ষা নেওয়ার আবেদন করেন। উপাচার্যের কাছে লিখিত আবেদন করেও সাড়া না পেয়ে ১৬ মার্চ তিনি হাই কোর্টে রিট আবেদন করেন।