কক্সবাজারের উখিয়ায় দালালচক্রের কাছে প্রতারিত হয়ে এসএসসি পরীক্ষা দিতে না পারা হলদিয়াপালং আদর্শ বিদ্যাপীঠের সেই ১৩ জন শিক্ষার্থীর মুখে অবশেষে হাসি ফুটেছে।
চট্টগ্রাম বোর্ডের মাধ্যমে ফরম ফিলাপসহ যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করে পরীক্ষার প্রবেশপত্র হাতে হাতে পৌঁছে দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল হোসেন চৌধুরী।
তিনি বলেন, দালালচক্রের হাতে পড়ে উখিয়া উপজেলার হলদিয়াপালং আদর্শ বিদ্যাপীঠের ১৩জন এসএসসি পরীক্ষার্থী প্রবেশপত্র না পাওয়ায় পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। এ ঘটনায় কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের প্রচেষ্টায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের মাধ্যমে যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করে পরীক্ষার প্রবেশপত্র শিক্ষার্থীদের হাতে হাতে পৌঁছে দেয়া হয়েছে। ফলে দ্বিতীয় পরীক্ষা থেকে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে সেই ১৩জন শিক্ষার্থী। সবার সহযোগিতার উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মুখে আবারও হাসি ফুটেছে।
দ্বিতীয় পরীক্ষা থেকে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়ে খুশি পরীক্ষার্থীরা আর অভিভাবকরা বলেন, দায়িত্বশীলদের সহযোগিতা না পেলে আমাদের সন্তানদের একটি বছর হারিয়ে যেতো। তবে ঘটে যাওয়া প্রতারণার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন তারা।
এর আগে গত ১০ এপ্রিল প্রতারিত হয়ে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে না পেরে হলদিয়াপালং আদর্শ বিদ্যাপীঠের বাইরে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ ও বিদ্যালয় ভাঙচুরের চেষ্টা করে শিক্ষার্থীদের স্বজন ও বিক্ষুব্ধ স্থানীয় লোকজন। পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ ইউনুসকে আটক করা হয়।
মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫
কক্সবাজারের উখিয়ায় দালালচক্রের কাছে প্রতারিত হয়ে এসএসসি পরীক্ষা দিতে না পারা হলদিয়াপালং আদর্শ বিদ্যাপীঠের সেই ১৩ জন শিক্ষার্থীর মুখে অবশেষে হাসি ফুটেছে।
চট্টগ্রাম বোর্ডের মাধ্যমে ফরম ফিলাপসহ যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করে পরীক্ষার প্রবেশপত্র হাতে হাতে পৌঁছে দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল হোসেন চৌধুরী।
তিনি বলেন, দালালচক্রের হাতে পড়ে উখিয়া উপজেলার হলদিয়াপালং আদর্শ বিদ্যাপীঠের ১৩জন এসএসসি পরীক্ষার্থী প্রবেশপত্র না পাওয়ায় পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। এ ঘটনায় কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের প্রচেষ্টায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের মাধ্যমে যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করে পরীক্ষার প্রবেশপত্র শিক্ষার্থীদের হাতে হাতে পৌঁছে দেয়া হয়েছে। ফলে দ্বিতীয় পরীক্ষা থেকে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে সেই ১৩জন শিক্ষার্থী। সবার সহযোগিতার উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মুখে আবারও হাসি ফুটেছে।
দ্বিতীয় পরীক্ষা থেকে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়ে খুশি পরীক্ষার্থীরা আর অভিভাবকরা বলেন, দায়িত্বশীলদের সহযোগিতা না পেলে আমাদের সন্তানদের একটি বছর হারিয়ে যেতো। তবে ঘটে যাওয়া প্রতারণার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন তারা।
এর আগে গত ১০ এপ্রিল প্রতারিত হয়ে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে না পেরে হলদিয়াপালং আদর্শ বিদ্যাপীঠের বাইরে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ ও বিদ্যালয় ভাঙচুরের চেষ্টা করে শিক্ষার্থীদের স্বজন ও বিক্ষুব্ধ স্থানীয় লোকজন। পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ ইউনুসকে আটক করা হয়।