চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে আগামী বৃহস্পতিবার (২৭ জুন)। সকাল ১০টায় বাংলা প্রথম পত্রের মাধ্যমে এ পরীক্ষার সূচনা হবে। দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এবার অংশ নিচ্ছে মোট ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী। তবে গত বছরের তুলনায় এবার পরীক্ষার্থী কমেছে ৮১ হাজার ৮৮২ জন।
এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন ছাত্র ও ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ জন ছাত্রী। শিক্ষার্থীরা দেশের ৯ হাজার ৩১৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে অংশ নিচ্ছে। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের আওতায় পরীক্ষার্থী ১০ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৮ জন। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে ৮৬ হাজার ১০২ জন, আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে অংশ নিচ্ছে ১ লাখ ৯ হাজার ৬১১ জন।
মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের সংক্ষিপ্ত বা পুনর্বিন্যাসকৃত সিলেবাসে ২০২৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এবার সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বরে এবং পূর্ণ সময়েই পরীক্ষা নেওয়া হবে। নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড ও মাদ্রাসা বোর্ডের লিখিত পরীক্ষা শেষ হবে ১০ আগস্টের মধ্যে, এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা হবে ১১ থেকে ২৮ আগস্ট পর্যন্ত। কারিগরি বোর্ডের অধীনে তত্ত্বীয় পরীক্ষা ১৭ জুলাই পর্যন্ত এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৮ থেকে ২৪ জুলাই পর্যন্ত চলবে।
স্বাস্থ্যঝুঁকি বিবেচনায় এবারের পরীক্ষা কেন্দ্রগুলোতে কড়াকড়ি স্বাস্থ্যবিধি মানার নির্দেশনা দিয়েছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড। করোনাভাইরাস ও ডেঙ্গু প্রতিরোধে মাস্ক ব্যবহার, কেন্দ্রের প্রবেশপথে হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখা এবং মশক নিধনে ওষুধ ছিটানোর ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। তিন ফুট দূরত্বে বসার ব্যবস্থাসহ পরীক্ষার্থীদের জন্য মেডিকেল টিম রাখার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
পরীক্ষার শৃঙ্খলা বজায় রাখতে কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে মোবাইল ফোন ও অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পরীক্ষার কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে শিক্ষার্থীদের কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে, অন্যথায় প্রবেশে বাধা দেওয়া হবে। এছাড়া কোনো অনিবার্য কারণে দেরিতে প্রবেশ করলে কারণ লিপিবদ্ধ করে বোর্ডে জানাতে হবে।
এইচএসসি পরীক্ষা চলাকালে দেশের সব কোচিং সেন্টার ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে পরীক্ষার ফাঁকে ফাঁকে কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত কলেজগুলোতে ক্লাস নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড কন্ট্রোল রুম চালু করেছে। জরুরি প্রয়োজনে পরীক্ষাসংশ্লিষ্টরা নির্ধারিত নম্বর ও ই-মেইলে যোগাযোগ করতে পারবেন।
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫
চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে আগামী বৃহস্পতিবার (২৭ জুন)। সকাল ১০টায় বাংলা প্রথম পত্রের মাধ্যমে এ পরীক্ষার সূচনা হবে। দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এবার অংশ নিচ্ছে মোট ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী। তবে গত বছরের তুলনায় এবার পরীক্ষার্থী কমেছে ৮১ হাজার ৮৮২ জন।
এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন ছাত্র ও ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ জন ছাত্রী। শিক্ষার্থীরা দেশের ৯ হাজার ৩১৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে অংশ নিচ্ছে। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের আওতায় পরীক্ষার্থী ১০ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৮ জন। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে ৮৬ হাজার ১০২ জন, আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে অংশ নিচ্ছে ১ লাখ ৯ হাজার ৬১১ জন।
মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের সংক্ষিপ্ত বা পুনর্বিন্যাসকৃত সিলেবাসে ২০২৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এবার সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বরে এবং পূর্ণ সময়েই পরীক্ষা নেওয়া হবে। নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড ও মাদ্রাসা বোর্ডের লিখিত পরীক্ষা শেষ হবে ১০ আগস্টের মধ্যে, এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা হবে ১১ থেকে ২৮ আগস্ট পর্যন্ত। কারিগরি বোর্ডের অধীনে তত্ত্বীয় পরীক্ষা ১৭ জুলাই পর্যন্ত এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৮ থেকে ২৪ জুলাই পর্যন্ত চলবে।
স্বাস্থ্যঝুঁকি বিবেচনায় এবারের পরীক্ষা কেন্দ্রগুলোতে কড়াকড়ি স্বাস্থ্যবিধি মানার নির্দেশনা দিয়েছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড। করোনাভাইরাস ও ডেঙ্গু প্রতিরোধে মাস্ক ব্যবহার, কেন্দ্রের প্রবেশপথে হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখা এবং মশক নিধনে ওষুধ ছিটানোর ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। তিন ফুট দূরত্বে বসার ব্যবস্থাসহ পরীক্ষার্থীদের জন্য মেডিকেল টিম রাখার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
পরীক্ষার শৃঙ্খলা বজায় রাখতে কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে মোবাইল ফোন ও অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পরীক্ষার কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে শিক্ষার্থীদের কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে, অন্যথায় প্রবেশে বাধা দেওয়া হবে। এছাড়া কোনো অনিবার্য কারণে দেরিতে প্রবেশ করলে কারণ লিপিবদ্ধ করে বোর্ডে জানাতে হবে।
এইচএসসি পরীক্ষা চলাকালে দেশের সব কোচিং সেন্টার ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে পরীক্ষার ফাঁকে ফাঁকে কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত কলেজগুলোতে ক্লাস নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড কন্ট্রোল রুম চালু করেছে। জরুরি প্রয়োজনে পরীক্ষাসংশ্লিষ্টরা নির্ধারিত নম্বর ও ই-মেইলে যোগাযোগ করতে পারবেন।