প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি
দুমকিতে তিন দফা দাবি আদায়ের দাবিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি অব্যাহত রয়েছে। গতকাল সোমবার থেকে বার্ষিক পরীক্ষা শুরু হলেও সহকারী শিক্ষকরা কর্মবিরতিতে থাকায় প্রধান শিক্ষকরা বিকল্পভাবে পরীক্ষা পরিচালনা করছেন। গত ২৭ নভেম্বর থেকে সহকারী শিক্ষকরা কর্মবিরতি শুরু করেন। তারা জানান, দাবি বাস্তবায়ন না হওয়ায় আন্দোলন চালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন। কোমলমতি শিক্ষার্থীদের অসুবিধা হচ্ছে জানলেও নিজেদের ‘নিরুপায়থ বলেই দাবি তাদের। সরজমিনে দুমকির দেবীরচর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গিয়ে দেখা যায়, ১২ জন সহকারী শিক্ষক লাইব্রেরীতে বসে কর্মবিরতি পালন করছে। অন্যদিকে প্রধান শিক্ষক মো: নুরুল ইসলাম ও একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা পূর্বনির্ধারিত ইসলামী শিক্ষার মৌখিক পরীক্ষা নিচ্ছেন। দুমকির আপতুন্নেছা খাতুন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অভিভাবক ও ছাত্রছাত্রীরা জানান গতকাল সোমবারের তাদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। মঙ্গলবার, (০২ ডিসেম্বর ২০২৫) জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আসলে প্রধান শিক্ষক অভিভাবকদের সহায়তা নিয়ে পরীক্ষা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। দেবীরচর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক জামাল হোসেন বলেন, সহকারী শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীতকরণ, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেডের জটিলতা নিরসন এবং সহকারী শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষক পদে শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতি-এই তিন দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সুনীল চন্দ্র দেবনাথ বলেন, দুমকি উপজেলার ৬০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের সহায়তায় বার্ষিক পরীক্ষা চলছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি
মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫
দুমকিতে তিন দফা দাবি আদায়ের দাবিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি অব্যাহত রয়েছে। গতকাল সোমবার থেকে বার্ষিক পরীক্ষা শুরু হলেও সহকারী শিক্ষকরা কর্মবিরতিতে থাকায় প্রধান শিক্ষকরা বিকল্পভাবে পরীক্ষা পরিচালনা করছেন। গত ২৭ নভেম্বর থেকে সহকারী শিক্ষকরা কর্মবিরতি শুরু করেন। তারা জানান, দাবি বাস্তবায়ন না হওয়ায় আন্দোলন চালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন। কোমলমতি শিক্ষার্থীদের অসুবিধা হচ্ছে জানলেও নিজেদের ‘নিরুপায়থ বলেই দাবি তাদের। সরজমিনে দুমকির দেবীরচর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গিয়ে দেখা যায়, ১২ জন সহকারী শিক্ষক লাইব্রেরীতে বসে কর্মবিরতি পালন করছে। অন্যদিকে প্রধান শিক্ষক মো: নুরুল ইসলাম ও একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা পূর্বনির্ধারিত ইসলামী শিক্ষার মৌখিক পরীক্ষা নিচ্ছেন। দুমকির আপতুন্নেছা খাতুন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অভিভাবক ও ছাত্রছাত্রীরা জানান গতকাল সোমবারের তাদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। মঙ্গলবার, (০২ ডিসেম্বর ২০২৫) জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আসলে প্রধান শিক্ষক অভিভাবকদের সহায়তা নিয়ে পরীক্ষা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। দেবীরচর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক জামাল হোসেন বলেন, সহকারী শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীতকরণ, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেডের জটিলতা নিরসন এবং সহকারী শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষক পদে শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতি-এই তিন দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সুনীল চন্দ্র দেবনাথ বলেন, দুমকি উপজেলার ৬০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের সহায়তায় বার্ষিক পরীক্ষা চলছে।