করোনাভাইরাস মহামারীর ক্ষতি পুষিয়ে নিতে শীতকালীন ছুটি বাতিল করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
বুধবার সিন্ডিকেট মিটিংয়ে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন সিন্ডিকেট সদস্য রাশেদা আখতার।
তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যালেন্ডার অনুযায়ী আগামী ২২ থেকে ২৯ ডিসেম্বর শীতকালীন ছুটি ছিল। করোনাভাইরাস মহামারীর ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সিন্ডিকেট সভায় এই ছুটি বাতিল করার সিদ্ধান্ত হয়।
গত ২৫ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের দপ্তর সম্পাদক ঋদ্ধ অনিন্দ্য গাঙ্গুলি স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে শীতকালীন ছুটি বাতিলের দাবি জানান।
করোনাভাইরাস মহামারী থেকে রক্ষা পেতে ২০২০ সালের মার্চের মাঝামাঝি দেশের অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। ওই বছর ১৮ মার্চ বন্ধ ঘোষণা করা হয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ও।
সেই থেকে দেড় বছরের বেশি সময় ধরে অনলাইনে ক্লাস চললেও যথাযথ পাঠদান ও পরীক্ষা কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়। চলতি বছর অক্টোবর নাগাদ মহামরীর প্রকোপ কমলে ২১ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেয় কর্তৃপক্ষ। ধীরে ধীরে শুরু হয় শ্রেণিকক্ষে উপস্থিত হয়ে পাঠ দেওয়া-নেওয়া ও পরীক্ষাসহ অন্যান্য কার্যক্রম।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২১
করোনাভাইরাস মহামারীর ক্ষতি পুষিয়ে নিতে শীতকালীন ছুটি বাতিল করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
বুধবার সিন্ডিকেট মিটিংয়ে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন সিন্ডিকেট সদস্য রাশেদা আখতার।
তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যালেন্ডার অনুযায়ী আগামী ২২ থেকে ২৯ ডিসেম্বর শীতকালীন ছুটি ছিল। করোনাভাইরাস মহামারীর ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সিন্ডিকেট সভায় এই ছুটি বাতিল করার সিদ্ধান্ত হয়।
গত ২৫ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের দপ্তর সম্পাদক ঋদ্ধ অনিন্দ্য গাঙ্গুলি স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে শীতকালীন ছুটি বাতিলের দাবি জানান।
করোনাভাইরাস মহামারী থেকে রক্ষা পেতে ২০২০ সালের মার্চের মাঝামাঝি দেশের অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। ওই বছর ১৮ মার্চ বন্ধ ঘোষণা করা হয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ও।
সেই থেকে দেড় বছরের বেশি সময় ধরে অনলাইনে ক্লাস চললেও যথাযথ পাঠদান ও পরীক্ষা কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়। চলতি বছর অক্টোবর নাগাদ মহামরীর প্রকোপ কমলে ২১ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেয় কর্তৃপক্ষ। ধীরে ধীরে শুরু হয় শ্রেণিকক্ষে উপস্থিত হয়ে পাঠ দেওয়া-নেওয়া ও পরীক্ষাসহ অন্যান্য কার্যক্রম।