টাঙ্গাইলে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বিষয়ভিত্তিক ষান্মাসিক মূল্যায়নের পরিবর্তে গতানুগতিক প্রশ্নপত্র তৈরি করে পরীক্ষা নেয়ার আয়োজনে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নিচ্ছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
সোমবার (০৫ জুন) এক চিঠিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
চিঠিতে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির ষান্মাসিক মূল্যায়নের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী মূল্যায়নের নির্দেশনার বিষয়টি স্মরণ করে দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, সম্প্রতি টাঙ্গাইল জেলার বাসাইল উপজেলার কোনো কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির ষান্মাসিক মূল্যায়নের পরিবর্তে গতানুগতিক প্রশ্নপত্র তৈরি করে পরীক্ষা নেওয়ার আয়োজন করা হয়। বিষয়টি মাউশি অধিদপ্তরের নজরে আসায় তাৎক্ষণিক প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিয়ে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এতে বলা হয়, নতুন কারিকুলাম বিস্তরণ ও মূল্যায়নের সুনির্দিষ্ট নির্দেশিকা থাকা সত্ত্বেও তা লঙ্ঘন করে এমন অনভিপ্রেত কাজ করার প্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
চিঠিতে, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির ষান্মাসিক মূল্যায়নের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নতুন কারিকুলাম বিস্তরণ ও মূল্যায়নের নির্দেশিকা যথাযথভাবে অনুসরণ করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ০৬ জুন ২০২৩
টাঙ্গাইলে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বিষয়ভিত্তিক ষান্মাসিক মূল্যায়নের পরিবর্তে গতানুগতিক প্রশ্নপত্র তৈরি করে পরীক্ষা নেয়ার আয়োজনে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নিচ্ছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
সোমবার (০৫ জুন) এক চিঠিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
চিঠিতে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির ষান্মাসিক মূল্যায়নের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী মূল্যায়নের নির্দেশনার বিষয়টি স্মরণ করে দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, সম্প্রতি টাঙ্গাইল জেলার বাসাইল উপজেলার কোনো কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির ষান্মাসিক মূল্যায়নের পরিবর্তে গতানুগতিক প্রশ্নপত্র তৈরি করে পরীক্ষা নেওয়ার আয়োজন করা হয়। বিষয়টি মাউশি অধিদপ্তরের নজরে আসায় তাৎক্ষণিক প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিয়ে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এতে বলা হয়, নতুন কারিকুলাম বিস্তরণ ও মূল্যায়নের সুনির্দিষ্ট নির্দেশিকা থাকা সত্ত্বেও তা লঙ্ঘন করে এমন অনভিপ্রেত কাজ করার প্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
চিঠিতে, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির ষান্মাসিক মূল্যায়নের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নতুন কারিকুলাম বিস্তরণ ও মূল্যায়নের নির্দেশিকা যথাযথভাবে অনুসরণ করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।