মাত্র এক সপ্তাহের জন্য কানাডা থেকে ঢাকায় এসেছিলেন দেশের বরেণ্য সঙ্গীতশিল্পী, সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ। এক সপ্তাহ ঢাকায় খুউব ব্যস্ত সময় কাটানোর পর গত শুক্রবার দিবাগত রাত তিনটার ফ্লাইটে আবার তিনি কানাডার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছেন। একমাত্র ছেলে নিবিড়েরর চিকিৎসার জন্যই এখন কুমার বিশ^জিৎ ও তার স্ত্রী কানাডাতে অবস্থান করছেন।
আরো ঠিক কতোদিন কানাডাতে থাকতে হবে তার কোনো নিশ্চয়তা দেননি কুমার বিশ্বজিৎ। ঢাকায় থাকা কালীন সময়ে সঙ্গীতাঙ্গনের অনেকেই তারসঙ্গে দেখা করেছেন রাজধানীর উত্তরাতে কুমার বিশ্বজিৎ’র বাসায়। তারা কুমার বিশ্বজিৎ’র সঙ্গে শুধু নিবিড় কেন্দ্রিক’ই কথা বলেছেন। আবার ২০২৩’ সালের সেরাকন্ঠ’র ফাইনালিস্ট উঠে আসা শিল্পীরাও ইজাজ খান স্বপনের তত্ত্বাবধানে দেখা করেছেন। শিল্পীরা কুমার বিশ্বজিৎ’র কাছ থেকে আশীর্বাদ নিতে গিয়েছিলেন। তবে আগের মতো কোনোকিছু নিয়েই কুমার বিশ্বজিৎ’র মাঝ তেমন কোনো উচ্ছাসই ছিলোনা। কারণ তার মন পড়েছিলো তার একমাত্র সন্তান নিবিড়ের কাছে।
কুমার বিশ্বজিৎ বলেন,‘ আমারতো পুরো পৃথিবীই নিবিড়। আমার সব পরিকল্পনা ছিলো নিবিড়কে ঘিরে। আমার অনেক আদরের ভালোবাসার নিবিড়। পিতা হিসেবে আমি যে ভেতর থেকে কতোটা কষ্টে আছি, প্রতিনিয়ত কতোটা যন্ত্রনা হচ্ছে তা কেবল আমিই অনুভব করতে পারছি। এখনো দোয়া চাইছি ঈশ^র যেন নিবিড়কে পূর্ণ সুস্থ করে দেন। জীবনে আর কিছুই চাইনা। শুধূ চাই নিবিড় আমার সামনে থাকুক, ভালো থাকুক। ওকে নিয়েই বাকীটা জীবন বেঁচে থাকতে চাই।’
কুমার বিশ্বজিৎ জানান অনেক স্টেজ শো’র প্রস্তাব এসেছে বিগত বেশ কয়েক মাসে, অনেক গানের কাজও এসেছে। কিন্তু কোনোকিছুই আর তার মনকে টানছে না। শুধুই নিবিড়ের জন্যই প্রার্থনা চেয়েছেন সবার কাছে। কুমার বিশ্বজিৎ জানান, নিবিড় এখন একটু সাড়া দিচ্ছেন। তার চিকিৎসা চলমান।
শনিবার, ১১ নভেম্বর ২০২৩
মাত্র এক সপ্তাহের জন্য কানাডা থেকে ঢাকায় এসেছিলেন দেশের বরেণ্য সঙ্গীতশিল্পী, সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ। এক সপ্তাহ ঢাকায় খুউব ব্যস্ত সময় কাটানোর পর গত শুক্রবার দিবাগত রাত তিনটার ফ্লাইটে আবার তিনি কানাডার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছেন। একমাত্র ছেলে নিবিড়েরর চিকিৎসার জন্যই এখন কুমার বিশ^জিৎ ও তার স্ত্রী কানাডাতে অবস্থান করছেন।
আরো ঠিক কতোদিন কানাডাতে থাকতে হবে তার কোনো নিশ্চয়তা দেননি কুমার বিশ্বজিৎ। ঢাকায় থাকা কালীন সময়ে সঙ্গীতাঙ্গনের অনেকেই তারসঙ্গে দেখা করেছেন রাজধানীর উত্তরাতে কুমার বিশ্বজিৎ’র বাসায়। তারা কুমার বিশ্বজিৎ’র সঙ্গে শুধু নিবিড় কেন্দ্রিক’ই কথা বলেছেন। আবার ২০২৩’ সালের সেরাকন্ঠ’র ফাইনালিস্ট উঠে আসা শিল্পীরাও ইজাজ খান স্বপনের তত্ত্বাবধানে দেখা করেছেন। শিল্পীরা কুমার বিশ্বজিৎ’র কাছ থেকে আশীর্বাদ নিতে গিয়েছিলেন। তবে আগের মতো কোনোকিছু নিয়েই কুমার বিশ্বজিৎ’র মাঝ তেমন কোনো উচ্ছাসই ছিলোনা। কারণ তার মন পড়েছিলো তার একমাত্র সন্তান নিবিড়ের কাছে।
কুমার বিশ্বজিৎ বলেন,‘ আমারতো পুরো পৃথিবীই নিবিড়। আমার সব পরিকল্পনা ছিলো নিবিড়কে ঘিরে। আমার অনেক আদরের ভালোবাসার নিবিড়। পিতা হিসেবে আমি যে ভেতর থেকে কতোটা কষ্টে আছি, প্রতিনিয়ত কতোটা যন্ত্রনা হচ্ছে তা কেবল আমিই অনুভব করতে পারছি। এখনো দোয়া চাইছি ঈশ^র যেন নিবিড়কে পূর্ণ সুস্থ করে দেন। জীবনে আর কিছুই চাইনা। শুধূ চাই নিবিড় আমার সামনে থাকুক, ভালো থাকুক। ওকে নিয়েই বাকীটা জীবন বেঁচে থাকতে চাই।’
কুমার বিশ্বজিৎ জানান অনেক স্টেজ শো’র প্রস্তাব এসেছে বিগত বেশ কয়েক মাসে, অনেক গানের কাজও এসেছে। কিন্তু কোনোকিছুই আর তার মনকে টানছে না। শুধুই নিবিড়ের জন্যই প্রার্থনা চেয়েছেন সবার কাছে। কুমার বিশ্বজিৎ জানান, নিবিড় এখন একটু সাড়া দিচ্ছেন। তার চিকিৎসা চলমান।