দিলশাদ নাহার কণা সর্বশেষ গত ১০ মার্চ রাজধানীর পূর্বাচল এলাকায় একটি স্টেজ শো’তে সংগীত পরিবেশন করেন। রোজার মাস শুরু হওয়ায় দেশের সব স্থানে স্টেজ শো বন্ধ রয়েছে। ঈদের পর শিল্পীদের আবারো স্টেজ শো’তে ব্যস্ততা শুরু হবে। তবে স্টেজ শো না থাকলেও কণা’র রয়েছে আনুষঙ্গিক অন্যান্য ব্যস্ততা। কারণ শুধু স্টেজ শো নিয়েই তাকে বছরজুড়ে ব্যস্ত থাকতে হয়, এমন নয়।
নতুন নতুন মৌলিক গান গাওয়া, জিঙ্গেলে (বিজ্ঞাপনের ব্যবহৃত গান) কণ্ঠ দেয়া, ভয়েজ ওভার (বিজ্ঞাপনে ব্যবহৃত সংলাপ) দেয়া ও বিজ্ঞাপনে ডাবিং (শিল্পীদের কণ্ঠ দেয়া) করা নিয়েও ভীষণ ব্যস্ত থাকতে হয় কণাকে। গত সোমবার তাকে দুটি বিজ্ঞাপনে ভয়েজ ওভার, দুটি বিজ্ঞাপনের ডাবিং এবং একটি বিজ্ঞাপনে জিঙ্গেল ও ভয়েজ ওভার দিতে হয়েছে। আরএফএল ফ্রেসকো কন্টেইনারের দুটি বিজ্ঞাপনের ভয়েজ ওভার, প্রাণ ফ্রুটো ও প্রাণ আপ’র দুটি ভিন্ন বিজ্ঞাপনে পূজা চেরী ও নূসরাত ফারিয়ার ভয়েজের জন্য ডাবিং করেছেন এবং ‘গ্লো অ্যান্ড লাভলী’র বিজ্ঞাপনের বাংলাদেশের ভার্সনের জন্য বাংলায় জিঙ্গেল করেছেন এবং ভয়েজ ওভার দিয়েছেন।
একসময় বাংলাদেশে জিঙ্গেলের কুইন বলা হতো নন্দিত সংগীতশিল্পী সুমনা হককে। এখন সুমনা হকের সেই স্থানটাতেই অবস্থান করছেন কণা। কণা বলেন, ‘আমার মূল পরিচয় আমি একজন সংগীতশিল্পী। এর পাশাপাশি যেহেতু জিঙ্গেল করতে, ভয়েজ ওভার দিতে, ডাবিং করতে আমার বেশ ভালোই লাগে। তবে মাইক্রোফোনের সামনে যখন গানের জন্য ভয়েজ দিতে দাঁড়াই সেই ভালো লাগাটা অন্যরকম। এর সঙ্গে অন্যকিছুর কোনোই তুলনা হয়না।’ কণা জানান, এরইমধ্যে তিনি নতুন আরেকটি সিনেমা’তে প্লে-ব্যাক করেছেন। পাশাপাশি ঈদের পরপরই স্টেজ শো নিয়েও আলাপ চলছে।
মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪
দিলশাদ নাহার কণা সর্বশেষ গত ১০ মার্চ রাজধানীর পূর্বাচল এলাকায় একটি স্টেজ শো’তে সংগীত পরিবেশন করেন। রোজার মাস শুরু হওয়ায় দেশের সব স্থানে স্টেজ শো বন্ধ রয়েছে। ঈদের পর শিল্পীদের আবারো স্টেজ শো’তে ব্যস্ততা শুরু হবে। তবে স্টেজ শো না থাকলেও কণা’র রয়েছে আনুষঙ্গিক অন্যান্য ব্যস্ততা। কারণ শুধু স্টেজ শো নিয়েই তাকে বছরজুড়ে ব্যস্ত থাকতে হয়, এমন নয়।
নতুন নতুন মৌলিক গান গাওয়া, জিঙ্গেলে (বিজ্ঞাপনের ব্যবহৃত গান) কণ্ঠ দেয়া, ভয়েজ ওভার (বিজ্ঞাপনে ব্যবহৃত সংলাপ) দেয়া ও বিজ্ঞাপনে ডাবিং (শিল্পীদের কণ্ঠ দেয়া) করা নিয়েও ভীষণ ব্যস্ত থাকতে হয় কণাকে। গত সোমবার তাকে দুটি বিজ্ঞাপনে ভয়েজ ওভার, দুটি বিজ্ঞাপনের ডাবিং এবং একটি বিজ্ঞাপনে জিঙ্গেল ও ভয়েজ ওভার দিতে হয়েছে। আরএফএল ফ্রেসকো কন্টেইনারের দুটি বিজ্ঞাপনের ভয়েজ ওভার, প্রাণ ফ্রুটো ও প্রাণ আপ’র দুটি ভিন্ন বিজ্ঞাপনে পূজা চেরী ও নূসরাত ফারিয়ার ভয়েজের জন্য ডাবিং করেছেন এবং ‘গ্লো অ্যান্ড লাভলী’র বিজ্ঞাপনের বাংলাদেশের ভার্সনের জন্য বাংলায় জিঙ্গেল করেছেন এবং ভয়েজ ওভার দিয়েছেন।
একসময় বাংলাদেশে জিঙ্গেলের কুইন বলা হতো নন্দিত সংগীতশিল্পী সুমনা হককে। এখন সুমনা হকের সেই স্থানটাতেই অবস্থান করছেন কণা। কণা বলেন, ‘আমার মূল পরিচয় আমি একজন সংগীতশিল্পী। এর পাশাপাশি যেহেতু জিঙ্গেল করতে, ভয়েজ ওভার দিতে, ডাবিং করতে আমার বেশ ভালোই লাগে। তবে মাইক্রোফোনের সামনে যখন গানের জন্য ভয়েজ দিতে দাঁড়াই সেই ভালো লাগাটা অন্যরকম। এর সঙ্গে অন্যকিছুর কোনোই তুলনা হয়না।’ কণা জানান, এরইমধ্যে তিনি নতুন আরেকটি সিনেমা’তে প্লে-ব্যাক করেছেন। পাশাপাশি ঈদের পরপরই স্টেজ শো নিয়েও আলাপ চলছে।