সম্প্রতি নির্মাণ করা হয়েছে নতুন এক টেলিফিল্ম ‘প্রাণের স্বামী’। এটি রচনা ও পরিচালনা করেন রাজীব মণি দাস। টেলিফিল্মের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন- আখম হাসান, রেজমিন সেতু, শফিক খান দিলু, সায়কা আহমেদ, তারিক স্বপন, তাবাসসুম মিথিলা প্রমুখ। টেলিফিল্মটি আগামী ৮ নভেম্বর শুক্রবার বিকেল ৩টায় চ্যানেল আইতে প্রচারিত হবে।
পরিচালক বলেন, “আমি মূলত একজন নাট্যকার। গল্প, উপন্যাস, নাটক লেখাই আমার মূল কাজ। তবে, মাঝে মধ্যে কোনো ভালো গল্প হলে নিজেই শখের বশে নির্মাণ করি। ‘প্রাণের স্বামী’ গল্পটি আমার হৃদয়ে দাগ কেটেছে বিধায় এটি নির্মাণের লোভ সামলাতে পারিনি।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে একজন স্ত্রী কতটা উদগ্রীব থাকে তার স্বামীকে নিয়ে, যদি তার স্বামী তার কাছ থেকে হারিয়ে যায়, এমনি একটি হাইপারনেস সাইকোপ্যাথ স্ত্রীর গল্প নিয়ে নির্মিত ‘প্রাণের স্বামী’ গল্পটি।”‘প্রাণের স্বামী’ গল্পে দেখা যায়- আলিয়া স্বামী ভক্ত একজন পাগল স্ত্রী। যে কিনা স্বামীর জন্য সব সময় অস্থির থাকে। পৃথিবীতে এইরকম স্বামীভক্ত স্ত্রী পাওয়া দুষ্কর। সামান্য পান থেকে চুন খসতেই পাগল হয়ে উঠে আলিয়া। স্বামীকে নিয়ে সে সবসময় হাইপারনেসে ভোগে।
এমনকি, তার কোনো বান্ধবীর সাথেও কথা বলতে দেয় না। একদিন আলিয়া স্বামীকে নিয়ে বাবার বাড়িতে বেড়াতে আসে। খাবারের ম্যানুতে একটু প্রবলেম হইলেই বাবা-মা’র উপর চড়াও হয় আলিয়া। ব্যাগ ঘুছিয়ে চলে যেতে চায় স্বামীর বাড়ি। সামির বুঝে তার স্ত্রী তাকে অনেক ভালোবাসে। কিন্তু ঘুমের সময় যদি আড্ডা দিতে চায়, আবার ঘুম থেকে উঠার পর যদি দুগ্ধ পান করাতে চায়, স্ত্রীর এমন কান্ডকীর্তি অতিরিক্ত ভালোবাসা ভালো না লাগারই কথা।
অযাচিত ভালোবাসায় তিক্ত বিরক্ত সামির নিজেও অসুস্থ হয়ে পড়ে। মা আসমা বেগম মেয়েকে মানসিক ডাক্তার দেখাতে বললে বাবা ক্ষেপে যায়। কারণ, জামাই যদি জানতে পারে এতে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
মঙ্গলবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৪
সম্প্রতি নির্মাণ করা হয়েছে নতুন এক টেলিফিল্ম ‘প্রাণের স্বামী’। এটি রচনা ও পরিচালনা করেন রাজীব মণি দাস। টেলিফিল্মের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন- আখম হাসান, রেজমিন সেতু, শফিক খান দিলু, সায়কা আহমেদ, তারিক স্বপন, তাবাসসুম মিথিলা প্রমুখ। টেলিফিল্মটি আগামী ৮ নভেম্বর শুক্রবার বিকেল ৩টায় চ্যানেল আইতে প্রচারিত হবে।
পরিচালক বলেন, “আমি মূলত একজন নাট্যকার। গল্প, উপন্যাস, নাটক লেখাই আমার মূল কাজ। তবে, মাঝে মধ্যে কোনো ভালো গল্প হলে নিজেই শখের বশে নির্মাণ করি। ‘প্রাণের স্বামী’ গল্পটি আমার হৃদয়ে দাগ কেটেছে বিধায় এটি নির্মাণের লোভ সামলাতে পারিনি।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে একজন স্ত্রী কতটা উদগ্রীব থাকে তার স্বামীকে নিয়ে, যদি তার স্বামী তার কাছ থেকে হারিয়ে যায়, এমনি একটি হাইপারনেস সাইকোপ্যাথ স্ত্রীর গল্প নিয়ে নির্মিত ‘প্রাণের স্বামী’ গল্পটি।”‘প্রাণের স্বামী’ গল্পে দেখা যায়- আলিয়া স্বামী ভক্ত একজন পাগল স্ত্রী। যে কিনা স্বামীর জন্য সব সময় অস্থির থাকে। পৃথিবীতে এইরকম স্বামীভক্ত স্ত্রী পাওয়া দুষ্কর। সামান্য পান থেকে চুন খসতেই পাগল হয়ে উঠে আলিয়া। স্বামীকে নিয়ে সে সবসময় হাইপারনেসে ভোগে।
এমনকি, তার কোনো বান্ধবীর সাথেও কথা বলতে দেয় না। একদিন আলিয়া স্বামীকে নিয়ে বাবার বাড়িতে বেড়াতে আসে। খাবারের ম্যানুতে একটু প্রবলেম হইলেই বাবা-মা’র উপর চড়াও হয় আলিয়া। ব্যাগ ঘুছিয়ে চলে যেতে চায় স্বামীর বাড়ি। সামির বুঝে তার স্ত্রী তাকে অনেক ভালোবাসে। কিন্তু ঘুমের সময় যদি আড্ডা দিতে চায়, আবার ঘুম থেকে উঠার পর যদি দুগ্ধ পান করাতে চায়, স্ত্রীর এমন কান্ডকীর্তি অতিরিক্ত ভালোবাসা ভালো না লাগারই কথা।
অযাচিত ভালোবাসায় তিক্ত বিরক্ত সামির নিজেও অসুস্থ হয়ে পড়ে। মা আসমা বেগম মেয়েকে মানসিক ডাক্তার দেখাতে বললে বাবা ক্ষেপে যায়। কারণ, জামাই যদি জানতে পারে এতে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।