পারিবারিক ও কমেডি ঘরানার নাটক ‘হাউজ হাজবেন্ড’ । একঝাঁক তারকা নিয়ে এই নাটকটি নির্মাণ করেছেন নির্মাতা ফরিদুল হাসান। এটি একটি ধারাবাহিক নাটক। পরিবারের বিভিন্ন টালবাহানা নিয়ে ধারাবাহিকটির গল্প। ১০ নভেম্বর থেকে ধারাবাহিকটির প্রচার শুরু হয়। প্রতি রোব ও সোমবার রাত ৮টায় বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন বাংলায় ধারাবাহিকটি প্রচার হবে। মাহফুজ খানের গল্পে এর চিত্রনাট্য করেছেন নাজ নাজমা।
ধারাবাহিকটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন সালাউদ্দিন লাভলু, আ খ ম হাসান, নাদিয়া আহমেদ, মৌসুমী হামিদ, সাইদুর রহমান পাভেল, মানসী প্রকৃতি, ফারজানা আহসান মিহি, হান্নান শেলী, শিরিন আলম, রকি খান, এম এ সালাম, সুর্বণা মজুমদার, তারিক স্বপন, শহিদুল্লাহ সবুজ, সেলজুক তারিক, সাদ্দাম মাল, আহমেদ সাজু, সুর্বণা প্রমি, মাহাবুব আল রশিদ, শফিউল আলম বাবু, হানিফ পালোয়ান, শেখ চাঁদনী প্রমুখ। ধারাবাহিকের গল্পে দেখা যাবে, গ্রামটা জামাইদের। এমন কোন বাড়ি নেই যে বাড়িতে ঘর জামাই খুঁজে পাওয়া যাবে না। এই গ্রামের নিয়মই হচ্ছে মেয়ের বিয়ে দিয়ে ঘর জামাই রাখা। বিয়ের পর ঘর জামাই থাকতে হবে এমন শর্ত দিয়েই পাত্রের সাথে মেয়ের বিয়ে দেয় এই গ্রামের কনে পক্ষের অভিভাবকরা। যুগের পর যুগ এই নিয়মেই চলছে এই গ্রামে। দেশ ডিজিটাল হচ্ছে।
অধুনিকতার ছোয়ায় জীবন পরিবর্তন হচ্ছে অথচ এই গ্রামের মানুষের মধ্যে নেই কোন পরিবর্তন। বিয়ের পর বাবা মায়ের সংসার ছেড়ে স্বামীর বাড়িতে গিয়ে মেয়েদের সংসার শুরু করতে হয় এটা জগতেরই নিয়ম কিন্তু, এ গ্রামের নিয়ম উল্টা। মেয়েরা নয় বরং ছেলেরা বিয়ের পর বাবা-মায়ের সংসার ছেড়ে শ্বশুড় বাড়িতে গিয়ে ঘর জামাই থেকে সংসার শুরু করে। বিভিন্ন জেলার জামাই বাস করে এই গ্রামে। তাই এই গ্রামে দ্বন্দ-সংঘাত আর পারিবারিক জীবনে অশান্তি বেশি। হাস্যরসাত্মক আর পারিবারিক দ্বন্দের মধ্যে দিয়ে এগিয়ে যায় ধারাবাহিকটির গল্প।
নতুন ধারাবাহিক প্রসঙ্গে পরিচালক ফরিদুল হাসান বলেন, ‘পারিবারিক আবহে ধারাবাহিকটি নির্মিত হয়েছে। তবে বিনোদনের পাশাপাশি গল্পে বার্তা রয়েছে। আশা করি, সব শ্রেণির দর্শকদের ধারাবাহিকটি ভালো লাগবে।’
সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪
পারিবারিক ও কমেডি ঘরানার নাটক ‘হাউজ হাজবেন্ড’ । একঝাঁক তারকা নিয়ে এই নাটকটি নির্মাণ করেছেন নির্মাতা ফরিদুল হাসান। এটি একটি ধারাবাহিক নাটক। পরিবারের বিভিন্ন টালবাহানা নিয়ে ধারাবাহিকটির গল্প। ১০ নভেম্বর থেকে ধারাবাহিকটির প্রচার শুরু হয়। প্রতি রোব ও সোমবার রাত ৮টায় বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এটিএন বাংলায় ধারাবাহিকটি প্রচার হবে। মাহফুজ খানের গল্পে এর চিত্রনাট্য করেছেন নাজ নাজমা।
ধারাবাহিকটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন সালাউদ্দিন লাভলু, আ খ ম হাসান, নাদিয়া আহমেদ, মৌসুমী হামিদ, সাইদুর রহমান পাভেল, মানসী প্রকৃতি, ফারজানা আহসান মিহি, হান্নান শেলী, শিরিন আলম, রকি খান, এম এ সালাম, সুর্বণা মজুমদার, তারিক স্বপন, শহিদুল্লাহ সবুজ, সেলজুক তারিক, সাদ্দাম মাল, আহমেদ সাজু, সুর্বণা প্রমি, মাহাবুব আল রশিদ, শফিউল আলম বাবু, হানিফ পালোয়ান, শেখ চাঁদনী প্রমুখ। ধারাবাহিকের গল্পে দেখা যাবে, গ্রামটা জামাইদের। এমন কোন বাড়ি নেই যে বাড়িতে ঘর জামাই খুঁজে পাওয়া যাবে না। এই গ্রামের নিয়মই হচ্ছে মেয়ের বিয়ে দিয়ে ঘর জামাই রাখা। বিয়ের পর ঘর জামাই থাকতে হবে এমন শর্ত দিয়েই পাত্রের সাথে মেয়ের বিয়ে দেয় এই গ্রামের কনে পক্ষের অভিভাবকরা। যুগের পর যুগ এই নিয়মেই চলছে এই গ্রামে। দেশ ডিজিটাল হচ্ছে।
অধুনিকতার ছোয়ায় জীবন পরিবর্তন হচ্ছে অথচ এই গ্রামের মানুষের মধ্যে নেই কোন পরিবর্তন। বিয়ের পর বাবা মায়ের সংসার ছেড়ে স্বামীর বাড়িতে গিয়ে মেয়েদের সংসার শুরু করতে হয় এটা জগতেরই নিয়ম কিন্তু, এ গ্রামের নিয়ম উল্টা। মেয়েরা নয় বরং ছেলেরা বিয়ের পর বাবা-মায়ের সংসার ছেড়ে শ্বশুড় বাড়িতে গিয়ে ঘর জামাই থেকে সংসার শুরু করে। বিভিন্ন জেলার জামাই বাস করে এই গ্রামে। তাই এই গ্রামে দ্বন্দ-সংঘাত আর পারিবারিক জীবনে অশান্তি বেশি। হাস্যরসাত্মক আর পারিবারিক দ্বন্দের মধ্যে দিয়ে এগিয়ে যায় ধারাবাহিকটির গল্প।
নতুন ধারাবাহিক প্রসঙ্গে পরিচালক ফরিদুল হাসান বলেন, ‘পারিবারিক আবহে ধারাবাহিকটি নির্মিত হয়েছে। তবে বিনোদনের পাশাপাশি গল্পে বার্তা রয়েছে। আশা করি, সব শ্রেণির দর্শকদের ধারাবাহিকটি ভালো লাগবে।’