দেশে নিরাপদে শিল্প সংস্কৃতি চর্চার সুযোগ না থাকার অভিযোগ এবং নাট্যকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে অন্তর্র্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রতি অনেকগুলো প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন নাট্যকর্মী তথা গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের নেতারা। দিয়েছেন ১৫ নভেম্বরের আগে এসবের জবাব ও সমাধানের আল্টিমেটামও। ৯ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সেমিনার কক্ষে জরুরি সংবাদ সম্মেলন করেছেন বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের নেতারা।
এতে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কামাল বায়েজিদ, নাট্যজন ঝুনা চৌধুরী, মাসুম রেজাসহ অনেকেই। সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রতি নাট্যকর্মীদের প্রশ্নগুলো এমন, নাটকের মানুষ এমন কি করেছে? দুষ্কৃতকারীরা কারা? তাদের অভিযোগটা কী? সংস্কৃতিকর্মীরা কি আওয়ামী লীগের দোসর? এদেশে নিরাপদে শিল্প সংস্কৃতি চর্চা করতে পারব কি না? এমন অসংখ্য প্রশ্ন তোলা হয় জরুরি সম্মেলনে। অভিযোগ তোলা হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধেও।
ফেডারেশন তথা নাট্যকর্মীরা মনে করেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ৮ নভেম্বর ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকেও কোনও ধরনের ব্যবস্থা নেয়নি। তাই অভিনয়ের জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার না হওয়া পর্যন্ত আগামী ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন তারা। এরপর সংগঠনটি থেকে জানানো হবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত।
দুষ্কৃতিকারীদের হামলার সুষ্ঠু তদন্তের দাবির পাশাপাশি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে জরুরি ব্যবস্থা নিয়ে শিল্পচর্চার পরিবেশ সৃষ্টি করার জন্য প্রধান উপদেষ্টার কাছে দ্রুত সমাধান চান তারা।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪
দেশে নিরাপদে শিল্প সংস্কৃতি চর্চার সুযোগ না থাকার অভিযোগ এবং নাট্যকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে অন্তর্র্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রতি অনেকগুলো প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন নাট্যকর্মী তথা গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের নেতারা। দিয়েছেন ১৫ নভেম্বরের আগে এসবের জবাব ও সমাধানের আল্টিমেটামও। ৯ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সেমিনার কক্ষে জরুরি সংবাদ সম্মেলন করেছেন বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের নেতারা।
এতে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কামাল বায়েজিদ, নাট্যজন ঝুনা চৌধুরী, মাসুম রেজাসহ অনেকেই। সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রতি নাট্যকর্মীদের প্রশ্নগুলো এমন, নাটকের মানুষ এমন কি করেছে? দুষ্কৃতকারীরা কারা? তাদের অভিযোগটা কী? সংস্কৃতিকর্মীরা কি আওয়ামী লীগের দোসর? এদেশে নিরাপদে শিল্প সংস্কৃতি চর্চা করতে পারব কি না? এমন অসংখ্য প্রশ্ন তোলা হয় জরুরি সম্মেলনে। অভিযোগ তোলা হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধেও।
ফেডারেশন তথা নাট্যকর্মীরা মনে করেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ৮ নভেম্বর ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকেও কোনও ধরনের ব্যবস্থা নেয়নি। তাই অভিনয়ের জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার না হওয়া পর্যন্ত আগামী ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন তারা। এরপর সংগঠনটি থেকে জানানো হবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত।
দুষ্কৃতিকারীদের হামলার সুষ্ঠু তদন্তের দাবির পাশাপাশি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে জরুরি ব্যবস্থা নিয়ে শিল্পচর্চার পরিবেশ সৃষ্টি করার জন্য প্রধান উপদেষ্টার কাছে দ্রুত সমাধান চান তারা।