দীর্ঘ ১৫ বছর আগে বাংলাদেশ টেলিভিশনে ‘আগুন ঝরা সন্ধ্যা’ নামের একটি অনুষ্ঠানের উপস্থাপনা করতেন দেশের জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী আগুন। কিন্তু ১৫ বছর আগে টানা তিন বছর অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করার পর নির্দিষ্ট কোনো কারণ ছাড়াই অনুষ্ঠানটির প্রচার বন্ধ হয়ে যায়।
এরপর আর গেলো ১৫ বছরে এই অনুষ্ঠানটি বিটিভিতে আর দেখা যায়নি। আবারো ১৫ বছর পর এই একই অনুষ্ঠান উপস্থাপনা নিয়ে আগুন দর্শকের মধ্যে উপস্থিত হলেন। আগুন নিজেই জানালেন এরইমধ্যে দুটি পর্বের শুটিং সম্পন্ন হয়েছে। দুটি পর্বে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুরশীদ আলম ও ফেরদৌস ওয়াহিদ। আগুন বলেন,‘ একটি কথাই স্পষ্ট করে বলতে চাই তা হলো , শিল্পীদের কাজ বন্ধ করে দেয়ার যে অপসংস্কৃতিটা প্রচলতি আছে, এটা চিরতরে বন্ধ করে দিতে হবে। একজন শিল্পীর তার কাজের ক্ষেত্রে বাধাগ্রস্থ হলে দেশের সংস্কৃতি ধ্বংস হয়।
আমরা তা চাইনা। তাই প্রত্যেক শিল্পীর কাজ করাটাকে শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে। কেউই যেন কোনো কারণে ব্লাকলিস্টেড না হয়। সবাই যেন মন দিয়ে যার যার কাজ করতে পারেন এদিকে আমাদের সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। কারণ শিল্পীর বিকাশই ঘটে কাজের মাধ্যমে, সংস্কৃতিরও বিকাশ হয় শিল্পীর কাজের মাধ্যমে।
তাই আগামীতে যেন আমার মতো কোনো শিল্পীর কাজ একদিনের জন্যও বন্ধ না হয় তাই চাই। কারণ আমি মনেকরি শিল্পীরা একটি পরিবারের। এখানে কোনো বিভাজন হতে পারেনা। ধন্যবাদ বাংলাদেশ টেলিভিশন কর্তৃপক্ষকে আমাকে আবারো আগুন ঝরা সন্ধ্যা-অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনা ও সঙ্গীত পরিচালনার সুযোগ করে দেবার জন্য।’
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
দীর্ঘ ১৫ বছর আগে বাংলাদেশ টেলিভিশনে ‘আগুন ঝরা সন্ধ্যা’ নামের একটি অনুষ্ঠানের উপস্থাপনা করতেন দেশের জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী আগুন। কিন্তু ১৫ বছর আগে টানা তিন বছর অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করার পর নির্দিষ্ট কোনো কারণ ছাড়াই অনুষ্ঠানটির প্রচার বন্ধ হয়ে যায়।
এরপর আর গেলো ১৫ বছরে এই অনুষ্ঠানটি বিটিভিতে আর দেখা যায়নি। আবারো ১৫ বছর পর এই একই অনুষ্ঠান উপস্থাপনা নিয়ে আগুন দর্শকের মধ্যে উপস্থিত হলেন। আগুন নিজেই জানালেন এরইমধ্যে দুটি পর্বের শুটিং সম্পন্ন হয়েছে। দুটি পর্বে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুরশীদ আলম ও ফেরদৌস ওয়াহিদ। আগুন বলেন,‘ একটি কথাই স্পষ্ট করে বলতে চাই তা হলো , শিল্পীদের কাজ বন্ধ করে দেয়ার যে অপসংস্কৃতিটা প্রচলতি আছে, এটা চিরতরে বন্ধ করে দিতে হবে। একজন শিল্পীর তার কাজের ক্ষেত্রে বাধাগ্রস্থ হলে দেশের সংস্কৃতি ধ্বংস হয়।
আমরা তা চাইনা। তাই প্রত্যেক শিল্পীর কাজ করাটাকে শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে। কেউই যেন কোনো কারণে ব্লাকলিস্টেড না হয়। সবাই যেন মন দিয়ে যার যার কাজ করতে পারেন এদিকে আমাদের সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। কারণ শিল্পীর বিকাশই ঘটে কাজের মাধ্যমে, সংস্কৃতিরও বিকাশ হয় শিল্পীর কাজের মাধ্যমে।
তাই আগামীতে যেন আমার মতো কোনো শিল্পীর কাজ একদিনের জন্যও বন্ধ না হয় তাই চাই। কারণ আমি মনেকরি শিল্পীরা একটি পরিবারের। এখানে কোনো বিভাজন হতে পারেনা। ধন্যবাদ বাংলাদেশ টেলিভিশন কর্তৃপক্ষকে আমাকে আবারো আগুন ঝরা সন্ধ্যা-অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনা ও সঙ্গীত পরিচালনার সুযোগ করে দেবার জন্য।’