সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী দেশের সাংস্কৃতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সাতটি অগ্রাধিকার কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কর্মসূচির তালিকা তুলে ধরেন। কর্মসূচির লক্ষ্য তরুণ প্রজন্মের সাংস্কৃতিক উদ্দীপনা বৃদ্ধি এবং দেশের সাংস্কৃতিক পরিবেশকে সমৃদ্ধ করা।
সাত কর্মসূচি হলো- রিমেম্বারিং মনসুন রেভল্যুশন, তারুণ্যের উৎসব, দেশব্যাপী প্রতিভা সন্ধান কর্মসূচি, ডিজিটাল ওরাল হিস্ট্রি প্রকল্প, বাংলা একাডেমির সৃজনশীল লেখালেখি কর্মশালা ও গবেষণা প্রকল্প, জাতীয় জাদুঘরে আধুনিক ভিডিও প্রক্ষেপণ ব্যবস্থা স্থাপন এবং শো-ক্রিয়েটর ওয়ার্কশপ।
উপদেষ্টা ফারুকী বলেন, এই কর্মসূচির মাধ্যমে তরুণদের মধ্যে নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি হবে এবং সাংস্কৃতিক পরিবেশে নতুন প্রাণের স্পন্দন যোগ হবে। তিনি জানান, ‘রিমেম্বারিং মনসুন রেভল্যুশন’ কর্মসূচির মাধ্যমে আগের সরকারের দুর্নীতি এবং নির্যাতনের ঘটনাগুলো মানুষের সামনে তুলে ধরা হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলা একাডেমি, শিল্পকলা একাডেমি, নজরুল ইনস্টিটিউট, জাতীয় গণগ্রন্থাগারের মহাপরিচালকরা। ফারুকী বলেন, ‘অন্তর্র্বতী সরকার বিশ্বাস করে দেশ সবার। এখানে ধর্মের ভিত্তিতে কাউকে আলাদা করা যাবে না।’
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী দেশের সাংস্কৃতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সাতটি অগ্রাধিকার কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কর্মসূচির তালিকা তুলে ধরেন। কর্মসূচির লক্ষ্য তরুণ প্রজন্মের সাংস্কৃতিক উদ্দীপনা বৃদ্ধি এবং দেশের সাংস্কৃতিক পরিবেশকে সমৃদ্ধ করা।
সাত কর্মসূচি হলো- রিমেম্বারিং মনসুন রেভল্যুশন, তারুণ্যের উৎসব, দেশব্যাপী প্রতিভা সন্ধান কর্মসূচি, ডিজিটাল ওরাল হিস্ট্রি প্রকল্প, বাংলা একাডেমির সৃজনশীল লেখালেখি কর্মশালা ও গবেষণা প্রকল্প, জাতীয় জাদুঘরে আধুনিক ভিডিও প্রক্ষেপণ ব্যবস্থা স্থাপন এবং শো-ক্রিয়েটর ওয়ার্কশপ।
উপদেষ্টা ফারুকী বলেন, এই কর্মসূচির মাধ্যমে তরুণদের মধ্যে নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি হবে এবং সাংস্কৃতিক পরিবেশে নতুন প্রাণের স্পন্দন যোগ হবে। তিনি জানান, ‘রিমেম্বারিং মনসুন রেভল্যুশন’ কর্মসূচির মাধ্যমে আগের সরকারের দুর্নীতি এবং নির্যাতনের ঘটনাগুলো মানুষের সামনে তুলে ধরা হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলা একাডেমি, শিল্পকলা একাডেমি, নজরুল ইনস্টিটিউট, জাতীয় গণগ্রন্থাগারের মহাপরিচালকরা। ফারুকী বলেন, ‘অন্তর্র্বতী সরকার বিশ্বাস করে দেশ সবার। এখানে ধর্মের ভিত্তিতে কাউকে আলাদা করা যাবে না।’