এবার সৃষ্টি হলো নতুন সংগঠন টিএএডি। যার বিস্তৃত নাম থিয়েটার আর্টিস্টস এসোসিয়েশন অব ঢাকা। ২২ নভেম্বর বিকাল ৫টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার সেমিনার কক্ষে অনুষ্ঠিত হয় সংগঠনটির প্রথম সাধারণ সভা। রেজিষ্ট্রেশনকৃত ১৭০ জন সদস্যের মধ্য থেকে ৮০ জন সদস্য উপস্থিত থেকে তাদের মতামত প্রদান করেন। যেখানে ১৩ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি অনুমোদন করেন সদস্যরা, যা ডিসেম্বর ২০২৬ পর্যন্ত কাজ করবে।
তথ্যগুলো নিশ্চিত করেন সদ্য গঠিত কমিটির কমিউনিকেশন সেক্রেটারি নাজনীন হাসান চুমকি। নাট্যজন আজাদ আবুল কালামকে প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করে পুরো কমিটি এমন- ভাইস প্রেসিডেন্ট আইরিন পারভীন লোপা, সেক্রেটারি জেনারেল সাইফ সুমন, সেক্রেটারি অর্গানাইজেশন তৌফিকুল ইসলাম ইমন, ট্রেজারার শামীম সাগর, সেক্রেটারি অফিস আসাদুল ইসলাম, সেক্রেটারি ইভেন্ট অপু শহীদ, সেক্রেটারি ওয়েলফেয়ার কাজী রোকসানা রুমা,
সেক্রেটারি ক্লাব এ কে আজাদ সেতু এবং অ্যাক্সিকিউটিভ মেম্বার্স হিসেবে আছেন অম্লান বিশ্বাস, রেজা আরিফ ও সঞ্জিতা শারমীন পিয়া। টিএএডি এর মূল লক্ষ্য প্রসঙ্গে সংগঠনটি জানায়, এর মূল লক্ষ্য হলো ঢাকা মহানগরীর থিয়েটার চর্চায় মঞ্চে এবং মঞ্চ-নেপথ্যে যুক্ত নাট্যশিল্পীদের অধিকার, স্বার্থ ও দাবি, কল্যাণ, পারস্পরিক সম্পর্ক সম্প্রসারণ, শৈল্পিক দক্ষতা উন্নয়নে তাদের প্রতিনিধিত্ব করা। সে তাগিদ থেকেই থিয়েটার আর্টিস্টস এসোসিয়েশন অব ঢাকা গঠনের উদ্যোগ।
প্রশ্ন এসেছে এটি কি অচলপ্রায় গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের পরিপূরক কোনও সংগঠন হতে যাচ্ছে? জবাবে টিএএডি প্রেসিডেন্ট আজাদ আবুল কালাম স্পষ্ট কণ্ঠে বলেন,‘টিএএডি কোনোভাবেই থিয়েটার দল বা থিয়েটার দলগুলিকে নিয়ে গঠিত কোনও সংগঠনের সাথে সাংঘর্ষিক নয়।
কারণ এটি শুধুমাত্র ব্যক্তির সংগঠন, কোনও দলের নয়। ঢাকা মহানগরে নিয়মিতভাবে অন্তত গত পাঁচ বছর ধরে নাট্যচর্চার সাথে যুক্ত যে কোনও নাট্যশিল্পী (অভিনেতা, নির্দেশক, নাট্যকার, ডিজাইনার, নেপথ্য মঞ্চশিল্পী) এই এসোসিয়েশনে আবেদন করতে পারবেন।
এখানে প্রতিটি সদস্য একজন একক ব্যক্তি হিসেবে যুক্ত হবেন। তিনি কোনও থিয়েটার দলের প্রতিনিধিত্ব করতেও পারেন আবার নাও পারেন। তবে তাকে অবশ্যই ঢাকা মহানগরের থিয়েটার সংশ্লিষ্ট কোনও না কোনও কাজের সাথে যুক্ত থাকতে হবে।’
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
এবার সৃষ্টি হলো নতুন সংগঠন টিএএডি। যার বিস্তৃত নাম থিয়েটার আর্টিস্টস এসোসিয়েশন অব ঢাকা। ২২ নভেম্বর বিকাল ৫টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার সেমিনার কক্ষে অনুষ্ঠিত হয় সংগঠনটির প্রথম সাধারণ সভা। রেজিষ্ট্রেশনকৃত ১৭০ জন সদস্যের মধ্য থেকে ৮০ জন সদস্য উপস্থিত থেকে তাদের মতামত প্রদান করেন। যেখানে ১৩ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি অনুমোদন করেন সদস্যরা, যা ডিসেম্বর ২০২৬ পর্যন্ত কাজ করবে।
তথ্যগুলো নিশ্চিত করেন সদ্য গঠিত কমিটির কমিউনিকেশন সেক্রেটারি নাজনীন হাসান চুমকি। নাট্যজন আজাদ আবুল কালামকে প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করে পুরো কমিটি এমন- ভাইস প্রেসিডেন্ট আইরিন পারভীন লোপা, সেক্রেটারি জেনারেল সাইফ সুমন, সেক্রেটারি অর্গানাইজেশন তৌফিকুল ইসলাম ইমন, ট্রেজারার শামীম সাগর, সেক্রেটারি অফিস আসাদুল ইসলাম, সেক্রেটারি ইভেন্ট অপু শহীদ, সেক্রেটারি ওয়েলফেয়ার কাজী রোকসানা রুমা,
সেক্রেটারি ক্লাব এ কে আজাদ সেতু এবং অ্যাক্সিকিউটিভ মেম্বার্স হিসেবে আছেন অম্লান বিশ্বাস, রেজা আরিফ ও সঞ্জিতা শারমীন পিয়া। টিএএডি এর মূল লক্ষ্য প্রসঙ্গে সংগঠনটি জানায়, এর মূল লক্ষ্য হলো ঢাকা মহানগরীর থিয়েটার চর্চায় মঞ্চে এবং মঞ্চ-নেপথ্যে যুক্ত নাট্যশিল্পীদের অধিকার, স্বার্থ ও দাবি, কল্যাণ, পারস্পরিক সম্পর্ক সম্প্রসারণ, শৈল্পিক দক্ষতা উন্নয়নে তাদের প্রতিনিধিত্ব করা। সে তাগিদ থেকেই থিয়েটার আর্টিস্টস এসোসিয়েশন অব ঢাকা গঠনের উদ্যোগ।
প্রশ্ন এসেছে এটি কি অচলপ্রায় গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের পরিপূরক কোনও সংগঠন হতে যাচ্ছে? জবাবে টিএএডি প্রেসিডেন্ট আজাদ আবুল কালাম স্পষ্ট কণ্ঠে বলেন,‘টিএএডি কোনোভাবেই থিয়েটার দল বা থিয়েটার দলগুলিকে নিয়ে গঠিত কোনও সংগঠনের সাথে সাংঘর্ষিক নয়।
কারণ এটি শুধুমাত্র ব্যক্তির সংগঠন, কোনও দলের নয়। ঢাকা মহানগরে নিয়মিতভাবে অন্তত গত পাঁচ বছর ধরে নাট্যচর্চার সাথে যুক্ত যে কোনও নাট্যশিল্পী (অভিনেতা, নির্দেশক, নাট্যকার, ডিজাইনার, নেপথ্য মঞ্চশিল্পী) এই এসোসিয়েশনে আবেদন করতে পারবেন।
এখানে প্রতিটি সদস্য একজন একক ব্যক্তি হিসেবে যুক্ত হবেন। তিনি কোনও থিয়েটার দলের প্রতিনিধিত্ব করতেও পারেন আবার নাও পারেন। তবে তাকে অবশ্যই ঢাকা মহানগরের থিয়েটার সংশ্লিষ্ট কোনও না কোনও কাজের সাথে যুক্ত থাকতে হবে।’