এবার স্যাটায়ার কমেডি ধাঁচে নির্মিত হলো নাটক ‘পিরিতের প্রফেসর’ । এটি রচনা করেন রাজীব মণি দাস ও পরিচালনায় নাজনীন হাসান খান । নাটকটিতে প্রফেসর চরিত্রে অভিনয় করেছেন অভিনেতা আ.খ.ম হাসান। ছাত্রীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন পুনম হাসান জুঁই, আরও রয়েছেন- তারিক স্বপন, সাহেলা আক্তার, ফাহমিদা রহমান তৃষা, ফরিদ হোসেন, প্রমুখ।
গল্পে দেখা যায়- গ্রামের ছেলে আশিক ছোটবেলা থেকে ইশিতাকে মনে প্রাণে ভালোবাসে কিন্তু কিনোদিনও তা মুখ ফুটে বলতে পারেনি। কারণ তার মধ্যে এতো লজ্জা কাজ করে যে সেটা বলাই বাহুল্য। আশিক কোনো উপায় অন্তর না পেয়ে গ্রামের মধ্যে পাণ্ডিত্যের টুল খুলে বসে। পিরিতের প্রফেসর হিসাবে গ্রামের সবাই এক নামে তাকে চিনে, এমনভাবে যুক্তি দেখায়, যেন প্রেম গবেষক এমন পণ্ডিত পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। সেই জন্য গ্রামের ছেলে বুড়ু সবাই তার কাছে ছুঁটে যায় প্রেমের তালিম নিতে।
ইশিতা স্বপ্ন দেখে শহরের কোনো ছেলের সাথে তার প্রেম হবে, তারপর দু’জনে বিয়ে করে ঢাকার শহরে ঘুরে বেড়াবে। তার সেই স্বপ্ন পূরণ করতে ছুঁটে যায় আশিকের কাছে ট্রেনিং নিতে। আশিকের তালিম নিয়ে ইশিতা সফল হও। কিন্তু ভার্চুয়াল জগতের প্রেম-ভালোবাসা যে ফাঁদে ভরা, তা সে জানতো না। ধরা খেয়ে ফিরে আসে উস্তাদের কাছে, জানতে পারে উস্তাদজিও তাকে ভালোবাসে। নাট্যকার বলেন, ‘প্রযুক্তির কল্যাণে মানুষ যেন আজ ধরাকে সরা জ্ঞান করছে। কোনো কিছুতেই তারা আজ সীমাবদ্ধ নয়। এতো সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করার পরও মানুষের সন্তুষ্টি বলতে কিচ্ছু নেই আজ। গল্পে সে রকমই একটি ব্যতিক্রমধর্মী চরিত্রের রূপ দেয়া হয়েছে।’
নির্মাতা বলেন, ‘ভার্চুয়্যাল জগতের সবকিছুতে না বুঝে ঝাপিয়ে পড়া ঠিক না। সেখানে রয়েছে নানান ধরনের বিপদ, ফাঁদ। যা ক্ষেত্র বিশেষে মানুষের জীবন থেকে জীবনও কেড়ে নেয়। তেমনি ঘটতে যাচ্ছিল একটি অসচেতন মেয়ের জীবনে।
সুনিপুণ রচনা শৈলীর মাধ্যমে সে ধরনের ত্রুটিযুক্ত জীবন থেকে ফিরে আনা হয় মেয়েটিকে। এতে করে সে নতুন জীবন পায়।’ এমনি টুইস্ট, কমেডি এবং জনসচেতনতামূলক গল্প পিরিতের প্রফেসর।
শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
এবার স্যাটায়ার কমেডি ধাঁচে নির্মিত হলো নাটক ‘পিরিতের প্রফেসর’ । এটি রচনা করেন রাজীব মণি দাস ও পরিচালনায় নাজনীন হাসান খান । নাটকটিতে প্রফেসর চরিত্রে অভিনয় করেছেন অভিনেতা আ.খ.ম হাসান। ছাত্রীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন পুনম হাসান জুঁই, আরও রয়েছেন- তারিক স্বপন, সাহেলা আক্তার, ফাহমিদা রহমান তৃষা, ফরিদ হোসেন, প্রমুখ।
গল্পে দেখা যায়- গ্রামের ছেলে আশিক ছোটবেলা থেকে ইশিতাকে মনে প্রাণে ভালোবাসে কিন্তু কিনোদিনও তা মুখ ফুটে বলতে পারেনি। কারণ তার মধ্যে এতো লজ্জা কাজ করে যে সেটা বলাই বাহুল্য। আশিক কোনো উপায় অন্তর না পেয়ে গ্রামের মধ্যে পাণ্ডিত্যের টুল খুলে বসে। পিরিতের প্রফেসর হিসাবে গ্রামের সবাই এক নামে তাকে চিনে, এমনভাবে যুক্তি দেখায়, যেন প্রেম গবেষক এমন পণ্ডিত পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। সেই জন্য গ্রামের ছেলে বুড়ু সবাই তার কাছে ছুঁটে যায় প্রেমের তালিম নিতে।
ইশিতা স্বপ্ন দেখে শহরের কোনো ছেলের সাথে তার প্রেম হবে, তারপর দু’জনে বিয়ে করে ঢাকার শহরে ঘুরে বেড়াবে। তার সেই স্বপ্ন পূরণ করতে ছুঁটে যায় আশিকের কাছে ট্রেনিং নিতে। আশিকের তালিম নিয়ে ইশিতা সফল হও। কিন্তু ভার্চুয়াল জগতের প্রেম-ভালোবাসা যে ফাঁদে ভরা, তা সে জানতো না। ধরা খেয়ে ফিরে আসে উস্তাদের কাছে, জানতে পারে উস্তাদজিও তাকে ভালোবাসে। নাট্যকার বলেন, ‘প্রযুক্তির কল্যাণে মানুষ যেন আজ ধরাকে সরা জ্ঞান করছে। কোনো কিছুতেই তারা আজ সীমাবদ্ধ নয়। এতো সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করার পরও মানুষের সন্তুষ্টি বলতে কিচ্ছু নেই আজ। গল্পে সে রকমই একটি ব্যতিক্রমধর্মী চরিত্রের রূপ দেয়া হয়েছে।’
নির্মাতা বলেন, ‘ভার্চুয়্যাল জগতের সবকিছুতে না বুঝে ঝাপিয়ে পড়া ঠিক না। সেখানে রয়েছে নানান ধরনের বিপদ, ফাঁদ। যা ক্ষেত্র বিশেষে মানুষের জীবন থেকে জীবনও কেড়ে নেয়। তেমনি ঘটতে যাচ্ছিল একটি অসচেতন মেয়ের জীবনে।
সুনিপুণ রচনা শৈলীর মাধ্যমে সে ধরনের ত্রুটিযুক্ত জীবন থেকে ফিরে আনা হয় মেয়েটিকে। এতে করে সে নতুন জীবন পায়।’ এমনি টুইস্ট, কমেডি এবং জনসচেতনতামূলক গল্প পিরিতের প্রফেসর।