সাইফ আলী খান ও কারিনা কাপুরের বাড়িতে হামলাকারীর যে ১৯টি ফিঙ্গারপ্রিন্ট পাওয়া গেছে, পুলিশের পরীক্ষায় সেগুলোর সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশের শরিফুল ইসলাম শেহজাদের আঙুলের ছাপের ‘কোনো মিল পাওয়া যায়নি’।
এনডিটিভি জানায়, সাইফ আলী খানের বাড়িতে পাওয়া ১৯টি আঙুলের ছাপের সঙ্গে শেহজাদের ১০ আঙুলের ছাপ মেলেনি, এমনকি মহারাষ্ট্র সিআইডির ফিঙ্গারপ্রিন্ট বিশেষজ্ঞরা বিষয়টি নিয়ে আদালতে প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন।
পুলিশ এখন তদন্ত করছে, জানতে চাচ্ছে সাইফের বাড়িতে পাওয়া আঙুলের ছাপগুলো কার। তবে মুম্বাই পুলিশ দাবি করছে, তারা এমন কিছু তথ্য পেয়েছে, যা প্রমাণ করেছে ওই রাতে সাইফের ওপর হামলা চালিয়েছিল শেহজাদ।
এছাড়া সাইফের বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজে যে ব্যক্তিকে হামলাকারী হিসেবে দেখা গেছে, সে কি শেহজাদ কিনা, সে নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। শেহজাদের বাবা রুহুল আমিন ফকির দাবি করেছেন যে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তি তার ছেলে নয়।
উল্লেখ্য, ১৫ জানুয়ারি রাত আড়াইটায় সাইফ আলী খান গুরুতর আহত হন, তাকে লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পুলিশ ১৯ জানুয়ারি শেহজাদকে থানে জেলার জঙ্গল থেকে গ্রেপ্তার করে, এবং তার বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫
সাইফ আলী খান ও কারিনা কাপুরের বাড়িতে হামলাকারীর যে ১৯টি ফিঙ্গারপ্রিন্ট পাওয়া গেছে, পুলিশের পরীক্ষায় সেগুলোর সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশের শরিফুল ইসলাম শেহজাদের আঙুলের ছাপের ‘কোনো মিল পাওয়া যায়নি’।
এনডিটিভি জানায়, সাইফ আলী খানের বাড়িতে পাওয়া ১৯টি আঙুলের ছাপের সঙ্গে শেহজাদের ১০ আঙুলের ছাপ মেলেনি, এমনকি মহারাষ্ট্র সিআইডির ফিঙ্গারপ্রিন্ট বিশেষজ্ঞরা বিষয়টি নিয়ে আদালতে প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন।
পুলিশ এখন তদন্ত করছে, জানতে চাচ্ছে সাইফের বাড়িতে পাওয়া আঙুলের ছাপগুলো কার। তবে মুম্বাই পুলিশ দাবি করছে, তারা এমন কিছু তথ্য পেয়েছে, যা প্রমাণ করেছে ওই রাতে সাইফের ওপর হামলা চালিয়েছিল শেহজাদ।
এছাড়া সাইফের বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজে যে ব্যক্তিকে হামলাকারী হিসেবে দেখা গেছে, সে কি শেহজাদ কিনা, সে নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। শেহজাদের বাবা রুহুল আমিন ফকির দাবি করেছেন যে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তি তার ছেলে নয়।
উল্লেখ্য, ১৫ জানুয়ারি রাত আড়াইটায় সাইফ আলী খান গুরুতর আহত হন, তাকে লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পুলিশ ১৯ জানুয়ারি শেহজাদকে থানে জেলার জঙ্গল থেকে গ্রেপ্তার করে, এবং তার বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।