বসন্তের আগমন ও ভ্যালেন্টাইনস ডে উপলক্ষে অর্পনা রানী রাজবংশীর রচনা এবং নাজনীন হাসান খানের পরিচালনায় নির্মিত হলো ভালোবাসার নাটক ‘আলো আঁধারে’। নাটকটিতে অভিনয় করেছেন- সফল খান, মাফতোহা জান্নাত জীম, ফরিদ হোসাইন, আনোয়ার শাহী-সহ প্রমুখ। নাটক প্রসঙ্গে নাজনীন হাসান খান বলেন, ভালোবাসা দিবস মানেই প্রেম-ভালোবাসার গল্প কিংবা ফুলের শুভেচ্ছা জানানোর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা তা কিন্তু নয়।
সফলতার ভিড়ে যে ব্যর্থতার গল্পও রয়েছে। রয়েছে ত্যাগ, দ্রোহ, বঞ্চনা, পরিতাপ কিংবা বিচ্ছেদ। তেমনি একটি গল্প ‘আলো আঁধারে’। গল্পটি প্রেমিক যুগলদের হৃদয়কে আন্দোলিত করবে বলে আমার বিশ^াস। অর্পনা রানী রাজবংশী বলেন- ‘আলো আঁধারে’ নাটকটিতে রয়েছে এক জীবনে ভালোবাসার বহুমুখী দহন, যে কিনা একজন স্বামীই নয়, একজন প্রেমিক পুরুষও।
বর্তমান সমাজে যেখানে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অহরহ তালাকের ঘটনা ঘটছে, সেখানে প্রিয়তমা স্ত্রীর বিয়োগের পরও নতুন করে সংসার সাজাতে দিচ্ছে না দিহানের মন। একেই বুঝি বলে ভালোবাসার সঠিক মূল্যায়ন। গল্পে দেখা যায়Ñ দিহান ও মিলির ভালোবাসা মাখা সুখের সংসার। যেখানে কোনো কিছুরই যেন অভাব থাকে না। কিন্তু নিয়তির নির্মম পরিহাস, বিধাতার রং তুলির খেলায় ক্যান্সার নামক ব্যাধি দিহান ও মিলির সুখের সংসারে নেমে আসে আলোর মধ্যে আঁধারের ছায়া। দিহান মিলিকে বাঁচাতে অস্থির হয়ে পড়ে। বহু দৌঁড়ঝাপ ও চেষ্টা সত্ত্বেও কিছুই করতে পারছে না সে। ক্যান্সারের এ স্টেজে কিছু যে করারও নেই তার। চোখের সামনে ভালোবাসার প্রিয় মানুষটি এভাবে ধুঁকে ধুঁকে মরে যাচ্ছে তা সে সহ্য করতে পারছে না।
নানান চিন্তা আর উৎকন্ঠা নিয়ে গাড়ি চালাতে গিয়ে এক্সিডেন্ট করে দিহান। মিলির জীবনের শেষ দিনগুলো যেন বিষময় হয়ে উঠে। দিহান নিজের কষ্ট আড়াল করে মিছে হাসিখুশি রাখার চেষ্টা করে মিলিকে। সময় যে বয়ে যায়, থেমে থাকে না আবেগময় পৃথিবীর কিছুই। মিলি সিক্ত হয় দিহানের পাগলপ্রায় ভালোবাসায়। এমনই জীবনধর্মী ভালোবাসার গল্প ‘আলো আঁধারে’ দেখতে পাবেন এবারের ভালোবাসা দিবসে।
বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
বসন্তের আগমন ও ভ্যালেন্টাইনস ডে উপলক্ষে অর্পনা রানী রাজবংশীর রচনা এবং নাজনীন হাসান খানের পরিচালনায় নির্মিত হলো ভালোবাসার নাটক ‘আলো আঁধারে’। নাটকটিতে অভিনয় করেছেন- সফল খান, মাফতোহা জান্নাত জীম, ফরিদ হোসাইন, আনোয়ার শাহী-সহ প্রমুখ। নাটক প্রসঙ্গে নাজনীন হাসান খান বলেন, ভালোবাসা দিবস মানেই প্রেম-ভালোবাসার গল্প কিংবা ফুলের শুভেচ্ছা জানানোর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা তা কিন্তু নয়।
সফলতার ভিড়ে যে ব্যর্থতার গল্পও রয়েছে। রয়েছে ত্যাগ, দ্রোহ, বঞ্চনা, পরিতাপ কিংবা বিচ্ছেদ। তেমনি একটি গল্প ‘আলো আঁধারে’। গল্পটি প্রেমিক যুগলদের হৃদয়কে আন্দোলিত করবে বলে আমার বিশ^াস। অর্পনা রানী রাজবংশী বলেন- ‘আলো আঁধারে’ নাটকটিতে রয়েছে এক জীবনে ভালোবাসার বহুমুখী দহন, যে কিনা একজন স্বামীই নয়, একজন প্রেমিক পুরুষও।
বর্তমান সমাজে যেখানে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অহরহ তালাকের ঘটনা ঘটছে, সেখানে প্রিয়তমা স্ত্রীর বিয়োগের পরও নতুন করে সংসার সাজাতে দিচ্ছে না দিহানের মন। একেই বুঝি বলে ভালোবাসার সঠিক মূল্যায়ন। গল্পে দেখা যায়Ñ দিহান ও মিলির ভালোবাসা মাখা সুখের সংসার। যেখানে কোনো কিছুরই যেন অভাব থাকে না। কিন্তু নিয়তির নির্মম পরিহাস, বিধাতার রং তুলির খেলায় ক্যান্সার নামক ব্যাধি দিহান ও মিলির সুখের সংসারে নেমে আসে আলোর মধ্যে আঁধারের ছায়া। দিহান মিলিকে বাঁচাতে অস্থির হয়ে পড়ে। বহু দৌঁড়ঝাপ ও চেষ্টা সত্ত্বেও কিছুই করতে পারছে না সে। ক্যান্সারের এ স্টেজে কিছু যে করারও নেই তার। চোখের সামনে ভালোবাসার প্রিয় মানুষটি এভাবে ধুঁকে ধুঁকে মরে যাচ্ছে তা সে সহ্য করতে পারছে না।
নানান চিন্তা আর উৎকন্ঠা নিয়ে গাড়ি চালাতে গিয়ে এক্সিডেন্ট করে দিহান। মিলির জীবনের শেষ দিনগুলো যেন বিষময় হয়ে উঠে। দিহান নিজের কষ্ট আড়াল করে মিছে হাসিখুশি রাখার চেষ্টা করে মিলিকে। সময় যে বয়ে যায়, থেমে থাকে না আবেগময় পৃথিবীর কিছুই। মিলি সিক্ত হয় দিহানের পাগলপ্রায় ভালোবাসায়। এমনই জীবনধর্মী ভালোবাসার গল্প ‘আলো আঁধারে’ দেখতে পাবেন এবারের ভালোবাসা দিবসে।