১৪ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পায় মিথিলার ‘জলে জ্বলে তারা’। অভিনেত্রী জানান, বাংলাদেশের ছয়টি সিনেমা হলে ছবিটি মুক্তি পেয়েছে। ‘মূলত একজন ভাসমান নারীর সংগ্রামের গল্প হলেও ছবিতে মিষ্টি একটা প্রেমের গল্পও আছে,’ এমনটাই বললেন রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। সরকারি অনুদানে অরুণ চৌধুরী পরিচালিত এই সিনেমায় তাকে সার্কাসকন্যা তারা চরিত্রে দেখা যাচ্ছে।
‘জলে জ্বলে তারা’য় আরও অভিনয় করছেন ফজলুর রহমান বাবু, মনিরা মিঠু, আজাদ আবুল কালাম, নূর ইমরান মিঠু প্রমুখ। মিথিলা বলেন, ‘আমি কর্মসূত্রে (এনজিও উন্নয়নকর্মী) বিশ্বের নানান সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির, গোত্রের মানুষের সঙ্গে মিশেছি, কাজ করেছি। তবে আমি বরাবরই চাই, আমার মতো করে চিত্রনাট্যের আদলে যে কোনও চরিত্র হয়ে উঠতে, যেন তাতে অন্য কোনও চরিত্রের ছায়া না থাকে।
গত পাঁচ বছরের সব কাজে তাই দর্শক আমাকে নতুনভাবেই পেয়েছে। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না।’ মিথিলার বিপরীতে এতে হোসেন মাঝি চরিত্রে অভিনয় করেছেন এফ এস নাঈম। অভিনেতা বলেন, ‘আমাদের রসায়নটা ছিল দারুণ। দর্শককে নতুন কিছু দিতে চেষ্টা করেছি। আমার কোনও চরিত্রের সঙ্গে সিনেমার মাঝি চরিত্রের মিল খুঁজে পাবেন না।
এবার আমি শতভাগ আলাদা।’ ২০২০-২১ অর্থবছরে সিনেমাটি অনুদান পায়। করোনার মধ্যেই ২০২১ সালের অক্টোবরে মানিকগঞ্জে শুটিং শুরু হয়ে দ্রুতই শেষ হয়। যদিও সেটি মুক্তির আলো দেখতে সময় নিয়েছে প্রায় চার বছর।
রোববার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
১৪ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পায় মিথিলার ‘জলে জ্বলে তারা’। অভিনেত্রী জানান, বাংলাদেশের ছয়টি সিনেমা হলে ছবিটি মুক্তি পেয়েছে। ‘মূলত একজন ভাসমান নারীর সংগ্রামের গল্প হলেও ছবিতে মিষ্টি একটা প্রেমের গল্পও আছে,’ এমনটাই বললেন রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। সরকারি অনুদানে অরুণ চৌধুরী পরিচালিত এই সিনেমায় তাকে সার্কাসকন্যা তারা চরিত্রে দেখা যাচ্ছে।
‘জলে জ্বলে তারা’য় আরও অভিনয় করছেন ফজলুর রহমান বাবু, মনিরা মিঠু, আজাদ আবুল কালাম, নূর ইমরান মিঠু প্রমুখ। মিথিলা বলেন, ‘আমি কর্মসূত্রে (এনজিও উন্নয়নকর্মী) বিশ্বের নানান সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির, গোত্রের মানুষের সঙ্গে মিশেছি, কাজ করেছি। তবে আমি বরাবরই চাই, আমার মতো করে চিত্রনাট্যের আদলে যে কোনও চরিত্র হয়ে উঠতে, যেন তাতে অন্য কোনও চরিত্রের ছায়া না থাকে।
গত পাঁচ বছরের সব কাজে তাই দর্শক আমাকে নতুনভাবেই পেয়েছে। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না।’ মিথিলার বিপরীতে এতে হোসেন মাঝি চরিত্রে অভিনয় করেছেন এফ এস নাঈম। অভিনেতা বলেন, ‘আমাদের রসায়নটা ছিল দারুণ। দর্শককে নতুন কিছু দিতে চেষ্টা করেছি। আমার কোনও চরিত্রের সঙ্গে সিনেমার মাঝি চরিত্রের মিল খুঁজে পাবেন না।
এবার আমি শতভাগ আলাদা।’ ২০২০-২১ অর্থবছরে সিনেমাটি অনুদান পায়। করোনার মধ্যেই ২০২১ সালের অক্টোবরে মানিকগঞ্জে শুটিং শুরু হয়ে দ্রুতই শেষ হয়। যদিও সেটি মুক্তির আলো দেখতে সময় নিয়েছে প্রায় চার বছর।