এবার একজন অগ্নিযোদ্ধার চরিত্রে অভিনয় করেছেন অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ। ঈদ উপলক্ষে নাটকটি পরিচালনা করেছেন জুবায়ের ইবনে বকর। তিনি নাটকটির নাম রেখেছেন ‘ফায়ার ফাইটার : এ সাইলেন্ট হিরো’। নির্মাতা জানান, আগামী ঈদে ‘ফায়ার ফাইটার : এ সাইলেন্ট হিরো’ নাটকটি একটি ইউটিউব চ্যানেলে প্রচার হবে। জুবায়ের ইবনে বকর বলেন, ‘নাটকে একজন ফায়ার ফাইটার বা অগ্নিযোদ্ধা চরিত্রে দুর্দান্ত অভিনয় করেছেন ইরফান সাজ্জাদ। দর্শকের মনে দাগ কাটবে তার অভিনয়।’ ইরফান সাজ্জাদ বলেন, ‘ফায়ার ফাইটার কাজটি অনেক বছর ধরেই আমাদের করার কথা। গল্পটা জুবায়ের ভাইয়েরই। অবশেষে ব্যাটে বলে মিলে যাওয়াতে কাজটা হয়েছে এটা আমার জন্য আনন্দের। কাজটা করতে গিয়ে ছয় মাসেরও বেশি সময় পরিশ্রম করেছেন জুবায়ের ভাই। আমিও নিজেকে তৈরি করেছি অনেক সময় নিয়ে। এ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য আমি ওজন কমিয়েছি। একজন ফায়ার ফাইটার সম্পর্কে বিষদ জানার চেষ্টা করেছি। কীভাবে কী করতে হয় তা যথাযথভাবে জানার চেষ্টা করেছি। মূলকথা একদম আগুন নেভানোর ক্ষেত্রে একজন ফায়ার ফাইটার কতটা চ্যালেঞ্জ এবং আত্মত্যাগ নিয়ে কাজ করে তা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি আমরা। আমার জন্য এটা একটা নতুন অভিজ্ঞতা ছিল। বলা যেতে পারে এটাও আমার একটা সিগনেচার ওয়ার্ক হিসেবে বিবেচিত হতে পারে আগামীতে।’ গল্পে দেখা যায়, ইরফান ফায়ার সার্ভিসে কাজ করেন। নানা অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে জীবন পার করেন তিনি। একটি মেয়েকে ভালোও বাসেন। তার সঙ্গে এক পর্যায়ে বিয়ে ঠিক হয়। কিন্তু দেশের প্রয়োজনে বিয়ের আগেরদিন একটি অপারেশনে যেতে হয় ইরফানকে। সেখানেই মৃত্যু হয় তার। বীর, সাহসী এই অগ্নিযোদ্ধাকে মৃত্যুর পর রাষ্ট্রীয় সম্মান দেয়া হয়। এদিকে ইরফান জানান, আগামী ঈদে তার অভিনীত ‘আযান’, ‘গ্যাংস্টার ব্রোস’, ‘সুখ নদীর ওপাড়ে’, ‘নিয়নের শহরে’সহ আরও বেশকিছু নাটক প্রচার হবে। এছাড়া হানিফ সংকেতের ঈদ নাটকেও দেখা যাবে এই অভিনেতাকে।
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫
এবার একজন অগ্নিযোদ্ধার চরিত্রে অভিনয় করেছেন অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ। ঈদ উপলক্ষে নাটকটি পরিচালনা করেছেন জুবায়ের ইবনে বকর। তিনি নাটকটির নাম রেখেছেন ‘ফায়ার ফাইটার : এ সাইলেন্ট হিরো’। নির্মাতা জানান, আগামী ঈদে ‘ফায়ার ফাইটার : এ সাইলেন্ট হিরো’ নাটকটি একটি ইউটিউব চ্যানেলে প্রচার হবে। জুবায়ের ইবনে বকর বলেন, ‘নাটকে একজন ফায়ার ফাইটার বা অগ্নিযোদ্ধা চরিত্রে দুর্দান্ত অভিনয় করেছেন ইরফান সাজ্জাদ। দর্শকের মনে দাগ কাটবে তার অভিনয়।’ ইরফান সাজ্জাদ বলেন, ‘ফায়ার ফাইটার কাজটি অনেক বছর ধরেই আমাদের করার কথা। গল্পটা জুবায়ের ভাইয়েরই। অবশেষে ব্যাটে বলে মিলে যাওয়াতে কাজটা হয়েছে এটা আমার জন্য আনন্দের। কাজটা করতে গিয়ে ছয় মাসেরও বেশি সময় পরিশ্রম করেছেন জুবায়ের ভাই। আমিও নিজেকে তৈরি করেছি অনেক সময় নিয়ে। এ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য আমি ওজন কমিয়েছি। একজন ফায়ার ফাইটার সম্পর্কে বিষদ জানার চেষ্টা করেছি। কীভাবে কী করতে হয় তা যথাযথভাবে জানার চেষ্টা করেছি। মূলকথা একদম আগুন নেভানোর ক্ষেত্রে একজন ফায়ার ফাইটার কতটা চ্যালেঞ্জ এবং আত্মত্যাগ নিয়ে কাজ করে তা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি আমরা। আমার জন্য এটা একটা নতুন অভিজ্ঞতা ছিল। বলা যেতে পারে এটাও আমার একটা সিগনেচার ওয়ার্ক হিসেবে বিবেচিত হতে পারে আগামীতে।’ গল্পে দেখা যায়, ইরফান ফায়ার সার্ভিসে কাজ করেন। নানা অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে জীবন পার করেন তিনি। একটি মেয়েকে ভালোও বাসেন। তার সঙ্গে এক পর্যায়ে বিয়ে ঠিক হয়। কিন্তু দেশের প্রয়োজনে বিয়ের আগেরদিন একটি অপারেশনে যেতে হয় ইরফানকে। সেখানেই মৃত্যু হয় তার। বীর, সাহসী এই অগ্নিযোদ্ধাকে মৃত্যুর পর রাষ্ট্রীয় সম্মান দেয়া হয়। এদিকে ইরফান জানান, আগামী ঈদে তার অভিনীত ‘আযান’, ‘গ্যাংস্টার ব্রোস’, ‘সুখ নদীর ওপাড়ে’, ‘নিয়নের শহরে’সহ আরও বেশকিছু নাটক প্রচার হবে। এছাড়া হানিফ সংকেতের ঈদ নাটকেও দেখা যাবে এই অভিনেতাকে।