নতুন এক কমেডি গল্প নির্মাণ করলেন নির্মাতা মমিন সরকার। নাটকের নাম ‘ফকিরা বংশ’। নাটকটির রচয়িতা ফরিদুল ইসলাম রুবেল। এতে অভিনয়ে রয়েছেন তারিক স্বপন, আঁখি চৌধুরী, কাজী রাজু, সায়কা আহমেদ, ফরিদ হোসাইন, স্নিগ্ধা হোসাইন, এবি রশিদ, রিকি প্রমুখ। পরিচালক মমিন সরকার বলেন, ‘প্রচলিত জীবন ধারণের ক্ষেত্রে নানাবিধ অবাঞ্ছিত ঘটনা ঘটে। তেমনই একটি ঘটনা নিয়ে ফকিরা বংশের গল্প। কেউ কেউ নাম শুনেই নাক ছিঁটকায়। কিন্তু, বাস্তবতা হলো এরা কেউ-ই ফকির নয়। সমাজের সেই চিত্রটিই তুলে ধরা হলো নাটকীয়তার মাধ্যমে।’ নাট্যকার ফরিদুল ইসলাম রুবেল বলেন, ‘জমিদার বাড়ির সবাই যেমন কালক্রমে জমিদার থাকে না, তেমনি ফকির লোকজনও ফকির থাকে না। এইটা আদৌতে একটি খানদানি বংশ। কিন্তু দুষ্টু লোকদের কি আর সেই খানদানির চৌকাঠে আটকানো যায়? আর সেই বিষয়টিই প্রকাশ পাবে নাটকটির মাধ্যমে।’ গল্পে দেখা যায় মিন্টু গ্রামের প্রভাবশালীদের মধ্যে একজন হলেও তার নামের সঙ্গে জুড়ে আছে ফকির শব্দ। কারণ তার বংশ হলো ফকিরের বংশ। গ্রামের কারও সঙ্গে মিন্টু দেখা হলে তাকে ফকির বলে ডাকলে সে উত্তেজিত হয়ে যায়। তার এত সুন্দর নাম থাকতে কিসের জন্য তাকে ফকির বলে ডাকতে হবে। মিন্টুর জন্য পাত্রি দেখতে গেলে পাত্রিপক্ষ তার বংশ ফকিরের শোনে বিয়ে ক্যান্সেল করে দেয়। কারণ আর যাই হোক জেনেশুনে কোনো ফকিরের সঙ্গে ভালো কোনো ঘরের মেয়ে বিয়ে হতে পারে না। এভাবেই ফকিরা বংশের মজার মজার ঘটনাকে কেন্দ্র করে এগিয়ে যায় গল্পের কাহিনি।
রোববার, ২৩ মার্চ ২০২৫
নতুন এক কমেডি গল্প নির্মাণ করলেন নির্মাতা মমিন সরকার। নাটকের নাম ‘ফকিরা বংশ’। নাটকটির রচয়িতা ফরিদুল ইসলাম রুবেল। এতে অভিনয়ে রয়েছেন তারিক স্বপন, আঁখি চৌধুরী, কাজী রাজু, সায়কা আহমেদ, ফরিদ হোসাইন, স্নিগ্ধা হোসাইন, এবি রশিদ, রিকি প্রমুখ। পরিচালক মমিন সরকার বলেন, ‘প্রচলিত জীবন ধারণের ক্ষেত্রে নানাবিধ অবাঞ্ছিত ঘটনা ঘটে। তেমনই একটি ঘটনা নিয়ে ফকিরা বংশের গল্প। কেউ কেউ নাম শুনেই নাক ছিঁটকায়। কিন্তু, বাস্তবতা হলো এরা কেউ-ই ফকির নয়। সমাজের সেই চিত্রটিই তুলে ধরা হলো নাটকীয়তার মাধ্যমে।’ নাট্যকার ফরিদুল ইসলাম রুবেল বলেন, ‘জমিদার বাড়ির সবাই যেমন কালক্রমে জমিদার থাকে না, তেমনি ফকির লোকজনও ফকির থাকে না। এইটা আদৌতে একটি খানদানি বংশ। কিন্তু দুষ্টু লোকদের কি আর সেই খানদানির চৌকাঠে আটকানো যায়? আর সেই বিষয়টিই প্রকাশ পাবে নাটকটির মাধ্যমে।’ গল্পে দেখা যায় মিন্টু গ্রামের প্রভাবশালীদের মধ্যে একজন হলেও তার নামের সঙ্গে জুড়ে আছে ফকির শব্দ। কারণ তার বংশ হলো ফকিরের বংশ। গ্রামের কারও সঙ্গে মিন্টু দেখা হলে তাকে ফকির বলে ডাকলে সে উত্তেজিত হয়ে যায়। তার এত সুন্দর নাম থাকতে কিসের জন্য তাকে ফকির বলে ডাকতে হবে। মিন্টুর জন্য পাত্রি দেখতে গেলে পাত্রিপক্ষ তার বংশ ফকিরের শোনে বিয়ে ক্যান্সেল করে দেয়। কারণ আর যাই হোক জেনেশুনে কোনো ফকিরের সঙ্গে ভালো কোনো ঘরের মেয়ে বিয়ে হতে পারে না। এভাবেই ফকিরা বংশের মজার মজার ঘটনাকে কেন্দ্র করে এগিয়ে যায় গল্পের কাহিনি।