বক্তব্যধর্মী নাটক লিখেন নাট্যকার অর্পনা রানী রাজবংশী। সারাবছরই নাটক লেখার কাজে ব্যস্ত থাকেন তিনি। সেই ধারাবাহিকতায় ঈদুল ফিতর উপলক্ষে তিনটি নাটক লিখেছেন তিনি। নাটকগুলো হলো ‘সর্বপ্যাথি ডাক্তার’, ‘বিশিষ্ট চিন্তাবিদ’, ‘টনিং ম্যান’। নাটক তিনটি পরিচালনা করেছেন নাজনীন হাসান খান। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে দেখা যাবে আ খ ম হাসান, মৌসুমী হামিদ, তারিক স্বপন, আঁখি চৌধুরী, কাজী রাজু, রেশমা আহমেদ, জামাল রাজা, জুলফিকরার চঞ্চল, ফরিদ হোসাইন প্রমুখ। নাটকগুলোর প্রসঙ্গে অর্পনা রানী রাজবংশী বলেন, সবসময় বক্তব্যনির্ভর নাটক লেখার চেষ্টা করি। তা ছাড়া উৎসব আয়োজনের নাটকগুলোতেও আনন্দের ছোঁয়া যেন থাকে, সেদিকে খেয়াল থাকে আমার। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। আশা করছি নাটকগুলো উপভোগ্যই হবে। এর মধ্যে ব্যতিক্রমধর্মী একটি গল্প ‘সর্বপ্যাথি ডাক্তার’। শ্যামল যখন খুব ছোট, তখন বাবা বিনে চিকিৎসায় মারা যায়। তার ইচ্ছে ছিল ডাক্তার হওয়া। ওষুধ দোকানে পার্ট টাইম চাকরি করে পড়াশোনাও করে ডাক্তারি পড়ার সুযোগও পায়, কিন্তু টাকার অভাবে আর পড়াশোনা হয় না। এরপর বিভিন্ন বই-পুস্তক, ইউটিউব-গুগল রিসার্চ করে চিকিৎসা বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করে গ্রামের মানুষের সেবা প্রদান করা শুরু করে। পশু-পাখি-মানুষ সর্বপ্রকার চিকিৎসা করায় হয়ে উঠেন সর্বপ্যাথি ডাক্তার। নামমাত্র টাকার বিনিময়ে কিংবা বিনে টাকায়ও চিকিৎসা প্রদান করে শ্যামল। ইলা শ্যামলকে অনেক ভালোবাসে, কিন্তু ভালোবাসার মানুষকে টাকার অভাবে বিয়ে করতে পারে না, চাপ দেয় ইলা।
গল্পে দেখা যায় আলিম বিশ্বাস করে জীবনে চলতে গেলে সবকিছু প্ল্যানিং করে চলতে হয়। তার যুক্তি, এক জীবনে যা ইনকাম সবই যদি খেয়ে ফেলে তাহলে সন্তান মানুষ করবে কীভাবে। এই নিয়ে প্রায় তার স্ত্রী রত্নার সঙ্গে ঝগড়ার সৃষ্টি হয়।
বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫
বক্তব্যধর্মী নাটক লিখেন নাট্যকার অর্পনা রানী রাজবংশী। সারাবছরই নাটক লেখার কাজে ব্যস্ত থাকেন তিনি। সেই ধারাবাহিকতায় ঈদুল ফিতর উপলক্ষে তিনটি নাটক লিখেছেন তিনি। নাটকগুলো হলো ‘সর্বপ্যাথি ডাক্তার’, ‘বিশিষ্ট চিন্তাবিদ’, ‘টনিং ম্যান’। নাটক তিনটি পরিচালনা করেছেন নাজনীন হাসান খান। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে দেখা যাবে আ খ ম হাসান, মৌসুমী হামিদ, তারিক স্বপন, আঁখি চৌধুরী, কাজী রাজু, রেশমা আহমেদ, জামাল রাজা, জুলফিকরার চঞ্চল, ফরিদ হোসাইন প্রমুখ। নাটকগুলোর প্রসঙ্গে অর্পনা রানী রাজবংশী বলেন, সবসময় বক্তব্যনির্ভর নাটক লেখার চেষ্টা করি। তা ছাড়া উৎসব আয়োজনের নাটকগুলোতেও আনন্দের ছোঁয়া যেন থাকে, সেদিকে খেয়াল থাকে আমার। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। আশা করছি নাটকগুলো উপভোগ্যই হবে। এর মধ্যে ব্যতিক্রমধর্মী একটি গল্প ‘সর্বপ্যাথি ডাক্তার’। শ্যামল যখন খুব ছোট, তখন বাবা বিনে চিকিৎসায় মারা যায়। তার ইচ্ছে ছিল ডাক্তার হওয়া। ওষুধ দোকানে পার্ট টাইম চাকরি করে পড়াশোনাও করে ডাক্তারি পড়ার সুযোগও পায়, কিন্তু টাকার অভাবে আর পড়াশোনা হয় না। এরপর বিভিন্ন বই-পুস্তক, ইউটিউব-গুগল রিসার্চ করে চিকিৎসা বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করে গ্রামের মানুষের সেবা প্রদান করা শুরু করে। পশু-পাখি-মানুষ সর্বপ্রকার চিকিৎসা করায় হয়ে উঠেন সর্বপ্যাথি ডাক্তার। নামমাত্র টাকার বিনিময়ে কিংবা বিনে টাকায়ও চিকিৎসা প্রদান করে শ্যামল। ইলা শ্যামলকে অনেক ভালোবাসে, কিন্তু ভালোবাসার মানুষকে টাকার অভাবে বিয়ে করতে পারে না, চাপ দেয় ইলা।
গল্পে দেখা যায় আলিম বিশ্বাস করে জীবনে চলতে গেলে সবকিছু প্ল্যানিং করে চলতে হয়। তার যুক্তি, এক জীবনে যা ইনকাম সবই যদি খেয়ে ফেলে তাহলে সন্তান মানুষ করবে কীভাবে। এই নিয়ে প্রায় তার স্ত্রী রত্নার সঙ্গে ঝগড়ার সৃষ্টি হয়।