আপনার কোনো নতুন কাজ আসছে?
আব্দুন নূর সজল, সানজিদা প্রীতি, জুয়েল জহুরকে নিয়ে হৃদি হকের রচনা ও আমার পরিচালনায় ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’ নাটক প্রচারের অপেক্ষায় আছে। শুরু করেছি একটি দারুণ গল্পের ধারাবাহিক নাটক নির্মাণের কাজও, নাটকের নাম ‘মেয়ে’। ৪৭ থেকে বর্তমান স্ক্রিনে উপস্থাপন চ্যালেঞ্জ এর, কিন্তু এর নির্মাণ আমি উপভোগ করছি।
শর্ট ফিল্ম, বিজ্ঞাপন, ডকুমেন্টারি নির্মাতা আর ভিডিও এডিটর হিসেবে আপনার পরিচিতি ও অনেক পুরস্কার পেয়েছেন, অনুভূতি কেমন?
পুরস্কারপ্রাপ্তি দর্শক হৃদয় ছুঁতে পারারই প্রতিফলন। নির্মাতা হিসেবে আমার মূল উদ্দেশ্য দর্শকের সঙ্গে কাজের মাধমে কমিউনিকেশন তৈরি করা। সেটা যখন ঘটে তখনই সার্থকতা। আর শ্রেষ্ঠ পরিচালক হিসেবে ইএসডিও অ্যাওয়ার্ড, মহুয়া মিডিয়া কমিউনিকেশন অ্যাওয়ার্ড, বাবিসাস অ্যাওয়ার্ড, লিটারেচারসেন্ট্রাম উপশালা (সুইডেন) অ্যাওয়ার্ড সবই কাজের অনুপ্রেরণা। এছাড়া চলচ্চিত্র এডিটর হিসেবে দ্য এশিয়ান ট্যালেন্ট ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অ্যাওয়ার্ডও প্রাপ্তির খাতায় নতুন সংযোজন।
দেশের বাইরে আপনার প্রযোজিত চলচ্চিত্র নিয়ে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা শুনতে চাই
বিশ্বে আমাদের দেশের চলচ্চিত্র তুলে ধরার এবং ভাবনার আদান প্রদানের সুযোগ এ এক দারুণ অভিজ্ঞতা। লন্ডন বেঙ্গলি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল কিংবা ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলে এ ১৯৭১ সেই সব দিন নিয়ে আলোচনা, প্রশ্ন উত্তর পর্বে অংশগ্রহণ, আমি দারুণ উপভোগ করেছি।
মঞ্চনাটক নির্দেশনা, সংগীত পরিচালনা নিয়ে কী পরিকল্পনা?
পাথরের সুপ, যুদ্ধ স্বাধীনতা, হবু রাজার গবু মন্ত্রী, দর্পণ সাক্ষী, গহর বাদশা ও বানেসা পরী প্রতিটি নাটক নির্দেশনার অভিজ্ঞতা আমাকে আনন্দিত করেছে। এখন মঞ্চে নিয়মিত প্রদর্শনী হচ্ছে ‘প্রতিধ্বনি প্রতিদিন’। আর মঞ্চে প্রায় অর্ধশত নাটকের সংগীত পরিচালনা আমার অভিজ্ঞতার ঝুলিকে সমৃদ্ধ করেছে। সামনে আরও কাজ আসবে।
আপনার সংগীত জীবন নিয়ে বলেন
বাফা, ছায়ানট, সুজিত মুস্তাফা, খায়রুল আনাম শাকিলের কাছে দীর্ঘদিন নজরুল আর পণ্ডিত সঞ্জীব দে পরবর্তীতে পণ্ডিত অসিত দের কাছে ক্লাসিক্যাল চর্চা। তবে ১৯৭১ সেই সব দিন চলচ্চিত্রে ‘যাচ্ছো কোথায়’ আর ‘কেউ কি ভেবেছিল’ গানের শ্রোতাপ্রিয়তা আমাকে মুগ্ধ করেছে, চলচ্চিত্র নির্মাতারা চাইছেন আমি ফিল্ম এর গানে নিয়মিত কণ্ঠ দেই।
এন এন আইডির সাম্প্রতিক কার্যক্রম নিয়ে বলেন
নাট্যগুরু ড. ইনামুল হক ও লাকি ইনামের ২ যুগ আগে নেয়া এ উদ্যোগ নাট্যাঙ্গনকে এগিয়ে নিয়েছে এবং নেবে অনেক দূর। এই ইনস্টিটিউশনের পরিচালক পর্ষদের সদস্য এবং শিক্ষক হিসেবে প্রতি ৬ মাসে একটি নতুন ব্যাচের সুপরিসমাপ্তির নিয়মিত কার্যক্রমতো আছেই। বাড়তি দায়িত্ব এবার ২৯তম ব্যাচের নাট্য নির্দেশনার ভার।
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫
আপনার কোনো নতুন কাজ আসছে?
আব্দুন নূর সজল, সানজিদা প্রীতি, জুয়েল জহুরকে নিয়ে হৃদি হকের রচনা ও আমার পরিচালনায় ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’ নাটক প্রচারের অপেক্ষায় আছে। শুরু করেছি একটি দারুণ গল্পের ধারাবাহিক নাটক নির্মাণের কাজও, নাটকের নাম ‘মেয়ে’। ৪৭ থেকে বর্তমান স্ক্রিনে উপস্থাপন চ্যালেঞ্জ এর, কিন্তু এর নির্মাণ আমি উপভোগ করছি।
শর্ট ফিল্ম, বিজ্ঞাপন, ডকুমেন্টারি নির্মাতা আর ভিডিও এডিটর হিসেবে আপনার পরিচিতি ও অনেক পুরস্কার পেয়েছেন, অনুভূতি কেমন?
পুরস্কারপ্রাপ্তি দর্শক হৃদয় ছুঁতে পারারই প্রতিফলন। নির্মাতা হিসেবে আমার মূল উদ্দেশ্য দর্শকের সঙ্গে কাজের মাধমে কমিউনিকেশন তৈরি করা। সেটা যখন ঘটে তখনই সার্থকতা। আর শ্রেষ্ঠ পরিচালক হিসেবে ইএসডিও অ্যাওয়ার্ড, মহুয়া মিডিয়া কমিউনিকেশন অ্যাওয়ার্ড, বাবিসাস অ্যাওয়ার্ড, লিটারেচারসেন্ট্রাম উপশালা (সুইডেন) অ্যাওয়ার্ড সবই কাজের অনুপ্রেরণা। এছাড়া চলচ্চিত্র এডিটর হিসেবে দ্য এশিয়ান ট্যালেন্ট ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অ্যাওয়ার্ডও প্রাপ্তির খাতায় নতুন সংযোজন।
দেশের বাইরে আপনার প্রযোজিত চলচ্চিত্র নিয়ে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা শুনতে চাই
বিশ্বে আমাদের দেশের চলচ্চিত্র তুলে ধরার এবং ভাবনার আদান প্রদানের সুযোগ এ এক দারুণ অভিজ্ঞতা। লন্ডন বেঙ্গলি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল কিংবা ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলে এ ১৯৭১ সেই সব দিন নিয়ে আলোচনা, প্রশ্ন উত্তর পর্বে অংশগ্রহণ, আমি দারুণ উপভোগ করেছি।
মঞ্চনাটক নির্দেশনা, সংগীত পরিচালনা নিয়ে কী পরিকল্পনা?
পাথরের সুপ, যুদ্ধ স্বাধীনতা, হবু রাজার গবু মন্ত্রী, দর্পণ সাক্ষী, গহর বাদশা ও বানেসা পরী প্রতিটি নাটক নির্দেশনার অভিজ্ঞতা আমাকে আনন্দিত করেছে। এখন মঞ্চে নিয়মিত প্রদর্শনী হচ্ছে ‘প্রতিধ্বনি প্রতিদিন’। আর মঞ্চে প্রায় অর্ধশত নাটকের সংগীত পরিচালনা আমার অভিজ্ঞতার ঝুলিকে সমৃদ্ধ করেছে। সামনে আরও কাজ আসবে।
আপনার সংগীত জীবন নিয়ে বলেন
বাফা, ছায়ানট, সুজিত মুস্তাফা, খায়রুল আনাম শাকিলের কাছে দীর্ঘদিন নজরুল আর পণ্ডিত সঞ্জীব দে পরবর্তীতে পণ্ডিত অসিত দের কাছে ক্লাসিক্যাল চর্চা। তবে ১৯৭১ সেই সব দিন চলচ্চিত্রে ‘যাচ্ছো কোথায়’ আর ‘কেউ কি ভেবেছিল’ গানের শ্রোতাপ্রিয়তা আমাকে মুগ্ধ করেছে, চলচ্চিত্র নির্মাতারা চাইছেন আমি ফিল্ম এর গানে নিয়মিত কণ্ঠ দেই।
এন এন আইডির সাম্প্রতিক কার্যক্রম নিয়ে বলেন
নাট্যগুরু ড. ইনামুল হক ও লাকি ইনামের ২ যুগ আগে নেয়া এ উদ্যোগ নাট্যাঙ্গনকে এগিয়ে নিয়েছে এবং নেবে অনেক দূর। এই ইনস্টিটিউশনের পরিচালক পর্ষদের সদস্য এবং শিক্ষক হিসেবে প্রতি ৬ মাসে একটি নতুন ব্যাচের সুপরিসমাপ্তির নিয়মিত কার্যক্রমতো আছেই। বাড়তি দায়িত্ব এবার ২৯তম ব্যাচের নাট্য নির্দেশনার ভার।