আগামী ২৩ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭টায় বাংলাদেশ মহিলা সমিতির ড. নীলিমা ইব্রাহীম মিলনায়তনে পদাতিক নাট্য সংসদের ৪৩তম প্রযোজনা মনোজ মিত্রের ‘পাকে বিপাকে’র ২৫তম মঞ্চায়ন। এতে অভিনয় করবেন শাখাওয়াত হোসেন শিমুল, ইমরান খান, শরিফুল ইসলাম ও নাজমা জামান। পোস্টার করেন কিরিটি রঞ্জন বিশ্বাস, পোষাক : সৈয়দা শামছি আরা, আলো : ইকরামুল ইসলাম, রুপসজ্জা : শুভাশিস দত্ত তন্ময়। মঞ্চ ব্যবস্থাপনা করেন মমিনুল হক দিপু। গল্পে আমরা দেখব নিঝুম রাতে গ্রামের আল পথ ধরে কাপা গলায় গান গেয়ে এগিয়ে আসছে হাবলা জনার্দন। হঠাৎ তার আর্তচিৎকারে কেঁপে ওঠে বিলের চারধার। যেন বিষাক্ত সাপ দিয়েছে ছোবল। জনার্দন চিৎকার করে দৌড়ে ছুটে যায় এক লণ্ঠনের আলো বরাবর যেখানে মুরিঝুড়ি দিয়ে বসে আছে একজন। জনার্দন তার কাছে যতই সাহায্য চায় ফিরে তাকায় না সে বরং ইশারায় তাকে চলে যেতে বলে। হাবলা জনার্দন ইশারা বোঝে না, সে ক্ষতের জ্বালায় গ্রামের জোয়ার্দার নবকৃষ্ণ বাবুর কুকীর্তিও বয়ান ক্রমাগত পেশ করতে থাকে। এই নবকৃষ্ণের জন্যই তিন বছর লালন পালন করা গাই গরু আজ কসাইয়ের কাছে তুলে দিতে বাধ্য হয়েছে সে, নয়তো এই গরু নিজের বলে বাড়ি নিয়ে যেত নবকৃষ্ণ। ক্ষতের জ্বালা বাড়ে কমে, বারবার সাহায্য চেয়েও না পেয়ে ক্ষেপে গিয়ে কাথা ধরে টান দেয় জনার্দন। ফলে উন্মোচিত হয় অবগুণ্ঠনে থাকা নবকৃষ্ণ বাবু। যে কিনা নিজের জমিতে টহল দিচ্ছিল বর্গাদারকে ফাকি দিয়ে ধান লুট করবে বলে। জনার্দন নাছোড়বান্দা, সে তার মহাজন কে গালাগাল করেছে তাই ক্ষমা না পাওয়া পর্যন্ত সে এই স্থান ছেড়ে যাবে না।
এভাবেই ঘটনাক্রম এগিয়ে যায় এবং জোতদার নবকৃষ্ণ পরাস্ত হয় হাবলা জনার্দনের কাছে। এভাবেই গল্প এগিয়ে যায়।
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
আগামী ২৩ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭টায় বাংলাদেশ মহিলা সমিতির ড. নীলিমা ইব্রাহীম মিলনায়তনে পদাতিক নাট্য সংসদের ৪৩তম প্রযোজনা মনোজ মিত্রের ‘পাকে বিপাকে’র ২৫তম মঞ্চায়ন। এতে অভিনয় করবেন শাখাওয়াত হোসেন শিমুল, ইমরান খান, শরিফুল ইসলাম ও নাজমা জামান। পোস্টার করেন কিরিটি রঞ্জন বিশ্বাস, পোষাক : সৈয়দা শামছি আরা, আলো : ইকরামুল ইসলাম, রুপসজ্জা : শুভাশিস দত্ত তন্ময়। মঞ্চ ব্যবস্থাপনা করেন মমিনুল হক দিপু। গল্পে আমরা দেখব নিঝুম রাতে গ্রামের আল পথ ধরে কাপা গলায় গান গেয়ে এগিয়ে আসছে হাবলা জনার্দন। হঠাৎ তার আর্তচিৎকারে কেঁপে ওঠে বিলের চারধার। যেন বিষাক্ত সাপ দিয়েছে ছোবল। জনার্দন চিৎকার করে দৌড়ে ছুটে যায় এক লণ্ঠনের আলো বরাবর যেখানে মুরিঝুড়ি দিয়ে বসে আছে একজন। জনার্দন তার কাছে যতই সাহায্য চায় ফিরে তাকায় না সে বরং ইশারায় তাকে চলে যেতে বলে। হাবলা জনার্দন ইশারা বোঝে না, সে ক্ষতের জ্বালায় গ্রামের জোয়ার্দার নবকৃষ্ণ বাবুর কুকীর্তিও বয়ান ক্রমাগত পেশ করতে থাকে। এই নবকৃষ্ণের জন্যই তিন বছর লালন পালন করা গাই গরু আজ কসাইয়ের কাছে তুলে দিতে বাধ্য হয়েছে সে, নয়তো এই গরু নিজের বলে বাড়ি নিয়ে যেত নবকৃষ্ণ। ক্ষতের জ্বালা বাড়ে কমে, বারবার সাহায্য চেয়েও না পেয়ে ক্ষেপে গিয়ে কাথা ধরে টান দেয় জনার্দন। ফলে উন্মোচিত হয় অবগুণ্ঠনে থাকা নবকৃষ্ণ বাবু। যে কিনা নিজের জমিতে টহল দিচ্ছিল বর্গাদারকে ফাকি দিয়ে ধান লুট করবে বলে। জনার্দন নাছোড়বান্দা, সে তার মহাজন কে গালাগাল করেছে তাই ক্ষমা না পাওয়া পর্যন্ত সে এই স্থান ছেড়ে যাবে না।
এভাবেই ঘটনাক্রম এগিয়ে যায় এবং জোতদার নবকৃষ্ণ পরাস্ত হয় হাবলা জনার্দনের কাছে। এভাবেই গল্প এগিয়ে যায়।