এক নারীকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ছানাউল্ল্যাহ মঙ্গলবার এ আদেশ দেন।
মামলার বাদী নিশি ইসলাম অভিযোগ করেছেন, প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী তাঁকে বিয়ে করলেও আগে বিবাহিত ছিলেন, যা গোপন রাখা হয়। ১২ মার্চ দায়ের করা মামলায় তিনি উল্লেখ করেন, মোহাম্মদ আলীর সঙ্গে ৫০ লাখ টাকা দেনমোহরে ২০২৪ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি তাঁর বিয়ে হয়। বিয়ের বিষয়টি গোপন রাখতে আসামিরা চাপ প্রয়োগ করেন এবং ৪ মার্চ গুলশানের বাসায় তাঁকে নির্যাতন করা হয়।
এই মামলায় অভিযুক্ত ১২ জনের মধ্যে ছিলেন অভিনেত্রী শাওন, তাঁর বাবা মোহাম্মদ আলী, ভাই মাহিন আফরোজ, বোন সেঁজুতি ও তাঁর স্বামী সাব্বির, আত্মীয় মোখলেছুর রহমান, ডিবির সাবেক প্রধান হারুন অর রশীদ, সিটিটিসি ইউনিটের সাবেক এডিসি নাজমুল ইসলাম, সিটিজেন কেবলসের কর্মকর্তা সুব্রত দাস ও মাইনুল হোসেন।
আদালত সমন জারির পর মঙ্গলবার ছিল হাজিরার দিন। শাওনসহ ১০ জন আদালতে অনুপস্থিত থাকায় তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। তবে পুলিশ পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া ও উপপরিদর্শক শাহ আলম আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
এক নারীকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ছানাউল্ল্যাহ মঙ্গলবার এ আদেশ দেন।
মামলার বাদী নিশি ইসলাম অভিযোগ করেছেন, প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী তাঁকে বিয়ে করলেও আগে বিবাহিত ছিলেন, যা গোপন রাখা হয়। ১২ মার্চ দায়ের করা মামলায় তিনি উল্লেখ করেন, মোহাম্মদ আলীর সঙ্গে ৫০ লাখ টাকা দেনমোহরে ২০২৪ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি তাঁর বিয়ে হয়। বিয়ের বিষয়টি গোপন রাখতে আসামিরা চাপ প্রয়োগ করেন এবং ৪ মার্চ গুলশানের বাসায় তাঁকে নির্যাতন করা হয়।
এই মামলায় অভিযুক্ত ১২ জনের মধ্যে ছিলেন অভিনেত্রী শাওন, তাঁর বাবা মোহাম্মদ আলী, ভাই মাহিন আফরোজ, বোন সেঁজুতি ও তাঁর স্বামী সাব্বির, আত্মীয় মোখলেছুর রহমান, ডিবির সাবেক প্রধান হারুন অর রশীদ, সিটিটিসি ইউনিটের সাবেক এডিসি নাজমুল ইসলাম, সিটিজেন কেবলসের কর্মকর্তা সুব্রত দাস ও মাইনুল হোসেন।
আদালত সমন জারির পর মঙ্গলবার ছিল হাজিরার দিন। শাওনসহ ১০ জন আদালতে অনুপস্থিত থাকায় তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। তবে পুলিশ পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া ও উপপরিদর্শক শাহ আলম আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন।