নাসির খানের রচনায় নাটক ‘ইন্দ্রজাল’ পরিচালনা করেছেন এল আর সোহেল। এতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন খায়রুল বাসার ও সামিরা খান মাহি। এর গল্পে দেখা যায়, রাত প্রায় ১২ টা। আসাদ আর রাইসুল বাসায় ফিরছে। নির্জন রাস্তায় হুট করে একটা মেয়ে হন্তদন্ত হয়ে এসে বলল, আপনারা কি আমাকে একটু থানায় পৌঁছে দিবেন? আসাদ জানতে চাইলো থানায় কেন। মেয়েটি বলল, আজ রাতে আমি কোথায় থাকব জানি না। বাড়ি থেকে পালিয়ে এসেছি। খালার বাসায় গিয়ে দেখি দরজায় তালা ঝুলছে। পালালেন কেন জানতে চাইলে মেয়েটি বলে তার বাবার দ্বিতীয় স্ত্রীর অত্যাচারে। সে তাকে জোর করে বিয়ে দিতে চাইছে। মেয়েটিকে সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নিলো আসাদ ও রাইসুল। কাছেই আসাদের খালার বাসা। সেখানে নিয়ে গেল। খালা তো দেখে ভাবলো আসাদ মেয়েটিকে বিয়ে করে নিয়ে এসেছে। মেয়েটা খালার হাত ধরে বললো না, এরকম কিছু না। আমাকে শুধু আজ রাতটা থাকতে দিন।
খালা যত্ন করেই রাখলো তাকে। মেয়েটির নাম শায়লা। পরদিন আসাদকে তার খালা ফোন করে জানায় মেয়েটি সকালে চলে গেলেও এখন আবার এসেছে। এবার শায়লা বলে তাকে একরুম ভাড়া দিতে। আসাদের কথায় রাজি হন খালা। পরদিন থেকে আবার শায়লা উধাও। পনেরো দিন কোন খোঁজ নেই। আসাদ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। শায়লাকে নিয়ে এত ভাবছে কেন সে! তবে কি তার প্রেমে পড়েছে? শায়লা ফিরে আসে অসুস্থ শরীরে। আসাদ তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায়। কিছুদিন পর খালা জানায় শায়লা হুট করে বাসা ছেড়ে দিয়েছে। যাওয়ার সময় আসাদকে একটা চিরকুট লিখে গেছে। আসাদ সেটা পড়ার জন্য দৌড়ে যায় খালার বাসায়। কি লেখা আছে সেই চিরকুটে?
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
নাসির খানের রচনায় নাটক ‘ইন্দ্রজাল’ পরিচালনা করেছেন এল আর সোহেল। এতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন খায়রুল বাসার ও সামিরা খান মাহি। এর গল্পে দেখা যায়, রাত প্রায় ১২ টা। আসাদ আর রাইসুল বাসায় ফিরছে। নির্জন রাস্তায় হুট করে একটা মেয়ে হন্তদন্ত হয়ে এসে বলল, আপনারা কি আমাকে একটু থানায় পৌঁছে দিবেন? আসাদ জানতে চাইলো থানায় কেন। মেয়েটি বলল, আজ রাতে আমি কোথায় থাকব জানি না। বাড়ি থেকে পালিয়ে এসেছি। খালার বাসায় গিয়ে দেখি দরজায় তালা ঝুলছে। পালালেন কেন জানতে চাইলে মেয়েটি বলে তার বাবার দ্বিতীয় স্ত্রীর অত্যাচারে। সে তাকে জোর করে বিয়ে দিতে চাইছে। মেয়েটিকে সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নিলো আসাদ ও রাইসুল। কাছেই আসাদের খালার বাসা। সেখানে নিয়ে গেল। খালা তো দেখে ভাবলো আসাদ মেয়েটিকে বিয়ে করে নিয়ে এসেছে। মেয়েটা খালার হাত ধরে বললো না, এরকম কিছু না। আমাকে শুধু আজ রাতটা থাকতে দিন।
খালা যত্ন করেই রাখলো তাকে। মেয়েটির নাম শায়লা। পরদিন আসাদকে তার খালা ফোন করে জানায় মেয়েটি সকালে চলে গেলেও এখন আবার এসেছে। এবার শায়লা বলে তাকে একরুম ভাড়া দিতে। আসাদের কথায় রাজি হন খালা। পরদিন থেকে আবার শায়লা উধাও। পনেরো দিন কোন খোঁজ নেই। আসাদ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। শায়লাকে নিয়ে এত ভাবছে কেন সে! তবে কি তার প্রেমে পড়েছে? শায়লা ফিরে আসে অসুস্থ শরীরে। আসাদ তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায়। কিছুদিন পর খালা জানায় শায়লা হুট করে বাসা ছেড়ে দিয়েছে। যাওয়ার সময় আসাদকে একটা চিরকুট লিখে গেছে। আসাদ সেটা পড়ার জন্য দৌড়ে যায় খালার বাসায়। কি লেখা আছে সেই চিরকুটে?