প্রয়াত লোকসাধক শাহ আবদুল করিম, যিনি প্রায় দেড় হাজার গানের স্রষ্টা। সম্প্রতি তার গানের রয়্যালটি হিসেবে তার পরিবার পেয়েছে ১০ হাজার ডলার।
২০২১ সালের ডিসেম্বরে এই বাউল সাধকের ৪৭২টি গান সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছিল কপিরাইট অফিস; সেই গানগুলো থেকে গত এক বছরে এই সম্মানী পেল তার পরিবার। বাংলাদেশের মুদ্রায় তা ১০ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
এদিকে মরমী সাধক হাছন রাজা ও রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার গান সংরক্ষণের উদ্যোগও নিয়েছে কপিরাইট অফিস। তিন এ কীর্তিমানের গান সংরক্ষণের জন্য তৈরি হয়েছে ওয়েবসাইট। এখন থেকে শিল্পী ও তাদের উত্তরাধিকাররা নিয়মিত রয়্যালটি পাবেন।
শনিবার (১২ নভেম্বর) সকালে ওয়েবসাইট উদ্বোধন উপলক্ষে ঢাকার আগারগাঁওয়ে কপিরাইট অফিসের সেমিনার কক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে শাহ আবদুল করিমের ছেলে শাহ নূর জালালের হাতে রয়্যালটির চেক হস্তান্তর করেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।
কপিরাইট অফিসের রেজিস্ট্রার দাউদ মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক রেজিস্ট্রার জাফর রাজা চৌধুরী। এ ছাড়া ডেপুটি রেজিস্ট্রার প্রিয়াঙ্কা দেবী পাল, খুরশীদ আলম, মনির খান, সুজিত মুস্তাফা, জুয়েল মোর্শেদসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ১৩ নভেম্বর ২০২২
প্রয়াত লোকসাধক শাহ আবদুল করিম, যিনি প্রায় দেড় হাজার গানের স্রষ্টা। সম্প্রতি তার গানের রয়্যালটি হিসেবে তার পরিবার পেয়েছে ১০ হাজার ডলার।
২০২১ সালের ডিসেম্বরে এই বাউল সাধকের ৪৭২টি গান সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছিল কপিরাইট অফিস; সেই গানগুলো থেকে গত এক বছরে এই সম্মানী পেল তার পরিবার। বাংলাদেশের মুদ্রায় তা ১০ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
এদিকে মরমী সাধক হাছন রাজা ও রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার গান সংরক্ষণের উদ্যোগও নিয়েছে কপিরাইট অফিস। তিন এ কীর্তিমানের গান সংরক্ষণের জন্য তৈরি হয়েছে ওয়েবসাইট। এখন থেকে শিল্পী ও তাদের উত্তরাধিকাররা নিয়মিত রয়্যালটি পাবেন।
শনিবার (১২ নভেম্বর) সকালে ওয়েবসাইট উদ্বোধন উপলক্ষে ঢাকার আগারগাঁওয়ে কপিরাইট অফিসের সেমিনার কক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে শাহ আবদুল করিমের ছেলে শাহ নূর জালালের হাতে রয়্যালটির চেক হস্তান্তর করেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।
কপিরাইট অফিসের রেজিস্ট্রার দাউদ মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক রেজিস্ট্রার জাফর রাজা চৌধুরী। এ ছাড়া ডেপুটি রেজিস্ট্রার প্রিয়াঙ্কা দেবী পাল, খুরশীদ আলম, মনির খান, সুজিত মুস্তাফা, জুয়েল মোর্শেদসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।