জনপ্রতিনিধি হিসেবে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের জন্য কাজ করতে চান আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম।তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিনোদনমূলক কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে পরিচিতি লাভ করে পরে নাম লেখান ঢালিউড চলচ্চিত্রের পর্দায় হিরো হিসেবে। এখন বর্তমানে তিনি সাধারণ মানুষের বাস্তব জীবনে হিরোর ভূমিকা রাখতে চান।
বগুড়া-৪ ও বগুড়া-৬ আসনের উপনির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন তিনি। কিন্তু আগামী ১ ফেব্রুয়ারি আসন দুটিতে নির্বাচন। নির্বাচিত হলে কী করবেন, সংসদ সদস্য হওয়ার ইচ্ছার নেপথ্য কারণসহ বেশ কিছু বিষয় নিয়ে এক গণমাধ্যমকে জানান, আমি গরিব ঘরের ছেলে। গরিবের দুঃখ-কষ্ট কাছ থেকে দেখেছি। তাদের জন্য কিছু করতে চাই। এমপি হলে সাধারণ মানুষের সেবা করার সুযোগ ও সুবিধা বাড়বে। তাই নির্বাচন করছি।
গরিবদের সহায়তা করতে চাই। তাদের সন্তানদের বিনামূল্যে লেখাপড়া ব্যবস্থা করব। কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়ক হয় এমন কাজের পাশে দাঁড়াব। অনেক এলাকায় বিদুৎ, রাস্তা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভাব রয়েছে। আমি নির্বাচিত হলে এগুলোকে অগ্রাধিকার দিব। গরিবের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করব।
আমি জাতীয় পার্টি (জাপা) থেকে নির্বাচন করার জন্য মনোনয়ন চেয়েছিলাম। আমাকে আশ্বাস দিয়েও মনোনয়ন দেয়া হয়নি। চেষ্টা করেছিলাম আওয়ামী লীগের মনোনয়নের জন্য, তাতেও সাড়া পাইনি। তাই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেই নির্বাচন করছি। আর অন্যকোনো দলে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা নেই।
অভিনয় আমাকে পরিচিতি দিয়েছে। অভিনয় ছেড়ে থাকা সম্ভব নয়। জনগণ আমাকে নির্বাচিত করলে তাদেরও পাশে থাকতে হবে সব সময়। তাই দুটিকে সমন্বয় করেই চলতে হবে।মানুষের ইচ্ছা-আকাঙ্ক্ষার তো শেষ নেই। আগে এমপি হওয়ার ইচ্ছা, পরে সুযোগ পেলে মন্ত্রী হব। এমপি হলে চলচ্চিত্র জগতেও নেতৃত্ব দিতে পারব।
বগুড়ায় টিভি সেন্টার বানাব। বগুড়ার কাহালুর বেতার কেন্দ্রটি পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করব। দরিদ্র শিল্পীদের সহায়তা দেব। বগুড়ার প্রতিভাবান শিল্পীদের নানা ক্ষেত্রে সুযোগ তৈরি করে দেব।
ভোটে নেমে জনগণের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। আশা করি, ভোটাররা আমাকে বিমুখ করবেন না। আমি যেখানই ভোট চাইতে যাই, সেখানই মানুষ আমাকে খাওয়ায়। বিশেষ করে গরিব মানুষেরা বেশি আপ্যায়ন করে।এ বিষয়ে এখন কিছু বলব না। কারণ, এটা এখন বললে ভোট কমে যেতে পারে
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৩
জনপ্রতিনিধি হিসেবে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের জন্য কাজ করতে চান আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম।তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিনোদনমূলক কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে পরিচিতি লাভ করে পরে নাম লেখান ঢালিউড চলচ্চিত্রের পর্দায় হিরো হিসেবে। এখন বর্তমানে তিনি সাধারণ মানুষের বাস্তব জীবনে হিরোর ভূমিকা রাখতে চান।
বগুড়া-৪ ও বগুড়া-৬ আসনের উপনির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন তিনি। কিন্তু আগামী ১ ফেব্রুয়ারি আসন দুটিতে নির্বাচন। নির্বাচিত হলে কী করবেন, সংসদ সদস্য হওয়ার ইচ্ছার নেপথ্য কারণসহ বেশ কিছু বিষয় নিয়ে এক গণমাধ্যমকে জানান, আমি গরিব ঘরের ছেলে। গরিবের দুঃখ-কষ্ট কাছ থেকে দেখেছি। তাদের জন্য কিছু করতে চাই। এমপি হলে সাধারণ মানুষের সেবা করার সুযোগ ও সুবিধা বাড়বে। তাই নির্বাচন করছি।
গরিবদের সহায়তা করতে চাই। তাদের সন্তানদের বিনামূল্যে লেখাপড়া ব্যবস্থা করব। কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়ক হয় এমন কাজের পাশে দাঁড়াব। অনেক এলাকায় বিদুৎ, রাস্তা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভাব রয়েছে। আমি নির্বাচিত হলে এগুলোকে অগ্রাধিকার দিব। গরিবের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করব।
আমি জাতীয় পার্টি (জাপা) থেকে নির্বাচন করার জন্য মনোনয়ন চেয়েছিলাম। আমাকে আশ্বাস দিয়েও মনোনয়ন দেয়া হয়নি। চেষ্টা করেছিলাম আওয়ামী লীগের মনোনয়নের জন্য, তাতেও সাড়া পাইনি। তাই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেই নির্বাচন করছি। আর অন্যকোনো দলে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা নেই।
অভিনয় আমাকে পরিচিতি দিয়েছে। অভিনয় ছেড়ে থাকা সম্ভব নয়। জনগণ আমাকে নির্বাচিত করলে তাদেরও পাশে থাকতে হবে সব সময়। তাই দুটিকে সমন্বয় করেই চলতে হবে।মানুষের ইচ্ছা-আকাঙ্ক্ষার তো শেষ নেই। আগে এমপি হওয়ার ইচ্ছা, পরে সুযোগ পেলে মন্ত্রী হব। এমপি হলে চলচ্চিত্র জগতেও নেতৃত্ব দিতে পারব।
বগুড়ায় টিভি সেন্টার বানাব। বগুড়ার কাহালুর বেতার কেন্দ্রটি পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করব। দরিদ্র শিল্পীদের সহায়তা দেব। বগুড়ার প্রতিভাবান শিল্পীদের নানা ক্ষেত্রে সুযোগ তৈরি করে দেব।
ভোটে নেমে জনগণের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। আশা করি, ভোটাররা আমাকে বিমুখ করবেন না। আমি যেখানই ভোট চাইতে যাই, সেখানই মানুষ আমাকে খাওয়ায়। বিশেষ করে গরিব মানুষেরা বেশি আপ্যায়ন করে।এ বিষয়ে এখন কিছু বলব না। কারণ, এটা এখন বললে ভোট কমে যেতে পারে