গতকাল শনিবার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার ৪ ঘণ্টা পর জামিন পান চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। এ দিন বেলা সাড়ে ১১টায় ওমরা শেষে দেশে ফেরার পর বিমানবন্দর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছিলেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ।
তখনো পর্যন্ত মাহির স্বামী রকিব সরকার দেশে না ফিরলেও দুই মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে রোববার (১৯ মার্চ) সকাল পৌনে ১০টার দিকে দেশে ফিরেছেন। এ সময় বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান স্ত্রী মাহি। সেখান থেকে ঢাকায় তার বাসভবনে চলে যান তিনি।
এ সময় রকিব সরকার গণমাধ্যমকে বলেন, আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই মিথ্যা মামলাগুলো আইনিভাবেই মোকাবিলা করবো। সত্যের জয় হবে। আমি কোনো অপরাধ করিনি।
এর আগে শনিবার সকালে ওমরাহ শেষে ঢাকায় আসেন মাহিয়া মাহি। বিমানবন্দর থেকে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে বাসন থানায় নিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। দুপুর পৌনে ২টার দিকে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে নেওয়া হয়। পরে বিকেল ৫টার দিকে মাহির আইনজীবীরা আদালতে তার জামিন আবেদন করেন। আদালত জামিন মঞ্জুর করেন এবং রাত সাড়ে ৮টার দিকে তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পান।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ১৯ মার্চ ২০২৩
গতকাল শনিবার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার ৪ ঘণ্টা পর জামিন পান চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। এ দিন বেলা সাড়ে ১১টায় ওমরা শেষে দেশে ফেরার পর বিমানবন্দর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছিলেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ।
তখনো পর্যন্ত মাহির স্বামী রকিব সরকার দেশে না ফিরলেও দুই মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে রোববার (১৯ মার্চ) সকাল পৌনে ১০টার দিকে দেশে ফিরেছেন। এ সময় বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান স্ত্রী মাহি। সেখান থেকে ঢাকায় তার বাসভবনে চলে যান তিনি।
এ সময় রকিব সরকার গণমাধ্যমকে বলেন, আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই মিথ্যা মামলাগুলো আইনিভাবেই মোকাবিলা করবো। সত্যের জয় হবে। আমি কোনো অপরাধ করিনি।
এর আগে শনিবার সকালে ওমরাহ শেষে ঢাকায় আসেন মাহিয়া মাহি। বিমানবন্দর থেকে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে বাসন থানায় নিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। দুপুর পৌনে ২টার দিকে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে নেওয়া হয়। পরে বিকেল ৫টার দিকে মাহির আইনজীবীরা আদালতে তার জামিন আবেদন করেন। আদালত জামিন মঞ্জুর করেন এবং রাত সাড়ে ৮টার দিকে তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পান।