যুক্তরাষ্ট্রে ৫ দিনের ব্যবধানে দুর্বৃত্তের গুলিতে নিহত হয়েছেন আরেক বাংলাদেশি। নিহতের নাম মোহাম্মদ আবুল হাশিম (৪২), বাড়ি কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলায়। স্থানীয় সময় রোববার সকালে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের ফিনিক্স শহরের কাছে কাসা গ্রান্দে এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে গত ১৮ জুলাই দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের সেন্টলুইস শহরের হ্যাম্পটন অ্যাভিনিউয়ে একটি গ্যাস স্টেশনে গুলিতে মারা যান বাংলাদেশি ইয়াজউদ্দিন আহম্মদ (২৩)। এ ঘটনার ৫ দিনের মাথায় আরেক বাংলাদেশি আবুল হাশিম গুলিতে নিহত হলেন।
স্থানীয় পুলিশ জানায়, কাসা গ্রান্দে শহরের সানল্যান্ড জিন রোড এবং ওয়েস্ট কংকোর্ডিয়া ড্রাইভের সানলাইট মার্কেটে একটি মুদি দোকানের মালিক ছিলেন হাশিম। ঘটনার দিন ডাকাতির উদ্দেশ্যে দোকানে ঢুকে তাকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা।
সংবাদ পেয়ে পুলিশ সেখানে পৌঁছলে মেঝেতে হাশিমের নিথর দেহ পায়। ঘটনার ঘণ্টা তিনেকের মধ্যে ঘাতক হিসেবে সন্দেহভাজন এক দুর্বৃত্তকে আটক করেছে পুলিশ।
প্রবাসী মাহাবুব রেজা রহিম জানান, ৬ বছরের এক ছেলে, ২ বছরের এক মেয়ে এবং স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় বসতি গড়েছিলেন আবুল হাশিম। তার ৭ ভাই-বোনের সবাই বাস করেন একই শহরে।
এদিকে আবুল হাশিমের সন্দেহভাজন এক ঘাতককে গ্রেপ্তারের সংবাদ পাওয়া গেলেও ইয়াজউদ্দিনের ঘাতককে এখন পর্যন্ত খুঁজে না পাওয়ায় কমিউনিটিতে ক্ষোভের সঞ্চার ঘটছে।
মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই ২০২৩
যুক্তরাষ্ট্রে ৫ দিনের ব্যবধানে দুর্বৃত্তের গুলিতে নিহত হয়েছেন আরেক বাংলাদেশি। নিহতের নাম মোহাম্মদ আবুল হাশিম (৪২), বাড়ি কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলায়। স্থানীয় সময় রোববার সকালে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের ফিনিক্স শহরের কাছে কাসা গ্রান্দে এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে গত ১৮ জুলাই দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের সেন্টলুইস শহরের হ্যাম্পটন অ্যাভিনিউয়ে একটি গ্যাস স্টেশনে গুলিতে মারা যান বাংলাদেশি ইয়াজউদ্দিন আহম্মদ (২৩)। এ ঘটনার ৫ দিনের মাথায় আরেক বাংলাদেশি আবুল হাশিম গুলিতে নিহত হলেন।
স্থানীয় পুলিশ জানায়, কাসা গ্রান্দে শহরের সানল্যান্ড জিন রোড এবং ওয়েস্ট কংকোর্ডিয়া ড্রাইভের সানলাইট মার্কেটে একটি মুদি দোকানের মালিক ছিলেন হাশিম। ঘটনার দিন ডাকাতির উদ্দেশ্যে দোকানে ঢুকে তাকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা।
সংবাদ পেয়ে পুলিশ সেখানে পৌঁছলে মেঝেতে হাশিমের নিথর দেহ পায়। ঘটনার ঘণ্টা তিনেকের মধ্যে ঘাতক হিসেবে সন্দেহভাজন এক দুর্বৃত্তকে আটক করেছে পুলিশ।
প্রবাসী মাহাবুব রেজা রহিম জানান, ৬ বছরের এক ছেলে, ২ বছরের এক মেয়ে এবং স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় বসতি গড়েছিলেন আবুল হাশিম। তার ৭ ভাই-বোনের সবাই বাস করেন একই শহরে।
এদিকে আবুল হাশিমের সন্দেহভাজন এক ঘাতককে গ্রেপ্তারের সংবাদ পাওয়া গেলেও ইয়াজউদ্দিনের ঘাতককে এখন পর্যন্ত খুঁজে না পাওয়ায় কমিউনিটিতে ক্ষোভের সঞ্চার ঘটছে।