মালয়েশিয়ায় একটি নির্মাণাধীন ভবন ধসে তিন বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত হয়েছেন। পেনাংয়ের ওই ভবনের নিচে আরও অন্তত নয়জন শ্রমিক চাপা পড়েন বলে দ্য স্ট্রেইটস টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়।
সংবাদমাধ্যমটির খবরে আরও জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত পৌনে নয়টার দিকে ভবন ধসের এ ঘটনা ঘটে। পেনাংয়ের উপ-পুলিশ প্রধান মোহাম্মদ উসুফ জান মোহাম্মদ জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত উদ্ধারকারীরা আটকা পড়া ৯ শ্রমিকের মধ্যে পাঁচজনকে খুঁজে পেয়েছেন। ধসের সময় ঘটনাস্থলে ১৮ জন শ্রমিক কাজ করছিলেন।
মোহাম্মদ উসুফ জানিয়েছেন, প্রথমে প্রায় ১২ মিটার লম্বা এবং প্রায় ১৪ টন ওজনের একটি বিম পড়ে যায়। এরপর আরো ১৪টি বিম ভেঙে পড়ে।
মোহাম্মদ উসুফ বলেন, এখন পর্যন্ত তারা নিহত তিনজনকে শনাক্ত করেছেন। তাদের মধ্যে দুজন ঘটনাস্থলে ও একজন হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা যান। গুরুতর আহত আরো দুজনকে চিকিৎসার জন্য পেনাং হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশের এই কর্মকর্তা আরো বলেন, তাদের ধারণা ধসে পড়া কাঠামোর নিচে আরো চারজন এখনো আটকা আছে। এসব শ্রমিকরা সবাই বাংলাদেশি নাগরিক।
পেনাং ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ বিভাগের উপ-পরিচালক জুলফাহমি সুতাজি বলেন, ভবনের কাঠামোর ওজনের কারণে উদ্ধার কাজ কঠিন হয়ে পড়েছে। ভারী স্থাপনা অপসারণ এবং ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে পৌঁছানোর জন্য বড় যন্ত্র প্রয়োজন। অনুসন্ধান ও উদ্ধার কাজ অব্যাহত আছে।
বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩
মালয়েশিয়ায় একটি নির্মাণাধীন ভবন ধসে তিন বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত হয়েছেন। পেনাংয়ের ওই ভবনের নিচে আরও অন্তত নয়জন শ্রমিক চাপা পড়েন বলে দ্য স্ট্রেইটস টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়।
সংবাদমাধ্যমটির খবরে আরও জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত পৌনে নয়টার দিকে ভবন ধসের এ ঘটনা ঘটে। পেনাংয়ের উপ-পুলিশ প্রধান মোহাম্মদ উসুফ জান মোহাম্মদ জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত উদ্ধারকারীরা আটকা পড়া ৯ শ্রমিকের মধ্যে পাঁচজনকে খুঁজে পেয়েছেন। ধসের সময় ঘটনাস্থলে ১৮ জন শ্রমিক কাজ করছিলেন।
মোহাম্মদ উসুফ জানিয়েছেন, প্রথমে প্রায় ১২ মিটার লম্বা এবং প্রায় ১৪ টন ওজনের একটি বিম পড়ে যায়। এরপর আরো ১৪টি বিম ভেঙে পড়ে।
মোহাম্মদ উসুফ বলেন, এখন পর্যন্ত তারা নিহত তিনজনকে শনাক্ত করেছেন। তাদের মধ্যে দুজন ঘটনাস্থলে ও একজন হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা যান। গুরুতর আহত আরো দুজনকে চিকিৎসার জন্য পেনাং হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশের এই কর্মকর্তা আরো বলেন, তাদের ধারণা ধসে পড়া কাঠামোর নিচে আরো চারজন এখনো আটকা আছে। এসব শ্রমিকরা সবাই বাংলাদেশি নাগরিক।
পেনাং ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ বিভাগের উপ-পরিচালক জুলফাহমি সুতাজি বলেন, ভবনের কাঠামোর ওজনের কারণে উদ্ধার কাজ কঠিন হয়ে পড়েছে। ভারী স্থাপনা অপসারণ এবং ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে পৌঁছানোর জন্য বড় যন্ত্র প্রয়োজন। অনুসন্ধান ও উদ্ধার কাজ অব্যাহত আছে।