অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে গত দুই বছরে বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠিয়েছে লিবিয়া। সেই ধারাবাহিকতায় এবার আরও ৯৬৮ অভিবাসী বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাবে দেশটি।
বুধবার (২৯ নভেম্বর) তুরস্কের বার্তা সংস্থা আনাদোলুর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লিবিয়া আরও ১৪৩ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। রাজধানী ত্রিপলির একটি কারাগার থেকে জাতিসংঘ অভিবাসন এজেন্সির সহায়তার তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার চ্যার্টার্ড ফ্লাইটে ১৪৩ অভিবাসীকে নিয়ে একটি বিমান ঢাকায় অবতরণ করেছে। এ ছাড়া আগামী ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে আরও অভিবাসীকে ফেরত পাঠানো হবে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো জানিয়েছে, গত দুই বছরে চার লাখ ৬৬ হাজার ৬৬৬ জন অভিবাসীকে স্থায়ীভাবে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
সরকারি তথ্যমতে, ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত এক বছরে অন্তত ১০ লাখ বাংলাদেশি উন্নত জীবনের আশায় দেশ ছেড়েছেন।
ব্র্যাক অভিবাসন বিভাগ ঢাকার প্রধান শরিফুল হাসান আনাদোলু এজেন্সিকে বলেন, তারা ৯৬৮ জন বাংলাদেশিকে লিবিয়া থেকে ফেরত আনতে কাজ করছেন। এসব বাংলাদেশি ভাগ্য বদলাতে ও উন্নত জীবনযাপনের আশায় ইউরোপের উদ্দেশে দেশ ছেড়েছিলেন। তবে বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ভূমধ্যসাগরের বিপদসংকুল পথই ছিল তাদের ভরসা।
ব্র্যাকের এ কর্মকর্তা আরও বলেন, গত দুই বছরে বাংলাদেশ থেকে ২০ লাখ অভিবাসী বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। চলতি বছরের অক্টোবর মাস পর্যন্ত সময়ে তারা দেশ ছেড়েছেন।
বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩
অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে গত দুই বছরে বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠিয়েছে লিবিয়া। সেই ধারাবাহিকতায় এবার আরও ৯৬৮ অভিবাসী বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাবে দেশটি।
বুধবার (২৯ নভেম্বর) তুরস্কের বার্তা সংস্থা আনাদোলুর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লিবিয়া আরও ১৪৩ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। রাজধানী ত্রিপলির একটি কারাগার থেকে জাতিসংঘ অভিবাসন এজেন্সির সহায়তার তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার চ্যার্টার্ড ফ্লাইটে ১৪৩ অভিবাসীকে নিয়ে একটি বিমান ঢাকায় অবতরণ করেছে। এ ছাড়া আগামী ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে আরও অভিবাসীকে ফেরত পাঠানো হবে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো জানিয়েছে, গত দুই বছরে চার লাখ ৬৬ হাজার ৬৬৬ জন অভিবাসীকে স্থায়ীভাবে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
সরকারি তথ্যমতে, ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত এক বছরে অন্তত ১০ লাখ বাংলাদেশি উন্নত জীবনের আশায় দেশ ছেড়েছেন।
ব্র্যাক অভিবাসন বিভাগ ঢাকার প্রধান শরিফুল হাসান আনাদোলু এজেন্সিকে বলেন, তারা ৯৬৮ জন বাংলাদেশিকে লিবিয়া থেকে ফেরত আনতে কাজ করছেন। এসব বাংলাদেশি ভাগ্য বদলাতে ও উন্নত জীবনযাপনের আশায় ইউরোপের উদ্দেশে দেশ ছেড়েছিলেন। তবে বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ভূমধ্যসাগরের বিপদসংকুল পথই ছিল তাদের ভরসা।
ব্র্যাকের এ কর্মকর্তা আরও বলেন, গত দুই বছরে বাংলাদেশ থেকে ২০ লাখ অভিবাসী বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। চলতি বছরের অক্টোবর মাস পর্যন্ত সময়ে তারা দেশ ছেড়েছেন।