চলতি বছর প্রায় ৩৬ হাজার অভিবাসীকে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া। তবে এদের মধ্যে কতজন বাংলাদেশি রয়েছে তা জানা যায়নি।
দেশটির অভিবাসন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ৩৫ হাজার ৮০২ জন অবৈধ (বৈধ কাগজপত্রহীন) অভিবাসীকে তাদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
এছাড়া একই সময়ে দেশটিতে পরিচালিত ৯ হাজার ১৬৪টি অভিযানের মাধ্যমে এক লাখ তিন হাজার ১২৪ অভিবাসীর কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করা হয়। এর মধ্যে বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ৫৮ হাজার ৭৭৪ বিদেশি ও ২৮৯ নিয়োগকর্তাকে আটক করা হয়।
বৃহস্পতিবার (৬ ডিসেম্বর) রাজধানী কুয়ালালামপুর কোতারায়া কমপ্লেক্সে বিশেষ অভিযানের পর সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক রুসলিন জুসোহ।
এদিন কোতারায়ায় অভিযান চালিয়ে বাংলাদেশিসহ ৩৩০ অভিবাসীকে আটক করা হয়। ইমিগ্রেশন বিভাগ জানিয়েছে, আটক অনেকেই অস্থায়ী ভিজিট পাস ব্যবহার করে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিলেন।
আটকদের মধ্যে ইন্দোনেশিয়া, বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার, পাকিস্তান, ফিলিপাইন ও চীনের শিশুসহ ২১৫ নারী ও ১১৫ পুরুষ রয়েছেন। সাত মাস থেকে ৭০ বছর বয়সী আটক সবাইকে পুত্রজায়া ইমিগ্রেশন ডিপোতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩
চলতি বছর প্রায় ৩৬ হাজার অভিবাসীকে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া। তবে এদের মধ্যে কতজন বাংলাদেশি রয়েছে তা জানা যায়নি।
দেশটির অভিবাসন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ৩৫ হাজার ৮০২ জন অবৈধ (বৈধ কাগজপত্রহীন) অভিবাসীকে তাদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
এছাড়া একই সময়ে দেশটিতে পরিচালিত ৯ হাজার ১৬৪টি অভিযানের মাধ্যমে এক লাখ তিন হাজার ১২৪ অভিবাসীর কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করা হয়। এর মধ্যে বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ৫৮ হাজার ৭৭৪ বিদেশি ও ২৮৯ নিয়োগকর্তাকে আটক করা হয়।
বৃহস্পতিবার (৬ ডিসেম্বর) রাজধানী কুয়ালালামপুর কোতারায়া কমপ্লেক্সে বিশেষ অভিযানের পর সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক রুসলিন জুসোহ।
এদিন কোতারায়ায় অভিযান চালিয়ে বাংলাদেশিসহ ৩৩০ অভিবাসীকে আটক করা হয়। ইমিগ্রেশন বিভাগ জানিয়েছে, আটক অনেকেই অস্থায়ী ভিজিট পাস ব্যবহার করে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিলেন।
আটকদের মধ্যে ইন্দোনেশিয়া, বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার, পাকিস্তান, ফিলিপাইন ও চীনের শিশুসহ ২১৫ নারী ও ১১৫ পুরুষ রয়েছেন। সাত মাস থেকে ৭০ বছর বয়সী আটক সবাইকে পুত্রজায়া ইমিগ্রেশন ডিপোতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।