সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাস আল খাইমায় সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন এক প্রবাসী বাংলাদেশি তরুণ।
নিহতের নাম সাজ্জাদ হোসেন অনিক (২৩), বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মধ্যপাড়া শান্তির বাগ এলাকায়। বাবার নাম ইকবাল হোসেন।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাতে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে খবরটি নিশ্চিত করেছেন নিহতের মামা প্রবাসী বিল্লাল হোসেন।
বিল্লাল জানান, সাজ্জাদ রাস আল খাইমার কাদরা এলাকায় কিংডম ডেটস নামে একটি প্রক্রিয়াজাত খেজুরের কোম্পানিতে বিক্রয়কর্মীর কাজ করতেন। মঙ্গলবার সারাদিনের কাজ শেষে রাত সাড়ে আটটার দিকে সাইকেলে করে তিনি তার আরেক মামা সোহেল মিয়ার সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছিলেন।
পথে স্থানীয় এক আরবের গাড়ি পেছন থেকে সাইকেলটিকে ধাক্কা দিলে মাথায় আঘাত পান সাজ্জাদ। তাকে শারজার আল দাহিদ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মৃত্যু ঘটে। পুলিশ দুর্ঘটনার সঙ্গে জড়িত গাড়ি ও তার চালককে আটক করেছে।
বাংলাদেশে সাজ্জাদের বাবা-মা ও তিন ভাইবোন রয়েছেন। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম সদস্য হিসেবে সংসারের হাল ধরতে ২০২১ সালে আরব আমিরাতে আসেন তিনি। আট মাস আগে দেশে ছুটিতে গিয়েছিলেন সাজ্জাদ।
বর্তমানে তার লাশ দাহিদ হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়েছে। ঘটনার প্রয়োজনীয় পুলিশি তদন্ত ও আইনি প্রক্রিয়া শেষে তা দেশে পাঠানো হবে বলে জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাস আল খাইমায় সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন এক প্রবাসী বাংলাদেশি তরুণ।
নিহতের নাম সাজ্জাদ হোসেন অনিক (২৩), বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মধ্যপাড়া শান্তির বাগ এলাকায়। বাবার নাম ইকবাল হোসেন।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাতে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে খবরটি নিশ্চিত করেছেন নিহতের মামা প্রবাসী বিল্লাল হোসেন।
বিল্লাল জানান, সাজ্জাদ রাস আল খাইমার কাদরা এলাকায় কিংডম ডেটস নামে একটি প্রক্রিয়াজাত খেজুরের কোম্পানিতে বিক্রয়কর্মীর কাজ করতেন। মঙ্গলবার সারাদিনের কাজ শেষে রাত সাড়ে আটটার দিকে সাইকেলে করে তিনি তার আরেক মামা সোহেল মিয়ার সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছিলেন।
পথে স্থানীয় এক আরবের গাড়ি পেছন থেকে সাইকেলটিকে ধাক্কা দিলে মাথায় আঘাত পান সাজ্জাদ। তাকে শারজার আল দাহিদ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মৃত্যু ঘটে। পুলিশ দুর্ঘটনার সঙ্গে জড়িত গাড়ি ও তার চালককে আটক করেছে।
বাংলাদেশে সাজ্জাদের বাবা-মা ও তিন ভাইবোন রয়েছেন। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম সদস্য হিসেবে সংসারের হাল ধরতে ২০২১ সালে আরব আমিরাতে আসেন তিনি। আট মাস আগে দেশে ছুটিতে গিয়েছিলেন সাজ্জাদ।
বর্তমানে তার লাশ দাহিদ হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়েছে। ঘটনার প্রয়োজনীয় পুলিশি তদন্ত ও আইনি প্রক্রিয়া শেষে তা দেশে পাঠানো হবে বলে জানা গেছে।