মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন বিভাগের অভিযানে ২৫২ বাংলাদেশিসহ ৫৬৭ জন অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে। শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় ভোরে কুয়ালালামপুরের বাংসারের আবদুল্লাহ হুকুমের একটি অ্যাপার্টমেন্টে অভিযান চালিয়ে বৈধ ভ্রমণ নথি না থাকাসহ বিভিন্ন অপরাধে তাদের আটক করা হয়।
কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশনের পরিচালক স্যামসুল বদরিন মহসিন জানিয়েছেন, এলাকায় বিদেশিদের আগমনের বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগের ভিত্তিতে এক সপ্তাহ ধরে নজরদারির পর শুক্রবার রাত ১১টা ১৫ মিনিটের দিকে শুরু হয়ে প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে চলে এ অভিযান।
অভিযানে মোট ১ হাজার বিদেশিকে চেক করে ৫৬৭ জন অভিবাসীকে আটক করা হয়ে। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে বাংলাদেশি (২৫২), নেপাল (১৬৩), মিয়ানমার (৭৫), ইন্দোনেশিয়া (৭২), ফিলিপাইন (৪) এবং ভারতের (১) নাগরিক রয়েছে।
অভিযানের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এক থেকে ৫৫ বছর বয়সী আটক অবৈধ অভিবাসীদের বুকিত জলিল ইমিগ্রেশন ডিটেনশন ডিপোতে নেওয়া হয়েছে এবং অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এর ধারা ৬(১)(সি) অনুসরণ করে তদন্ত করা হচ্ছে।’
তিনি বলেন, প্রাথমিক তদন্তে দেখা গেছে আটক অবৈধ অভিবাসীরা প্রতি ফ্ল্যাটে আট থেকে ১০ জন বাস করছিলেন। এমনকি অ্যাপার্টমেন্টের আশেপাশে শপিং সেন্টারসহ বিভিন্ন দোকান ও নির্মাণ সাইটে কাজ করতেন তারা।
শ্যামসুল বদরিন বলেন, ১৪ তলা অ্যাপার্টমেন্টটি পরিদর্শন করার জন্য ইমিগ্রেশনের ৮৫ জন কর্মকর্তা এবং সদস্যদের সমন্বয়ে পরিচালিত অভিযানটি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছিল। অভিযানের সময় বেশ কিছু অভিবাসী ভবন থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা এবং দরজা খুলতে অস্বীকার করেছিল। এসময় ইমিগ্রেশন সদস্যদের জোর করে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকতে হয়েছে।
শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৩
মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন বিভাগের অভিযানে ২৫২ বাংলাদেশিসহ ৫৬৭ জন অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে। শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় ভোরে কুয়ালালামপুরের বাংসারের আবদুল্লাহ হুকুমের একটি অ্যাপার্টমেন্টে অভিযান চালিয়ে বৈধ ভ্রমণ নথি না থাকাসহ বিভিন্ন অপরাধে তাদের আটক করা হয়।
কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশনের পরিচালক স্যামসুল বদরিন মহসিন জানিয়েছেন, এলাকায় বিদেশিদের আগমনের বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগের ভিত্তিতে এক সপ্তাহ ধরে নজরদারির পর শুক্রবার রাত ১১টা ১৫ মিনিটের দিকে শুরু হয়ে প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে চলে এ অভিযান।
অভিযানে মোট ১ হাজার বিদেশিকে চেক করে ৫৬৭ জন অভিবাসীকে আটক করা হয়ে। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে বাংলাদেশি (২৫২), নেপাল (১৬৩), মিয়ানমার (৭৫), ইন্দোনেশিয়া (৭২), ফিলিপাইন (৪) এবং ভারতের (১) নাগরিক রয়েছে।
অভিযানের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এক থেকে ৫৫ বছর বয়সী আটক অবৈধ অভিবাসীদের বুকিত জলিল ইমিগ্রেশন ডিটেনশন ডিপোতে নেওয়া হয়েছে এবং অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এর ধারা ৬(১)(সি) অনুসরণ করে তদন্ত করা হচ্ছে।’
তিনি বলেন, প্রাথমিক তদন্তে দেখা গেছে আটক অবৈধ অভিবাসীরা প্রতি ফ্ল্যাটে আট থেকে ১০ জন বাস করছিলেন। এমনকি অ্যাপার্টমেন্টের আশেপাশে শপিং সেন্টারসহ বিভিন্ন দোকান ও নির্মাণ সাইটে কাজ করতেন তারা।
শ্যামসুল বদরিন বলেন, ১৪ তলা অ্যাপার্টমেন্টটি পরিদর্শন করার জন্য ইমিগ্রেশনের ৮৫ জন কর্মকর্তা এবং সদস্যদের সমন্বয়ে পরিচালিত অভিযানটি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছিল। অভিযানের সময় বেশ কিছু অভিবাসী ভবন থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা এবং দরজা খুলতে অস্বীকার করেছিল। এসময় ইমিগ্রেশন সদস্যদের জোর করে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকতে হয়েছে।